ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রের ফেলে যাওয়া অস্ত্রই তালেবানের নিরাপত্তার মূল ভিত্তি
মাদুরো যেভাবে ব্যর্থ করছেন ভবিষ্যদ্বাণী
এক সপ্তাহে ১১ হাজারের বেশি প্রবাসীকে ফেরত পাঠাল সৌদি
অস্ত্র সমর্পণের জন্য নতুন শর্ত ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের
যুক্তরাজ্যে শুল্কমুক্ত রপ্তানি সুবিধা নিয়ে ‘সুখবর’ দিলেন সারাহ কুক
গ্রিস উপকূলে অভিবাসী নৌকাডুবি, নিহত ১৮
ভারতের গোয়ার নাইটক্লাবে বড় অগ্নিকাণ্ড, নিহত ২৩
‘নতুন’ ফোন কিনতেই বাড়িতে পুলিশ, বিপাকে নবদম্পতি
দোকান থেকে নতুন মোবাইল কিনে স্ত্রীকে উপহার দিয়েছিলেন যুবক। কিন্তু বুঝতে পারেননি যে, তাতেও লুকিয়ে রয়েছে বিপদ। সেই ‘বিপদ’ নেমে এলো পুলিশের হাত ধরে।
পুলিশ ওই যুবক ও তার স্ত্রীকে জানালেন যে, তাদের কেনা মোবাইল থেকে হয়েছে সাইবার অপরাধ। পুলিশের দাবিতে রীতিমতো হতবাক ওই দম্পতি। তাদের অভিযোগ, মধ্য কলকাতার ওই দোকান ইচ্ছাকৃতভাবে প্রতারণা করেছে তাদের সঙ্গে। নতুন বলে আসলে অপরাধের সঙ্গে যুক্ত পুরনো মোবাইল তাদের গছিয়েছে।
ভারতের গুজরাত পুলিশ জানিয়েছে, ওই দম্পতির বাড়ি মধ্য কলকাতার মুচিপাড়া এলাকার শাঁখারিটোলা স্ট্রিটে। গত ফেব্রুয়ারি মাসের শেষের দিকে ওই যুবক ডালহৌসি অঞ্চলের মিশন রো এক্সটেনশনের একটি মোবাইলের দোকানে যান। তিনি একটি নতুন মোবাইল পছন্দ করেন।
ওই যুবকের অভিযোগ
অনুযায়ী, তিনি ৪৯ হাজার টাকা দিয়ে ওই মোবাইলটি কেনেন। দোকানের পক্ষ থেকে তাকে একটি নতুন বাক্সে ভরেই মোবাইলটি দেওয়া হয়। যুবক মোবাইলটি বাড়িতে নিয়ে এসে তার স্ত্রীকে উপহার দেন। স্ত্রী তার পুরনো সিমকার্ড ওই মোবাইলে ভরে সেটি ব্যবহার করতে শুরু করেন। কিন্তু মাস চারেক ব্যবহার করার পরই শুরু হয় বিপত্তি। গুজরাতের রাজকোট শহরের সাইবার ক্রাইম থানার এক আধিকারিক এক সাইবার অপরাধের তদন্তে কলকাতায় আসেন। তিনি ওই মোবাইলে ফোন করে যুবতীর স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেন। দম্পতিকে সাইবার ক্রাইম থানার ওই আধিকারিক জানান যে, তাদের থানায় একটি সাইবার অপরাধের অভিযোগ দায়ের হয়েছিল। তারই তদন্ত শুরু করে তারা জানতে পারেন যে, কলকাতা থেকে সাইবার অপরাধী
ফোন করেছিল। যে মোবাইল থেকে তারা ফোন করেছিল, তার আইইএমআই নম্বরের সঙ্গে মিলে যাচ্ছে ওই মোবাইলের আইইএমআই নম্বর।
অনুযায়ী, তিনি ৪৯ হাজার টাকা দিয়ে ওই মোবাইলটি কেনেন। দোকানের পক্ষ থেকে তাকে একটি নতুন বাক্সে ভরেই মোবাইলটি দেওয়া হয়। যুবক মোবাইলটি বাড়িতে নিয়ে এসে তার স্ত্রীকে উপহার দেন। স্ত্রী তার পুরনো সিমকার্ড ওই মোবাইলে ভরে সেটি ব্যবহার করতে শুরু করেন। কিন্তু মাস চারেক ব্যবহার করার পরই শুরু হয় বিপত্তি। গুজরাতের রাজকোট শহরের সাইবার ক্রাইম থানার এক আধিকারিক এক সাইবার অপরাধের তদন্তে কলকাতায় আসেন। তিনি ওই মোবাইলে ফোন করে যুবতীর স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেন। দম্পতিকে সাইবার ক্রাইম থানার ওই আধিকারিক জানান যে, তাদের থানায় একটি সাইবার অপরাধের অভিযোগ দায়ের হয়েছিল। তারই তদন্ত শুরু করে তারা জানতে পারেন যে, কলকাতা থেকে সাইবার অপরাধী
ফোন করেছিল। যে মোবাইল থেকে তারা ফোন করেছিল, তার আইইএমআই নম্বরের সঙ্গে মিলে যাচ্ছে ওই মোবাইলের আইইএমআই নম্বর।



