
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ফেনীতে অস্ত্র হাতে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার শিশু পুত্রের ছবি ভাইরাল

টাকা দেওয়ার কথা বলে আমবাগানে নিয়ে শিশুকে ধর্ষণ

৫০ টাকার লোভ দেখিয়ে ১০ বছরের শিশুকন্যাকে ধর্ষণচেষ্টা

তিস্তাপারে বিশাল মশাল প্রজ্বালন

সিইপিজেডে অগ্নিকাণ্ড: আগুন ছড়িয়ে পড়েছে পাশের ৪ তলা ভবনেও, কাজ করছে ১৯টি ইউনিট

কী ঘটছে প্যাসিফিক জিন্স গ্রুপের কারখানায়? স্থায়ীভাবে বন্ধের হুঁশিয়ারি মালিকপক্ষের

সিলেটের ছাত্রলীগ কর্মী আরাফাত কারাগার থেকে এইচএসসি পরীক্ষা দিয়ে কৃতকার্য
নওগাঁয় আ.লীগ কার্যালয় ও সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারের বাড়িতে ভাঙচুর-আগুন।

বুলডোজার দিয়ে ভেঙে ফেলা হয়েছে নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়। একইসঙ্গে নওগাঁ-১ আসনের সাবেক এমপি ও সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারের বাড়ি বুলডোজার দিয়ে ভেঙে ফেলা হচ্ছে। এ সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা।
বৃহস্পতিবার (০৬ ফেব্রুয়ারি) বিকাল ৫টার দিকে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় ও সন্ধ্যা ৬টার দিকে সাধন চন্দ্র মজুমদারের শহরের পোস্ট অফিসপাড়ার বাড়ি ভাঙা শুরু হয়। বাড়ির সামনের গেট ভেঙে বুলডোজার ঢুকিয়ে ভাঙচুরের পর বাড়িটিতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, বিকাল ৫টার দিকে শহরের মুক্তির মোড় থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মী ও স্থানীয় লোকজন মিছিল নিয়ে সরিষাহাটির মোড় এলাকায় অবস্থিত আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে আসেন। পরে
একটি বুলডোজার দিয়ে দলীয় কার্যালয়টি ভাঙচুর শুরু হয়। আধা ঘণ্টা ধরে ভাঙচুর চালানোর পর কার্যালয়ের সামনের কয়েকটি শাটার ও দুটি লোহার জানালা খুলে ফেলা হয়। এ ঘটনার কারণে নওগাঁ-বগুড়া আঞ্চলিক সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। প্রায় এক ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। পরে ভেঙে ফেলা দলীয় কার্যালয়ের সামনে ‘গণশৌচাগার’ লেখা একটি ব্যানার ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। ভাঙচুরের আগে দুই গাড়িতে করে সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে আসলেও পরে চলে যান। এরপর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মী ও স্থানীয় লোকজন মিছিল নিয়ে সাধন চন্দ্র মজুমদারের শহরের পোস্ট অফিসপাড়ার বাড়ির সামনে আসেন। সন্ধ্যা ৬টার দিকে শুরু হয় ভাঙচুর। এরপর আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নওগাঁর
ছাত্র প্রতিনিধি আরমান হোসেন বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা দেশের বাইরে থেকে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন। দেশের কোথাও ফ্যাসিবাদের চিহ্ন থাকবে না। ফ্যাসিবাদ পুনঃপ্রতিষ্ঠার কার্যক্রম ছাত্র-জনতা এভাবেই রুখে দেবে।’
একটি বুলডোজার দিয়ে দলীয় কার্যালয়টি ভাঙচুর শুরু হয়। আধা ঘণ্টা ধরে ভাঙচুর চালানোর পর কার্যালয়ের সামনের কয়েকটি শাটার ও দুটি লোহার জানালা খুলে ফেলা হয়। এ ঘটনার কারণে নওগাঁ-বগুড়া আঞ্চলিক সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। প্রায় এক ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। পরে ভেঙে ফেলা দলীয় কার্যালয়ের সামনে ‘গণশৌচাগার’ লেখা একটি ব্যানার ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। ভাঙচুরের আগে দুই গাড়িতে করে সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে আসলেও পরে চলে যান। এরপর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মী ও স্থানীয় লোকজন মিছিল নিয়ে সাধন চন্দ্র মজুমদারের শহরের পোস্ট অফিসপাড়ার বাড়ির সামনে আসেন। সন্ধ্যা ৬টার দিকে শুরু হয় ভাঙচুর। এরপর আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নওগাঁর
ছাত্র প্রতিনিধি আরমান হোসেন বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা দেশের বাইরে থেকে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন। দেশের কোথাও ফ্যাসিবাদের চিহ্ন থাকবে না। ফ্যাসিবাদ পুনঃপ্রতিষ্ঠার কার্যক্রম ছাত্র-জনতা এভাবেই রুখে দেবে।’