
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

একশ’ রানও করতে পারলোনা বাংলাদেশ, হোয়াইটওয়াশের লজ্জা

পুয়ের্তো রিকোকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে আর্জেন্টিনার বিশাল জয়

বাংলাদেশকে মাত্র ৯৩ রানে গুটিয়ে, হোয়াইটওয়াশ করলো আফগানিস্তান

নবীর ঝড়ে আফগানদের ২৯৩ রানের পাহাড়, চাপে বাংলাদেশ

গাজায় ফুটবল অবকাঠামো পুনর্গঠনে সহায়তার অঙ্গীকার ফিফা সভাপতির

সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

দিনভর খেলা, ফুটবলপ্রেমীদের আবার রাত না জেগে উপায় নেই
দল না জেতায় মন ভেঙেছে তাওহীদের

দারুণ ব্যাটিংয়ে পালটে দিয়েছেন পরিস্থিতি। এবার শুধু দলীয় পুঁজি বড় করার সময়। ঠিক তখনি ক্র্যাম্পের শিকার হন তাওহীদ হৃদয়। খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হেঁটে হেঁটে ক্যারিয়ারের প্রথম শতকের দেখা পেলেও দল না জেতায় মন ভেঙেছে তাওহীদের।
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে গ্রুপ বি থেকে বাংলাদেশের দুবাই পর্ব শেষ। এবার পাকিস্তানে প্রতিপক্ষ নিউ জিল্যান্ড ও পাকিস্তান। সেঞ্চুরির পরও ভাঙা মন নিয়ে তাওহীদকে উড়াল দিতে হচ্ছে। সোমবার ২৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ নিউ জিল্যান্ড।
“শতরানের জন্য আল্লাহর কাছে শুকরিয়ার শেষ নেই, তবে মন খারাপ। হয়তো আমি আর একটু ভালো খেললে দলের জন্য আরও ভালো হতো। পরের ম্যাচে ফিরতে চাই, যত কষ্টই সহ্য করতে হোক না কেন।”
“আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের প্রথম শতক, তবে
সবটুকুই বৃথা হয় যখন দল হেরে যায়”-আরও যোগ করেন এই ডানহাতি ব্যাটার। ৩৫ রানে ৫ উইকেটের পতনের পর জাকের আলীকে নিয়ে ষষ্ঠ উইকেটে ১৫৪ রানের রেকর্ড জুটি। জাকের ফিরলেও শেষ ব্যাটার হিসেবে ক্রিজ ছাড়েন তাওহীদ। পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সেঞ্চুরির দেখা পান তিনি। যেটি তার ওয়ানডে ক্যারিয়ারেরও প্রথম। ৪৫ ওভার থেকে শুরু হয় ক্র্যাম্পের সঙ্গে তাওহীদের লড়াই। ফিজিওর সাহায্যে উঠে দাঁড়ালেও রান নিতে হচ্ছিল হেঁটে হেঁটে। শেষ দিকে ১৪ বলে করতে পারেন ১১ রান। তার আক্ষেপ ক্র্যাম্প না হলে দলের রান আরও ৩০-৪০ বেশি হতো। “আমরা ভাবনায় পরিষ্কার ছিলাম যে, টস জিতলে কী করতে চাই। ব্যাটিং করারই পরিকল্পনা ছিল গোটা দলের। দ্রুত
কয়েকটি উইকেট পড়ে গেছে… এজন্য জিনিসটা এরকম হয়েছে। দ্রুত উইকেট যাওয়ার পরও যেভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছি আমি ও জাকের, দুজনের একজন যদি আরও ভালোভাবে ম্যাচটা শেষ করতে পারতাম, তাহলে অন্তত ২৬০-২৭০ রান হতো। তখন খেলার চিত্র ভিন্ন হতো।” “আমার কাছে মনে হয়েছে, আমার ক্র্যাম্পিং করাটাই ওই সময়… যদি আমি ঠিকঠাক থাকতাম, তাহলে আরো ২০-৩০ রান বেশি হতে পারত দলের।” বাংলাদেশ ২২৮ রানে অলআউট হয়। ১১৮ বলে ১০০ রান করেন তাওহীদ। এই রান তাড়া করতে ভারত খেলে ৪৬.৪ ওভার। ৯ রানে থাকা লোকেশ রাহুলের ক্যাচ জাকের আলীর হাত না ফসকালে আরও চাপে পড়তে পারতো ভারত। তাওহীদ বলেন, “ওরা রান তাড়া করেছে ৪৭ ওভারে। মনে, এত
সহজ ছিল না উইকেট। আমাদের মনে হয়, ৩০ থেকে ৪০ রান কম করে ফেলেছি।”
সবটুকুই বৃথা হয় যখন দল হেরে যায়”-আরও যোগ করেন এই ডানহাতি ব্যাটার। ৩৫ রানে ৫ উইকেটের পতনের পর জাকের আলীকে নিয়ে ষষ্ঠ উইকেটে ১৫৪ রানের রেকর্ড জুটি। জাকের ফিরলেও শেষ ব্যাটার হিসেবে ক্রিজ ছাড়েন তাওহীদ। পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সেঞ্চুরির দেখা পান তিনি। যেটি তার ওয়ানডে ক্যারিয়ারেরও প্রথম। ৪৫ ওভার থেকে শুরু হয় ক্র্যাম্পের সঙ্গে তাওহীদের লড়াই। ফিজিওর সাহায্যে উঠে দাঁড়ালেও রান নিতে হচ্ছিল হেঁটে হেঁটে। শেষ দিকে ১৪ বলে করতে পারেন ১১ রান। তার আক্ষেপ ক্র্যাম্প না হলে দলের রান আরও ৩০-৪০ বেশি হতো। “আমরা ভাবনায় পরিষ্কার ছিলাম যে, টস জিতলে কী করতে চাই। ব্যাটিং করারই পরিকল্পনা ছিল গোটা দলের। দ্রুত
কয়েকটি উইকেট পড়ে গেছে… এজন্য জিনিসটা এরকম হয়েছে। দ্রুত উইকেট যাওয়ার পরও যেভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছি আমি ও জাকের, দুজনের একজন যদি আরও ভালোভাবে ম্যাচটা শেষ করতে পারতাম, তাহলে অন্তত ২৬০-২৭০ রান হতো। তখন খেলার চিত্র ভিন্ন হতো।” “আমার কাছে মনে হয়েছে, আমার ক্র্যাম্পিং করাটাই ওই সময়… যদি আমি ঠিকঠাক থাকতাম, তাহলে আরো ২০-৩০ রান বেশি হতে পারত দলের।” বাংলাদেশ ২২৮ রানে অলআউট হয়। ১১৮ বলে ১০০ রান করেন তাওহীদ। এই রান তাড়া করতে ভারত খেলে ৪৬.৪ ওভার। ৯ রানে থাকা লোকেশ রাহুলের ক্যাচ জাকের আলীর হাত না ফসকালে আরও চাপে পড়তে পারতো ভারত। তাওহীদ বলেন, “ওরা রান তাড়া করেছে ৪৭ ওভারে। মনে, এত
সহজ ছিল না উইকেট। আমাদের মনে হয়, ৩০ থেকে ৪০ রান কম করে ফেলেছি।”