ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ওসিসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা
ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনাল অনির্দিষ্টকালের জন্য বর্জনের ঘোষণা
দৌলতপুরে যুবককে গুলি করে হত্যা
বাবার সঙ্গে কৃষিকাজ করা আশার মেডিকেলে ভর্তির সংগ্রাম
শাহবাগ মোড়ে সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকদের অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
আবাসিক হোটেল থেকে ৯ নারীসহ গ্রেপ্তার ১৬
৩৯ দেশে ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারবে বাংলাদেশিরা
ধর্মসভায় অতিথি করা নিয়ে বিরোধে বিএনপি কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা
ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডু উপজেলায় বিএনপি সমর্থিত দুটি সামাজিক দলের মধ্যে সংঘর্ষে মোশাররফ হোসেন (৪২) নামে এক বিএনপি কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে উপজেলার হাকিমপুর গ্রামে এ ঘটনায় উভয়পক্ষের অন্তত ৭ জন আহত হয়েছেন।
নিহত মোশাররফ হোসেন হাকিমপুর গ্রামের খবির উদ্দীনের ছেলে। আহতরা হলেন- ওই গ্রামের খবির মণ্ডলের ছেলে নাসির উদ্দিন, হানেফ আলী, আব্দুল খালেক, বিলাত আলীর ছেলে আরব আলী, আব্দুল খালেকের ছেলে রবিন, আব্দুস সোবাহানের ছেলে কাওছার মণ্ডল ও তার ভাই আব্দুল আলীম। আহতরা ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এদের মধ্যে নাসির উদ্দিন ও কওছার আলীর অবস্থা গুরুতর বলে জানা গেছে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য আশরাফ উদ্দীন স্বপন জানান, নানা বিষয়ে
দ্বন্দ্বের জেরে সোমবার রাতে বিএনপির দেলোয়ার হোসেন দলু ও সাঈদ সমর্থক সামাজিক দলের মধ্যে মারামারি হয়। এ ঘটনার জেরে ধরে আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ছয়টার দিকে হাকিমপুর গ্রামের ব্রিজের ওপর দুই গ্রুপের মধ্যে সংর্ঘষ হয়। এতে মোশাররফ হোসেন নিহত হন। আহত হন ৭ জন। আহতদরে মধ্যে দলু গ্রুপের ৫ জন ও সাঈদ গ্রুপের দুইজন রয়েছেন। গ্রামবাসী জানায়, ধর্মসভায় অতিথি করা নিয়ে দুই গ্রুপের মধ্যে এই সংর্ঘষের ঘটনা ঘটে। তবে নিহতের ভাই দবির উদ্দিন দাবি করেন, সকালে তার ভাইয়েরা নিজেদের ক্ষেতের গাছ থেকে কলা কাটতে গেলে তাদের ওপর প্রতিপক্ষ সাঈদের নেতৃত্বে আক্রমণ করে এই হতাহতের ঘটনা ঘটানো হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে সাঈদ হোসেনের
বাড়িতে গিয়ে তাকে পাওয়া যায়নি। তার মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি। হরিণাকুণ্ডু থানার ওসি এম এ রউফ খান জানান, তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে একই পরিবারের মধ্যে বিরোধ ছিল। এ ঘটনায় মোশাররফ হোসেন নামে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে আহত করা হলে হাসপাতালে তিনি মারা যান। তিনি বলেন, অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
দ্বন্দ্বের জেরে সোমবার রাতে বিএনপির দেলোয়ার হোসেন দলু ও সাঈদ সমর্থক সামাজিক দলের মধ্যে মারামারি হয়। এ ঘটনার জেরে ধরে আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ছয়টার দিকে হাকিমপুর গ্রামের ব্রিজের ওপর দুই গ্রুপের মধ্যে সংর্ঘষ হয়। এতে মোশাররফ হোসেন নিহত হন। আহত হন ৭ জন। আহতদরে মধ্যে দলু গ্রুপের ৫ জন ও সাঈদ গ্রুপের দুইজন রয়েছেন। গ্রামবাসী জানায়, ধর্মসভায় অতিথি করা নিয়ে দুই গ্রুপের মধ্যে এই সংর্ঘষের ঘটনা ঘটে। তবে নিহতের ভাই দবির উদ্দিন দাবি করেন, সকালে তার ভাইয়েরা নিজেদের ক্ষেতের গাছ থেকে কলা কাটতে গেলে তাদের ওপর প্রতিপক্ষ সাঈদের নেতৃত্বে আক্রমণ করে এই হতাহতের ঘটনা ঘটানো হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে সাঈদ হোসেনের
বাড়িতে গিয়ে তাকে পাওয়া যায়নি। তার মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি। হরিণাকুণ্ডু থানার ওসি এম এ রউফ খান জানান, তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে একই পরিবারের মধ্যে বিরোধ ছিল। এ ঘটনায় মোশাররফ হোসেন নামে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে আহত করা হলে হাসপাতালে তিনি মারা যান। তিনি বলেন, অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।