ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আজ গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৩৪
ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৫২
ডেঙ্গুতে একদিনে হাজারের বেশি আক্রান্ত, মৃত্যু একজনের
সীমান্তে অবৈধ লোক পারাপারে অভিনব কৌশল
এক ঘণ্টার পুলিশ সুপার হলেন রোজা
১১৩ বার পেছাল সাগর-রুনী হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন জমার তারিখ
দৌলতপুর কলেজে অনার্স শাখায় নিয়োগ পাওয়া ৮ শিক্ষকের কাছ থেকে ২ কোটি টাকার অর্থ বাণিজ্য
কুষ্টিয়ার দৌলতপুর কলেজে অনার্স শাখার বিভিন্ন বিষয়ে নিয়োগ পাওয়া ৮ জন শিক্ষকের কাছ থেকে ২ কোটি টাকার অর্থ বাণিজ্য করে অবৈধ পন্থায় তাদের বেতন ছাড় করাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন পলাতক থাকা অধ্যক্ষ ছাদিকুজ্জামান খান সুমন। ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে দৌলতপুর কলেজের শিক্ষকসহ সর্বমহলে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। একইসাথে তারা অর্থ বাণিজ্যের সাথে জড়িত দৌলতপুর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ক্ষমতার দাপটে দৌলতপুর কলেজে অবৈধভাবে নিয়োগ নেওয়া অধ্যক্ষ মো. ছাদিকুজ্জামান খান সুমনের বিরুদ্ধে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সূত্রে জানাগেছে, দৌলতপুর কলেজের অধ্যক্ষ মো. ছাদিকুজ্জামান খান সুমন অনার্স শাখায় বিভিন্ন বিষয়ে
নিয়োগ পাওয়া ১১জন শিক্ষকের নিকট থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ২৫ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে তাদের প্যাটার্ন বর্হিভূত ও অবৈধভাবে বেতন ছাড় করিয়েছেন। শিক্ষা দপ্তরের অসাধু কর্মকর্তাদের যোগসাজসে এবং দৌলতপুর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হওয়ার সুবাদে অধ্যক্ষ সুমন অবৈধভাবে ১১জন অনার্স শাখার শিক্ষকের বেতন করানোর পর এবার একইভাবে আরো ৮জন অনার্স শাখার শিক্ষকদের বেতন করাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। দৌলতপুর কলেজের বাংলা, ইংরেজি, অর্থনীতি, ইতিহাস, ইসলামের ইতিহাস, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন বিষয়ে অনার্স (সম্মান) শাখায় প্রভাষক পদে নিয়োগ পাওয়া মো. রবিউল ইসলাম, আয়েশা খাতুন, মো. রঞ্জু আহমেদ, মো. গোলাম মোর্শেদ, মোসা. মুনিরা নাসরিন, মোছা. রাবেয়া খাতুন, কামরুন নাহার ও মোছা. হালিমা খাতুনের কাছ
থেকে বেতন করানোর শর্তে ২ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন অধ্যক্ষ ছাদিকুজ্জামান খান সুমন এমন অভিযোগ রয়েছে এবং বিষয়টি কলেজ সংশ্লিষ্ট সকলে অবগতও আছেন। সংশ্লিষ্ট ও ভূক্তভোগীদের দাবি বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে দেশের সরকার পরিবর্তন হলেও দৌলতপুর কলেজের অধ্যক্ষ ছাদিকুজ্জামান সুমন পলাতক থেকেও বৈষম্যমূলক কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছেন বহাল তবিয়তে। তাই তদন্ত করে তাঁর বিরুদ্ধে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ ও অবৈধভাবে ছাড় করা শিক্ষকদের বেতন বন্ধের দাবি জানিয়েছেন তারা। একইসাথে নতুন করে অবৈধভাবে কারো বেতন ছাড় না হয় সে বিষয়টিও নজরে নেয়ার দাবি সংশ্লিষ্ট শিক্ষা দপ্তরের প্রতি। এ বিষয়ে জানতে চাইলে দৌলতপুর কলেজের ভূগোল বিভাগের প্রদর্শক মো. জহুরুল আলম বলেন, বিগত সরকারের
সময় দৌলতপুর কলেজের অধ্যক্ষ ও দৌলতপুর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. ছাদিকুজ্জামান খান সুমন অনার্স শাখায় বিভিন্ন বিষয়ে নিয়োগ পাওয়া ১১জন শিক্ষকের কাছ মোটা অংকের অর্র্থ বাণিজ্য করে তাদের প্যাটার্ন বর্হিভূত ও অবৈধভাবে বেতন ছাড় করিয়েছেন। একইভাবে বর্তমান সরকারের সময়েও আরো ৮জন অনার্স শাখার শিক্ষকদের বেতন ছাড় করাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। এরসাথে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের অসাধু কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা জড়িত রয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। অভিযোগের বিষয়ে জানতে দৌলতপুর কলেজের অধ্যক্ষ মো. ছাদিকুজ্জামান খান সুমনের কাছে ফোন দিলে তাঁর মোবাইলফোন বন্ধ পাওয়া গেছে। তবে এবিষয়ে কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. আব্দুস সালাম বলেন, আমি তেমন কিছু জানিনা। ফেসবুকের মাধ্যমে আমিও জানতে পেরেছি।
এর সত্যতা পেলে ও কাগজপত্র যাচাই করে অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এবিষয়ে দৌলতপুর কলেজের পরিচালনা পরিষদের সভাপতি আলহাজ¦ আলতাব হোসেন বলেন, বিষয়টি নিয়ে কলেজের গভর্নিং কমিটির আগামী মিটিংয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে এবং তদন্ত করে বিধিমোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। উল্লেখ্য, ৫ আগষ্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে দৌলতপুর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও দৌলতপুর কলেজের অধ্যক্ষ মো. ছাদিকুজ্জামান খান সুমন প্রশাসন ও জনতার রোষানলে পড়েন। গ্রেফতার এড়াতে তিনি ওই রাতেই গা ঢাকা দেন। তবে অন্তরালে থেকেও তিনি শিক্ষা দপ্তরের অসাধু কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ম্যানেজ করে অবৈধ কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছেন।
নিয়োগ পাওয়া ১১জন শিক্ষকের নিকট থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ২৫ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে তাদের প্যাটার্ন বর্হিভূত ও অবৈধভাবে বেতন ছাড় করিয়েছেন। শিক্ষা দপ্তরের অসাধু কর্মকর্তাদের যোগসাজসে এবং দৌলতপুর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হওয়ার সুবাদে অধ্যক্ষ সুমন অবৈধভাবে ১১জন অনার্স শাখার শিক্ষকের বেতন করানোর পর এবার একইভাবে আরো ৮জন অনার্স শাখার শিক্ষকদের বেতন করাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। দৌলতপুর কলেজের বাংলা, ইংরেজি, অর্থনীতি, ইতিহাস, ইসলামের ইতিহাস, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন বিষয়ে অনার্স (সম্মান) শাখায় প্রভাষক পদে নিয়োগ পাওয়া মো. রবিউল ইসলাম, আয়েশা খাতুন, মো. রঞ্জু আহমেদ, মো. গোলাম মোর্শেদ, মোসা. মুনিরা নাসরিন, মোছা. রাবেয়া খাতুন, কামরুন নাহার ও মোছা. হালিমা খাতুনের কাছ
থেকে বেতন করানোর শর্তে ২ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন অধ্যক্ষ ছাদিকুজ্জামান খান সুমন এমন অভিযোগ রয়েছে এবং বিষয়টি কলেজ সংশ্লিষ্ট সকলে অবগতও আছেন। সংশ্লিষ্ট ও ভূক্তভোগীদের দাবি বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে দেশের সরকার পরিবর্তন হলেও দৌলতপুর কলেজের অধ্যক্ষ ছাদিকুজ্জামান সুমন পলাতক থেকেও বৈষম্যমূলক কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছেন বহাল তবিয়তে। তাই তদন্ত করে তাঁর বিরুদ্ধে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ ও অবৈধভাবে ছাড় করা শিক্ষকদের বেতন বন্ধের দাবি জানিয়েছেন তারা। একইসাথে নতুন করে অবৈধভাবে কারো বেতন ছাড় না হয় সে বিষয়টিও নজরে নেয়ার দাবি সংশ্লিষ্ট শিক্ষা দপ্তরের প্রতি। এ বিষয়ে জানতে চাইলে দৌলতপুর কলেজের ভূগোল বিভাগের প্রদর্শক মো. জহুরুল আলম বলেন, বিগত সরকারের
সময় দৌলতপুর কলেজের অধ্যক্ষ ও দৌলতপুর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. ছাদিকুজ্জামান খান সুমন অনার্স শাখায় বিভিন্ন বিষয়ে নিয়োগ পাওয়া ১১জন শিক্ষকের কাছ মোটা অংকের অর্র্থ বাণিজ্য করে তাদের প্যাটার্ন বর্হিভূত ও অবৈধভাবে বেতন ছাড় করিয়েছেন। একইভাবে বর্তমান সরকারের সময়েও আরো ৮জন অনার্স শাখার শিক্ষকদের বেতন ছাড় করাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। এরসাথে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের অসাধু কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা জড়িত রয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। অভিযোগের বিষয়ে জানতে দৌলতপুর কলেজের অধ্যক্ষ মো. ছাদিকুজ্জামান খান সুমনের কাছে ফোন দিলে তাঁর মোবাইলফোন বন্ধ পাওয়া গেছে। তবে এবিষয়ে কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. আব্দুস সালাম বলেন, আমি তেমন কিছু জানিনা। ফেসবুকের মাধ্যমে আমিও জানতে পেরেছি।
এর সত্যতা পেলে ও কাগজপত্র যাচাই করে অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এবিষয়ে দৌলতপুর কলেজের পরিচালনা পরিষদের সভাপতি আলহাজ¦ আলতাব হোসেন বলেন, বিষয়টি নিয়ে কলেজের গভর্নিং কমিটির আগামী মিটিংয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে এবং তদন্ত করে বিধিমোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। উল্লেখ্য, ৫ আগষ্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে দৌলতপুর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও দৌলতপুর কলেজের অধ্যক্ষ মো. ছাদিকুজ্জামান খান সুমন প্রশাসন ও জনতার রোষানলে পড়েন। গ্রেফতার এড়াতে তিনি ওই রাতেই গা ঢাকা দেন। তবে অন্তরালে থেকেও তিনি শিক্ষা দপ্তরের অসাধু কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ম্যানেজ করে অবৈধ কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছেন।