দুয়ার কেলেঙ্কারিতে বড় লোকসানে অগ্রণী ব্যাংক – ইউ এস বাংলা নিউজ




দুয়ার কেলেঙ্কারিতে বড় লোকসানে অগ্রণী ব্যাংক

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ২২ জুলাই, ২০২৫ | ৭:৪২ 26 ভিউ
রাষ্ট্রায়ত্ত অগ্রণী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রমের পুরো নিয়ন্ত্রণ চলে গেছে তৃতীয় একটি পক্ষের কাছে। ‘দুয়ার সার্ভিসেস লিমিটেড’ নামে বিশেষ প্রতিষ্ঠান করে লুট করা হয়েছে বিপুল অঙ্কের টাকা। পাশাপাশি ব্যাংকের বিভিন্ন শাখাও পড়েছে বড় ধরনের লোকসানে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক অনুমোদন দেওয়ার আগেই ‘দুয়ার’ নামক প্রতিষ্ঠানের চুক্তি করেছিল অগ্রণী ব্যাংক। প্রতিষ্ঠানটি ছিল সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের পরিবারের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট। প্রতিষ্ঠানটিতে বিশেষ সুবিধা দিতেই এ সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ফ্যাসিবাদী সরকারের আমলে থাকা অগ্রণী ব্যাংকের পরিচালনা বোর্ড। এতে দুয়ার ও এর সংশ্লিষ্টরা লাভবান হলেও বড় লোকসানে পড়ে অগ্রণী ব্যাংক। বর্তমানে তারা দুয়ারের সঙ্গে এজেন্ট ব্যাংকিং চুক্তি বাতিল করেছে। অগ্রণী ব্যাংক ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একাধিক

প্রতিবেদন থেকে এসব বিষয়ে জানা গেছে। এসব প্রতিবেদনের তথ্যমতে, ব্যাংকের স্বার্থবিরোধী সিদ্ধান্তে দুয়ার সার্ভিসেস লিমিটেড নামক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানটি সরাসরি লাভবান হয়েছে। আর সরকারি প্রতিষ্ঠান অগ্রণী ব্যাংকের অপচয় হয়েছে কমপক্ষে আড়াইশ কোটি টাকা। এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনায় বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা উপেক্ষা করে অনুমোদনের আগেই দুয়ারের সঙ্গে চুক্তি, তৃতীয় পক্ষের সফটওয়্যার ব্যবহার, অতিরিক্ত বিল পরিশোধসহ বহু অনিয়ম করেছে দুয়ার। বাংলাদেশ ব্যাংক ও অগ্রণী ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ তদন্তে এসব তথ্য উঠে এসেছে। এত কিছুর পরও ব্যাংকের সঙ্গে নতুন চুক্তি করতে চায় দুয়ার; কিন্তু অগ্রণী ব্যাংক কিছু শর্ত জুড়ে দেওয়ায় ওই প্রতিষ্ঠানটি তা মেনে নেয়নি। ফলে গত ২০ জুন থেকে দুয়ারের সব কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়

অগ্রণী ব্যাংকের নতুন বোর্ড। জানা গেছে, ২০১৩ সালে এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু করে অগ্রণী ব্যাংক। যদিও বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছ থেকে এ-সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পায় ২০১৫ সালের ২৬ অক্টোবর। তার আগে, একই বছরের মে মাসে দুয়ার সার্ভিসেসের সঙ্গে চুক্তি সেরে ফেলে করিৎকর্মা অগ্রণী ব্যাংক। চুক্তিপত্রে নির্দিষ্ট তারিখ না থাকলেও বাংলাদেশ ব্যাংকের পর্যবেক্ষণে নিশ্চিত হওয়া গেছে, এটি অনুমোদনের আগেই সম্পাদিত হয়, যা সরাসরি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিমালার লঙ্ঘন। শুধু তাই নয়, অগ্রণী ব্যাংকের তৎকালীন কর্তৃপক্ষ এ অনুমোদনপত্র তিন বছর গোপন রাখা হয় এবং ২০১৮ সালে সেটি এমডি সচিবালয়ের মাধ্যমে প্রকাশ পায়। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে পরিচালনা পর্ষদের এক বৈঠকে অনুমোদনপত্র লঙ্ঘনের বিষয়ে আলোচনা হলেও কোনো

শাস্তিমূলক ব্যবস্থা না নিয়ে বরং বোর্ড দুয়ারকে আর্থিক সুবিধা বাড়িয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এ সিদ্ধান্তকে বাংলাদেশ ব্যাংক ‘উইন্ডো ড্রেসিং’ বা ভেতরের সত্য গোপন করে বাহ্যিক শৃঙ্খলা প্রদর্শনের অপচেষ্টা হিসেবে উল্লেখ করেছে। অতিরিক্ত ও হিসাববহির্ভূত ব্যয়: ১০ বছরের বেশি সময় কার্যক্রম পরিচালনায় দুয়ার অগ্রণী ব্যাংক থেকে বিল নিয়েছে প্রায় ২২৭ কোটি টাকা। শুধু সফটওয়্যার ব্যবহারের খরচ নয়, বরং দুয়ারের বিভিন্ন খাতে যেমন স্টেশনারি, আসবাব, কম্পিউটারসামগ্রী ও এজেন্ট পয়েন্ট স্থাপনায়ও বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করেছে অগ্রণী ব্যাংক। ৫৬৭ জন কাস্টমার সার্ভিস প্রোভাইডার (সিএসপি) স্থাপনের জন্য দুয়ারকে এককালীন ৯০ হাজার টাকা করে প্রদান করা হয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তির বিভিন্ন সেবার জন্য প্রতি মাসে কখনো ৫৩ লাখ,

কখনো ৩৪ লাখ এবং সফটওয়্যার সাপোর্ট বাবদ ১৩ লাখ টাকা করে দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, এসব ব্যয় চুক্তিতে নির্ধারিত ছিল না এবং কার্যপরিধিতে খাতওয়ারি হিসাবও সংযুক্ত করা হয়নি। অর্থাৎ, ব্যাংক নিজের নিয়ম ভেঙে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা উপেক্ষা করে অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করেছে। তৃতীয় পক্ষের সফটওয়্যার ব্যবহার ও নিরাপত্তা ঝুঁকি বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী, কোনো ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কেবল ব্যাংকের নিজস্ব সফটওয়্যার ব্যবহারের অনুমতি দিতে পারবে; কিন্তু অগ্রণী ব্যাংক শুরু থেকেই ‘সেলোস্কোপ’ নামের দুয়ারের মালিকানাধীন একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করেছে। এ সফটওয়্যারের জন্য ব্যাংকটি প্রতি মাসে ১ কোটি ১ লাখ টাকা করে বিল পরিশোধ করেছে, যা একদিকে অপচয়, অন্যদিকে বড়

ধরনের নিরাপত্তা ঝুঁকিও তৈরি করেছে। এমনকি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কোর ব্যাংকিং সলিউশনে (সিবিএস) তৃতীয় পক্ষের প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ থাকলেও, অগ্রণী ব্যাংক সেই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে দুয়ারকে সে প্রবেশাধিকারও দিয়েছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক ২০২৩ সালের ৩১ অক্টোবর অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে চিঠি দিয়ে কড়া আপত্তি জানায় এবং নির্দেশনা লঙ্ঘনের জন্য দায়ী কর্মকর্তাদের চিহ্নিত করে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে বলে। চিঠিতে আরও বলা হয়, সফটওয়্যার পরিচালনার জন্য ব্যবহার করা ডাটা সেন্টারটি ব্যাংকের ভাড়া করা ভবনে স্থাপিত হওয়া সত্ত্বেও দুয়ারকে প্রতি মাসে ১ লাখ ৭ হাজার টাকা করে ভাড়া বাবদ প্রদান করা হয়েছে, যা বেআইনি। সাবেক কর্মকর্তাদের প্রভাব ও স্বার্থ সংশ্লিষ্টতা অগ্রণী ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ তদন্তে উঠে আসে, ব্যাংকের

একাধিক প্রভাবশালী সাবেক কর্মকর্তা দুয়ারের সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত ছিলেন। এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের আওতায় এসব কর্মকর্তা নিজেদের কিংবা আত্মীয়স্বজনকে এজেন্ট হিসেবে নিয়োগ দেন। তাদের মাধ্যমে ব্যাংকের বিভিন্ন লেনদেন পরিচালিত হতো, যার ফলে আশপাশের শাখাগুলোর গ্রাহকসংখ্যা ও লেনদেন কমে যায়। এতে ব্যাংকের আর্থিক ক্ষতি বাড়ে। অভিযোগ রয়েছে, এসব কর্মকর্তা পার্শ্ববর্তী শাখার লেনদেন ইচ্ছাকৃতভাবে এজেন্ট পয়েন্টে নিয়ে আসতেন, যাতে লোকসান দেখানো যায়। ৬ কোটি টাকার লুট ও চুক্তি নবায়ন না করা দুয়ার এজেন্ট পয়েন্ট থেকে গ্রাহকের প্রায় ৬ কোটি টাকা আত্মসাৎ হওয়ার তথ্য উঠে এসেছে তদন্তে। এ অনিয়ম বন্ধে ২০২৫ সালের ১৯ জুন মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়া চুক্তি নবায়নের আগে ব্যাংক কিছু শর্ত দেয় দুয়ারকে; কিন্তু প্রতিষ্ঠানটি তা মানতে রাজি হয়নি। ফলে চুক্তি নবায়ন না করে ৫৬৭টি এজেন্ট পয়েন্ট বন্ধ ঘোষণা করে অগ্রণী ব্যাংক। ২২ জুন থেকে এ কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ রয়েছে। ব্যাংক জানায়, গ্রাহকরা এখন থেকে অগ্রণী ব্যাংকের যে কোনো শাখা থেকে আগের মতোই সেবা নিতে পারবেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পর্যবেক্ষণ ও পদক্ষেপ বাংলাদেশ ব্যাংক ২০২১ ও ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বরের স্থিতিভিত্তিক দুটি পরিদর্শন প্রতিবেদনে দুয়ারকে দেওয়া বাড়তি সুবিধা এবং চুক্তিবহির্ভূত অর্থ প্রদানের বিষয়টি তুলে ধরে। ২০২৩ সালের ৬ আগস্টের মধ্যে অগ্রণী ব্যাংকের এমডির কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়; কিন্তু সময়মতো সেই ব্যাখ্যা না পাওয়ায় ৩১ আগস্ট ফের তাগাদা পাঠানো হয়। পরে ব্যাংক জানায়, তারা একটি স্বতন্ত্র নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বিষয়টি পর্যালোচনা করবে। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অভিযোগ, নিরীক্ষার কার্যপরিধিতে এখনো খাতওয়ারি ব্যয়, অতিরিক্ত অর্থ প্রদান ও তৃতীয়পক্ষের সঙ্গে কার্যক্রমের ব্যয়ের তুলনামূলক বিশ্লেষণ নেই। এমনকি অতিরিক্ত অর্থ ফেরত আনা বা দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কোনো পরিকল্পনার কথাও ব্যাংকটি জানায়নি। যদিও নতুন বোর্ড নিরীক্ষার রিপোর্টের ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা পালনের জন্য দুয়ারকে কিছু শর্ত দিয়েছিল; কিন্তু তারা সেটা অনুসরণ করেনি। অগ্রণী ব্যাংক জানিয়েছে, তারা এরই মধ্যে নিজস্ব সফটওয়্যার তৈরি করেছে, যার মাধ্যমে শিগগির নতুন করে এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু করা হবে। ব্যাংকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ভবিষ্যতে আর তৃতীয় পক্ষের ওপর নির্ভর না করে সরাসরি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে এ সেবা পরিচালিত হবে। কর্তৃপক্ষের বক্তব্য দুয়ার সার্ভিসেস লিমিটেডের অনিয়ম বিষয়ে জানতে চাইলে অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু নাসের বখতিয়ার আহমেদ বলেন, ‘আগের বোর্ড আমলে দুয়ার বিভিন্ন ধরনের অনিয়মে জড়িয়েছে। এসব অনিয়মের বিষয়টি কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও আমাদের অভ্যন্তরীণ তদন্তে প্রমাণ মিলেছে। অনিয়ম বন্ধ করে গ্রাহকদের ভালো সেবা দেওয়া এবং ব্যাংকের শাখাগুলোর ক্ষতি কমাতে আমরা দুয়ারকে কিছু শর্ত দিয়েছিলাম; কিন্তু তারা নতুন কোনো শর্ত মানতে রাজি হয়নি। এজন্য চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর আমরা নতুন করে চুক্তি নবায়ন করিনি। জানতে চাইলে ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, দুয়ারের এজেন্টদের অনেকেই এ ব্যাংকের সাবেক কর্মকর্তা। তাদের প্রভাবের কারণে আমাদের ব্যাংকের শাখাগুলো বড় ধরনের লোকসানের মধ্যে পড়ছিল। এটা তো মেনে নেওয়া যায় না। এ জন্যই আমরা দুয়ারকে কিছু নতুন শর্ত দিয়েছি; কিন্তু তারা তা মানতে রাজি হয়নি। বাংলাদেশ ব্যাংকের বক্তব্য বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান বলেন, দুয়ার সার্ভিসেসের সঙ্গে অগ্রণী ব্যাংকের চুক্তি নবায়ন না করার একান্তই ব্যাংকের নিজস্ব সিদ্ধান্ত। তবে ব্যাংকটি যেভাবে দুয়ার থেকে সেবা নিচ্ছিল, সেটি আইন মেনে হয়নি বলে জানি। এটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকেরও একাধিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। তবে ব্যাংকটি নিজস্ব সক্ষমতায় এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম সফলভাবে চালু রাখতে পারবে বলেই আশা করছি। প্রয়োজনে তারা নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় এজেন্ট ব্যাংকিং করতে পারে।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
বিমান দুর্ঘটনায় হতাহতের ঘটনায় শোক প্রকাশ করলেন সজীব ওয়াজেদ জয় ‘এদেশ অভিশপ্ত, আমরাই এই অভিশাপের কারণ’, উপলব্ধি সালমান মুক্তাদিরের কুর্মিটোলা হাসপাতালে রক্ত দিতে গিয়ে মবের শিকার ছাত্রলীগ নেতা, টাকা দিয়ে মুক্ত ফেনীতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের প্রতীকী ‘গায়েবানা জানাজা’ যেন আকাশ ভেঙে পড়ল! আজ এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত রক্ত আছে রক্ত…? উত্তরায় বিমান বিধ্বস্তে নিহত বেড়ে ২২ সাগরিকা ম্যাজিকে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ ১৯৬৬ সালের ভাঙারি প্লেন দিয়ে আর কতজন মরলে এ রাষ্ট্র জাগবে? মাইলস্টোন ট্র্যাজেডিতে কাঁদছে ক্রিকেটাররাও বিমানটি ফাঁকা জায়গায় নেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির : আইএসপিআর উত্তরায় বিমান দুর্ঘটনার পর রহস্যময় ফেসবুক পোস্ট ভাইরাল ফেসবুক পেজে রহস্যময় পোস্ট, নিরাপত্তা বিশ্লেষক বললেন ভুয়া দুয়ার কেলেঙ্কারিতে বড় লোকসানে অগ্রণী ব্যাংক বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের তৃতীয় ইউনিটে বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ ঘুমের মধ্যেই ধর্ষণ- সাবেক এমপির স্ত্রীর বিস্ফোরক অভিযোগ সাগরিকার হ্যাটট্রিকে আবারও চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ ছয় মাস আগে বিয়ে করেন বিধ্বস্ত বিমানের পাইলট তৌফিক উত্তরায় প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: ইইউ ও যুক্তরাজ্যের সমবেদনা