ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
টাঙ্গাইলে প্রশিক্ষণরত ১৪ পুলিশ কনস্টেবলকে অব্যাহতি
মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ৪০
উত্তরে কনকনে শীত, জনজীবন বিপর্যস্ত
রাজধানীতে থার্টিফার্স্ট নাইটে আতশবাজি ফোটাতে গিয়ে দগ্ধ ৫
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ঢাকায় ব্যাপক আতশবাজি
ঢাকায় বায়ুদূষণ: একটি মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি
পঞ্চগড়ে তীব্র শীতে জনজীবন বিপর্যস্ত
দুই জেলায় বিএনপির দু’পক্ষে সংঘর্ষে আহত ১৯
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে দুই জেলায় বিএনপির দু’পক্ষে সংঘর্ষ হয়েছে। সোমবার নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ ও কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলায় এসব ঘটনায় আহত হয়েছেন ১৯ জন। এর মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি রেজাউল করিমের সঙ্গে সোনারগাঁ উপজেলা বিএনপির সভাপতি আজহারুল ইসলাম মান্নানের রাজনৈতিক বিরোধ দীর্ঘদিনের। শহীদদের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য মান্নানের লোকজন সকাল ১০টায় উপজেলা পরিষদ চত্বরে যান। শ্রদ্ধা জানানোর পর কয়েকজন উপজেলা চত্বরে ছিলেন। এর মধ্যে বেলা ১১টায় নেতাকর্মী নিয়ে শহীদ মিনারে যান রেজাউল। তখন উপজেলা চত্বরে থাকা মান্নানের সমর্থক ও রেজাউলের সমর্থকদের
মধ্যে পাল্টাপাল্টি স্লোগান দেওয়া নিয়ে বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়। এক পর্যায়ে মান্নানের কর্মী মোবারক হোসেন উত্তেজিত হয়ে সোনারগাঁ উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক নুর এ ইয়াসিন নোবেলকে কিলঘুসি মারেন। এক পর্যায়ে সংঘর্ষ শুরু হয়। ইটের আঘাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেনসহ উভয় পক্ষের ১০ জন আহত হন। তাদের সোনারগাঁ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। আহত নোবেল বলেন, আমরা শান্তিপূর্ণভাবে রেজাউল করিমের নেতৃত্বে উপজেলা পরিষদ চত্বরে যাই। স্লোগান দেওয়ার এক পর্যায়ে মান্নানের লোকজন আমাদের ওপর হামলা করে। উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি খন্দকার আবু জাফর বলেন, জাতীয় দিবসে ন্যক্কারজনক ঘটনার সূত্রপাত ঘটিয়েছে মান্নানের লোকজন। আজহারুল ইসলাম মান্নান বলেন, রেজাউল করিমের অনুসারীরা উস্কানিমূলক
কথা বলায় নেতাকর্মীরা উত্তেজিত হয়ে পড়ে। হামলায় আমাদের লোকজন আহত হয়েছে। সোনারগাঁ থানার ওসি মোহাম্মদ আব্দুল বারী জানান, এ ঘটনায় কেউ অভিযোগ করেনি। এদিকে কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলায় শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে ফুল দেওয়াকে কেন্দ্র করে বিএনপির দু’পক্ষের সংঘর্ষে ৯ জন আহত হয়েছেন। আশঙ্কাজনক অবস্থায় সোহেল নামে একজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সোমবার ভোরে উপজেলার বাসস্ট্যান্ড চত্বরে বিজয়স্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণের সময় উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফরিদুল ইসলাম শাহিন সিকদার ও জেলা বিএনপির সাবেক সম্পাদক সাইফুর রহমান রানার সমর্থকদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। এর জেরে সকাল ও দুপুরের দিকে কলেজ মোড়ে সংঘর্ষ হয়। ফরিদুল ইসলাম বলেন, শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে
উপজেলা বিএনপির পক্ষ থেকে পাঁচ-ছয় নেতাকর্মী ফুল নিয়ে যান। কিন্তু সাইফুর রহমানের সমর্থকরা বাধা দেন। পরে তারা আরও সংঘবদ্ধ হয়ে কলেজ মোড়ে উপজেলা বিএনপির কার্যালয় ও আমার দোকানে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে। এতে আমাদের অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন। সাইফুর রহমান বলেন, আমি কিছু জানি না। চিকিৎসার জন্য ঢাকায় আছি। ফরিদুল বহিষ্কৃত। তিনি বিএনপির কোনো পদেই নেই। বরিশালে হামলায় পণ্ড নাগরিক কমিটির সভা বরিশালে হামলায় পণ্ড হয়ে গেছে জাতীয় নাগরিক কমিটির সভা। সোমবার সকালে নগরের সদর রোড বিবির পুকুরের দক্ষিণপাড়ে মহানগর আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের পাশে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর কোতোয়ালি মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন নাগরিক কমিটির নেতারা। এ ছাড়া তারা বরিশাল প্রেস
ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিতে বিএনপিকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন। নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. মাহমুদা মিতু বলেন, আমরা বিজয় দিবস উপলক্ষে পুলিশের অনুমতি নিয়ে বিবির পুকুরের দক্ষিণপাড়ে আলোচনা সভা করার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। তিন লোক এসে বলেন, ওইখান দিয়ে তাদের মিছিল যাবে, সভা বন্ধ করেন। এক পর্যায়ে উত্তেজিত হয়ে ব্যানার ছিঁড়ে ফেলেন ও চেয়ার ছুড়ে মারেন তারা। এ সময় নাগরিক কমিটির সদস্যদের এলোপাতাড়ি কিলঘুসি মারা হয়। এতে আহত হয়েছেন মেহেদি হাসান, রুমা খান, অসিফত, হানজালাসহ পাঁচজন। হামলাকারীরা বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। মহানগর কৃষক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মিজানুর রহমান বলেন, আমরা মিছিল নিয়ে যাওয়ার পথে দেখি, জাতীয়
নাগরিক কমিটির ব্যানারে আওয়ামীপন্থিরা সড়কে সমাবেশ করছে। পরে আমরা তাদের সরিয়ে দিই। মারামারি হয়নি। মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান ফারুক বলেন, এ ঘটনায় বিএনপির কেউ জড়িত নয়। তার পরও বিষয়টি তদন্ত করে দেখবেন। কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান, বিষয়টি খতিয়ে দেখে আইনানুগ পদক্ষেপ নেওয়া হবে। হাটহাজারীতে বিএনপির সমাবেশে অপর পক্ষের হামলা চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলায় বিএনপির একাংশের কর্মসূচি আরেক পক্ষের হামলায় পণ্ড হয়ে গেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সোমবার উপজেলার কলেজ গেট এলাকার এ ঘটনায় ১১ জন আহত হয়েছেন। চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য শাকিলা ফারজানার অভিযোগ, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিনের লোকজন এ ঘটনা ঘটিয়েছে। তিনি বলেন,
বিজয় দিবসের র্যা লি ও আলোচনা সভার আয়োজন করেন তাঁর অনুসারী হাটহাজারী উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী। কর্মসূচিতে অংশ নিতে বেলা ১১টার দিকে উপজেলা সদরের রাঙামাটি-হাটহাজারী সড়কে অবস্থিত কনক কনভেনশন হলের সামনে জড়ো হচ্ছিলেন তারা। এ সময় হেলালের অনুসারীরা লাঠিসোটা ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। হামলায় নেতৃত্ব দেন উত্তর জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মনিরুল আলম জনি, ছাত্রদল নেতা তকিবুল হাসান চৌধুরী তকি ও বিএনপি নেতা সাহেদুল আজম সাহেদ। বিষয়টি দলের হাইকমান্ডকে জানিয়েছেন শাকিলা ফারজানা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, একদল লোক লাঠিসোটা নিয়ে কনক কনভেনশন হলের মুখে বিজয় দিবস উপলক্ষে তৈরি করা তোরণ ভাঙচুর করছে। বিষয়টি দেখে সড়কের অপর পাশে থাকা পুলিশ সটকে পড়ে। এ বিষয়ে মীর হেলাল উদ্দিন বলেন, ঘটনাটি আমার জানা নেই। হাটহাজারী থানার ওসি আবু কাওসার মো. হোসেন বলেন, আমরা উপস্থিত ছিলাম বলে বড় ধরনের ঘটনা ঘটেনি। (প্রতিবেদনে তথ্য দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যুরো ও প্রতিনিধি)
মধ্যে পাল্টাপাল্টি স্লোগান দেওয়া নিয়ে বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়। এক পর্যায়ে মান্নানের কর্মী মোবারক হোসেন উত্তেজিত হয়ে সোনারগাঁ উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক নুর এ ইয়াসিন নোবেলকে কিলঘুসি মারেন। এক পর্যায়ে সংঘর্ষ শুরু হয়। ইটের আঘাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেনসহ উভয় পক্ষের ১০ জন আহত হন। তাদের সোনারগাঁ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। আহত নোবেল বলেন, আমরা শান্তিপূর্ণভাবে রেজাউল করিমের নেতৃত্বে উপজেলা পরিষদ চত্বরে যাই। স্লোগান দেওয়ার এক পর্যায়ে মান্নানের লোকজন আমাদের ওপর হামলা করে। উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি খন্দকার আবু জাফর বলেন, জাতীয় দিবসে ন্যক্কারজনক ঘটনার সূত্রপাত ঘটিয়েছে মান্নানের লোকজন। আজহারুল ইসলাম মান্নান বলেন, রেজাউল করিমের অনুসারীরা উস্কানিমূলক
কথা বলায় নেতাকর্মীরা উত্তেজিত হয়ে পড়ে। হামলায় আমাদের লোকজন আহত হয়েছে। সোনারগাঁ থানার ওসি মোহাম্মদ আব্দুল বারী জানান, এ ঘটনায় কেউ অভিযোগ করেনি। এদিকে কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলায় শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে ফুল দেওয়াকে কেন্দ্র করে বিএনপির দু’পক্ষের সংঘর্ষে ৯ জন আহত হয়েছেন। আশঙ্কাজনক অবস্থায় সোহেল নামে একজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সোমবার ভোরে উপজেলার বাসস্ট্যান্ড চত্বরে বিজয়স্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণের সময় উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফরিদুল ইসলাম শাহিন সিকদার ও জেলা বিএনপির সাবেক সম্পাদক সাইফুর রহমান রানার সমর্থকদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। এর জেরে সকাল ও দুপুরের দিকে কলেজ মোড়ে সংঘর্ষ হয়। ফরিদুল ইসলাম বলেন, শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে
উপজেলা বিএনপির পক্ষ থেকে পাঁচ-ছয় নেতাকর্মী ফুল নিয়ে যান। কিন্তু সাইফুর রহমানের সমর্থকরা বাধা দেন। পরে তারা আরও সংঘবদ্ধ হয়ে কলেজ মোড়ে উপজেলা বিএনপির কার্যালয় ও আমার দোকানে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে। এতে আমাদের অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন। সাইফুর রহমান বলেন, আমি কিছু জানি না। চিকিৎসার জন্য ঢাকায় আছি। ফরিদুল বহিষ্কৃত। তিনি বিএনপির কোনো পদেই নেই। বরিশালে হামলায় পণ্ড নাগরিক কমিটির সভা বরিশালে হামলায় পণ্ড হয়ে গেছে জাতীয় নাগরিক কমিটির সভা। সোমবার সকালে নগরের সদর রোড বিবির পুকুরের দক্ষিণপাড়ে মহানগর আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের পাশে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর কোতোয়ালি মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন নাগরিক কমিটির নেতারা। এ ছাড়া তারা বরিশাল প্রেস
ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিতে বিএনপিকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন। নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. মাহমুদা মিতু বলেন, আমরা বিজয় দিবস উপলক্ষে পুলিশের অনুমতি নিয়ে বিবির পুকুরের দক্ষিণপাড়ে আলোচনা সভা করার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। তিন লোক এসে বলেন, ওইখান দিয়ে তাদের মিছিল যাবে, সভা বন্ধ করেন। এক পর্যায়ে উত্তেজিত হয়ে ব্যানার ছিঁড়ে ফেলেন ও চেয়ার ছুড়ে মারেন তারা। এ সময় নাগরিক কমিটির সদস্যদের এলোপাতাড়ি কিলঘুসি মারা হয়। এতে আহত হয়েছেন মেহেদি হাসান, রুমা খান, অসিফত, হানজালাসহ পাঁচজন। হামলাকারীরা বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। মহানগর কৃষক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মিজানুর রহমান বলেন, আমরা মিছিল নিয়ে যাওয়ার পথে দেখি, জাতীয়
নাগরিক কমিটির ব্যানারে আওয়ামীপন্থিরা সড়কে সমাবেশ করছে। পরে আমরা তাদের সরিয়ে দিই। মারামারি হয়নি। মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান ফারুক বলেন, এ ঘটনায় বিএনপির কেউ জড়িত নয়। তার পরও বিষয়টি তদন্ত করে দেখবেন। কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান, বিষয়টি খতিয়ে দেখে আইনানুগ পদক্ষেপ নেওয়া হবে। হাটহাজারীতে বিএনপির সমাবেশে অপর পক্ষের হামলা চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলায় বিএনপির একাংশের কর্মসূচি আরেক পক্ষের হামলায় পণ্ড হয়ে গেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সোমবার উপজেলার কলেজ গেট এলাকার এ ঘটনায় ১১ জন আহত হয়েছেন। চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য শাকিলা ফারজানার অভিযোগ, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিনের লোকজন এ ঘটনা ঘটিয়েছে। তিনি বলেন,
বিজয় দিবসের র্যা লি ও আলোচনা সভার আয়োজন করেন তাঁর অনুসারী হাটহাজারী উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী। কর্মসূচিতে অংশ নিতে বেলা ১১টার দিকে উপজেলা সদরের রাঙামাটি-হাটহাজারী সড়কে অবস্থিত কনক কনভেনশন হলের সামনে জড়ো হচ্ছিলেন তারা। এ সময় হেলালের অনুসারীরা লাঠিসোটা ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। হামলায় নেতৃত্ব দেন উত্তর জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মনিরুল আলম জনি, ছাত্রদল নেতা তকিবুল হাসান চৌধুরী তকি ও বিএনপি নেতা সাহেদুল আজম সাহেদ। বিষয়টি দলের হাইকমান্ডকে জানিয়েছেন শাকিলা ফারজানা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, একদল লোক লাঠিসোটা নিয়ে কনক কনভেনশন হলের মুখে বিজয় দিবস উপলক্ষে তৈরি করা তোরণ ভাঙচুর করছে। বিষয়টি দেখে সড়কের অপর পাশে থাকা পুলিশ সটকে পড়ে। এ বিষয়ে মীর হেলাল উদ্দিন বলেন, ঘটনাটি আমার জানা নেই। হাটহাজারী থানার ওসি আবু কাওসার মো. হোসেন বলেন, আমরা উপস্থিত ছিলাম বলে বড় ধরনের ঘটনা ঘটেনি। (প্রতিবেদনে তথ্য দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যুরো ও প্রতিনিধি)