
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
ধোলাইয়ের শিকার দুই ইরানি করলেন মামলা

সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলার সলঙ্গা থানার এলাকায় অজ্ঞান পার্টি সন্দেহে দুই ইরানি যুবককে মারধর করেছে স্থানীয়রা। এই ঘটনায় সোমবার ভুক্তভোগীরা থানায় মামলা করেছেন। এর আগে রোববার দুপুরে সলঙ্গা থানার ভূঁইয়াগাঁতী হাইস্কুল রোডের ভৌমিক মার্কেটে মারধরের শিকার হন তারা।
ইরানের ওই নাগরিকরা হলেন আসকান (২৯) ও হুসাইন (৩৩)।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ইরানি যুবকরা টাকা ভাঙানোর কথা বলে ভৌমিক মার্কেটের ফিডের দোকানে প্রবেশ করেন। এ সময় তারা সম্মোহন করার ওষুধ (শয়তানের নিঃশ্বাস) ব্যবহার করে দোকানদার আব্দুল বাবুকে সম্মোহিত করেন। এতে বাবু যা বলছিলেন, তা ঠিক তাই করতে থাকেন এবং একপর্যায়ে বাবু তার দোকানের ক্যাশ বাক্স থেকে কিছু টাকা তাদের হাতে তুলে দেন। বিদেশিরা যখন
তাদের পকেটে টাকা রাখছিলেন, কিছু টাকা পড়ে যায়। তখন একই মার্কেটের জুয়েলার্সের মালিক বিচিত্র কুমার দাস এই ঘটনা লক্ষ্য করেন। তিনি চিৎকার করে জানান যে, অজ্ঞান পার্টি দোকানে ঢুকেছে। এতে মার্কেটে উপস্থিত শতাধিক লোক এসে তাদের গণধোলাই দেয়। সলঙ্গা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আহসান হাবীব এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ঘটনাস্থল থেকে দুই ইরানি যুবককে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তারা বগুড়ায় বেড়াতে গিয়েছিলেন এবং ঢাকা ফেরার পথে ভূইয়াগাঁতী এলাকায় বাস থামালে, তারা এক হাজার টাকার নোট ভাঙাতে ওই দোকানে যান। কিন্তু তাদেরকে অজ্ঞান পার্টি সন্দেহে গণধোলাই দেওয়া হয়। এ ঘটনায় মারধরের শিকার যুবকরা অজ্ঞাতনামা
৩০-৩২ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। তবে, বিকেল ৪টা পর্যন্ত কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। মঙ্গলবার সলঙ্গা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হুমায়ুন কবির জানান, বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
তাদের পকেটে টাকা রাখছিলেন, কিছু টাকা পড়ে যায়। তখন একই মার্কেটের জুয়েলার্সের মালিক বিচিত্র কুমার দাস এই ঘটনা লক্ষ্য করেন। তিনি চিৎকার করে জানান যে, অজ্ঞান পার্টি দোকানে ঢুকেছে। এতে মার্কেটে উপস্থিত শতাধিক লোক এসে তাদের গণধোলাই দেয়। সলঙ্গা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আহসান হাবীব এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ঘটনাস্থল থেকে দুই ইরানি যুবককে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তারা বগুড়ায় বেড়াতে গিয়েছিলেন এবং ঢাকা ফেরার পথে ভূইয়াগাঁতী এলাকায় বাস থামালে, তারা এক হাজার টাকার নোট ভাঙাতে ওই দোকানে যান। কিন্তু তাদেরকে অজ্ঞান পার্টি সন্দেহে গণধোলাই দেওয়া হয়। এ ঘটনায় মারধরের শিকার যুবকরা অজ্ঞাতনামা
৩০-৩২ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। তবে, বিকেল ৪টা পর্যন্ত কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। মঙ্গলবার সলঙ্গা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হুমায়ুন কবির জানান, বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।