ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সুভাষ চন্দ্র বসু বিমানবন্দরে আটকা ২২০ বাংলাদেশি
ঘুম থেকে উঠে দেখি, রাতারাতি মেজর ডালিম হয়ে গেছি
ভারত জড়িত বললে হবে না, প্রমাণ হাজির করতে হবে
আগে ডাকসুর গঠনতন্ত্র সংস্কার, পরে নির্বাচন
ক্যানসার আক্রান্তদের দুর্ভোগ চরমে, কেমোর সিরিয়াল পেতে দীর্ঘ অপেক্ষা
‘পৌরসভাগুলোকে বিলুপ্ত করার প্রস্তাব দেওয়া হতে পারে’
মেট্রোরেলের সেবায় ভ্যাট অব্যাহতি
দিনদুপুরে সাগরপথে ঢুকছে ৩৬ রোহিঙ্গা
মাছ ধরার বোটে সাগর পাড়ি দিয়ে কক্সবাজারের টেকনাফের মেরিন ড্রাইভ হয়ে টেকনাফ অনুপ্রবেশ করলো নারী-পুরুষ ও শিশুসহ ৩৬ জন রোহিঙ্গা।
রোববার (৫ জানুয়ারি) দুপুরে টেকনাফের সাবরাংয়ের মুন্ডার ডেইল ঘাট এলাকা দিয়ে প্রবেশ করে। তাঁরা এখন বিজিবির হেফাজতে রয়েছে তাদের ফেরত পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন বিজিবি।
বিষয়টি নিশ্চিত করে টেকনাফের স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. সেলিম বলেন, 'মেরিন ড্রাইভের মুন্ডারডেইল ঘাট দিয়ে একটি ট্রলারে নারী-শিশুসহ ৩৬ জন রোহিঙ্গা অনুপ্রবপশ করেছে। তারা এখন বিজিবির হেফাজতে রয়েছে। এছাড়া বাহারছড়া ঘাট দিয়ে আরো একটা রোহিঙ্গা বোঝাই বোট সাগরে ভাসছে বলে জানা গেছে।
চার দিন সাগরে ভাসমান থাকা মোঃ আলম জানান "আকিয়াবের পূর্বে নাঁশং এলাকায় আমাদের গ্রাম। সেখানে "মগ
বাগি "আরকান আর্মি রোহিঙ্গাদের উপর নির্যাতন চালাচ্ছে তাই আমরা প্রাণে বাঁচতে একটি কাঠের বোট নিয়ে গত পাঁচদিন আগে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করি। আজ আমাদের ইঞ্জিন নষ্ট হওয়ার একটি ট্রলার টেনে নিয়ে আমাদেরকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে। একই এলাকার রোহিঙ্গা জাহের আলম জানান, আমাদের এলাকায় পাঁচটি মুসলিম গ্রাম আছে। সেখান থেকে জোরপূর্বক ভাবে ধরে নিয়ে অস্ত্র প্রশিক্ষণ করাচ্ছে। এবং রোহিঙ্গাদের দিয়ে জান্তার বিপক্ষে দাঁড় করাচ্ছে। যদি মগ বাগির দলে যোগ না দিলে রোহিঙ্গাদের উপর অমানুষিক নির্যাতন চালাই।মূলত রোহিঙ্গাদের ব্যবহার করতেছে আরাকান আর্মি। যুদ্ধ করার চেয়ে বাংলাদেশে মরলে ভালো হবে তাই বাংলাদেশে চলে আসি। টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও মো.এহসান উদ্দিন বলেন,
'রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের বিষয়টি শুনেছি। এ বিষয়ে খোঁজ খবর নেয়া হচ্ছে।' টেকনাফ ২ বিজিবির মেজর ইশতিয়াক আহমেদ বলেন, 'সাগরপথে ৩৬ রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করেছে। তাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হবে।
বাগি "আরকান আর্মি রোহিঙ্গাদের উপর নির্যাতন চালাচ্ছে তাই আমরা প্রাণে বাঁচতে একটি কাঠের বোট নিয়ে গত পাঁচদিন আগে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করি। আজ আমাদের ইঞ্জিন নষ্ট হওয়ার একটি ট্রলার টেনে নিয়ে আমাদেরকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে। একই এলাকার রোহিঙ্গা জাহের আলম জানান, আমাদের এলাকায় পাঁচটি মুসলিম গ্রাম আছে। সেখান থেকে জোরপূর্বক ভাবে ধরে নিয়ে অস্ত্র প্রশিক্ষণ করাচ্ছে। এবং রোহিঙ্গাদের দিয়ে জান্তার বিপক্ষে দাঁড় করাচ্ছে। যদি মগ বাগির দলে যোগ না দিলে রোহিঙ্গাদের উপর অমানুষিক নির্যাতন চালাই।মূলত রোহিঙ্গাদের ব্যবহার করতেছে আরাকান আর্মি। যুদ্ধ করার চেয়ে বাংলাদেশে মরলে ভালো হবে তাই বাংলাদেশে চলে আসি। টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও মো.এহসান উদ্দিন বলেন,
'রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের বিষয়টি শুনেছি। এ বিষয়ে খোঁজ খবর নেয়া হচ্ছে।' টেকনাফ ২ বিজিবির মেজর ইশতিয়াক আহমেদ বলেন, 'সাগরপথে ৩৬ রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করেছে। তাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হবে।