ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন কি মামদানি?
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক মিসাইল তৈরির ঘোষণা পুতিনের
ভারতে দেবমূর্তির সাড়ে চার কেজি সোনা চুরি, পুরোহিতসহ গ্রেপ্তার ৩
যুদ্ধবিরতি থাকা সত্ত্বেও গাজায় ত্রাণ পৌঁছাতে বাধা, ক্ষুধা-দুর্ভোগে কাতর ফিলিস্তিনিরা
মার্কিন তিন নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের বিপুল জয়, প্রথম পরীক্ষায় ব্যর্থ ট্রাম্প
লন্ডনের মেয়র সাদিক খান অভিনন্দন জানালেন মামদানিকে
ফিলিপাইনে টাইফুন কালমেগির তাণ্ডবে ৪০ জনের প্রাণহানি
দক্ষিণ কোরিয়ায় ৯ বছরে প্রথমবারের মতো বাড়ল জন্মহার
দক্ষিণ কোরিয়ার বেড়েছে জন্মহার। গত নয় বছরের মধ্যে ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো জন্মহার বেড়েছে।
বুধবার বার্তা সংস্থার রয়টার্সের প্রতিবেদনে জানানো হয়, দক্ষিণ কোরিয়ায় বিয়ের হার বাড়ায় জন্মহারও বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে দক্ষিণ কোরিয়ায় জনসংখ্যাগত সংকট কেটে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
স্ট্যাটিস্টিক্স কোরিয়া অনুসারে ২০২৪ সালে দেশটির উর্বরতা হার, অর্থাৎ একজন নারীর প্রজননকালীন সময়ে গড়ে যত শিশু জন্ম নেয়ার সম্ভাবনা থাকে, তা ছিল ০.৭৫।
২০২৩ সালে, দেশটিতে জন্মহার টানা অষ্টম বছরের মতো কমে ০.৭২-এ দাঁড়িয়েছিল যা বিশ্বের সর্বনিম্ন। ২০১৫ সালে এই হার ছিল ১.২৪।
আর দেশজুড়ে, গত বছর রাজধানী সিউলে জন্মহার সর্বনিম্ন ছিল ০.৫৮।
২০১৮ সাল থেকে, দক্ষিণ কোরিয়া অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন সংস্থার
(ওইসিডি) একমাত্র সদস্য, যার জন্ম হার ১ এর নিচে। এর আগে দক্ষিণ কোরিয়া জন্মহার বাড়াতে বেশ কয়েকটি উদ্যোগ হাতে নেয়। তরুণদের বিয়ে করতে এবং সন্তান ধারণে উৎসাহিত করার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে। দক্ষিণ কোরিয়ার বর্তমানের অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওলের ‘জাতীয় জনসংখ্যাগত সংকট’ ঘোষণা করা এবং নিম্ন জন্মহার মোকাবিলায় একটি নতুন মন্ত্রণালয় তৈরির পরিকল্পনাও করা হয়। স্ট্যাটিস্টিক্স কোরিয়ার এক কর্মকর্তা পার্ক হিউন-জং এক ব্রিফিংয়ে বলেন, এখন দেশের সামাজিক মূল্যবোধে পরিবর্তন এসেছে। বিবাহ এবং সন্তান জন্মদান সম্পর্কে আরও ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হয়েছে। এছাড়া ২০২৪ সালে বিবাহ ১৪.৯ শতাংশ বেড়েছে। যা ১৯৭০ সালে তথ্য প্রকাশ শুরু হওয়ার পর থেকে সবচেয়ে বেশি।
(ওইসিডি) একমাত্র সদস্য, যার জন্ম হার ১ এর নিচে। এর আগে দক্ষিণ কোরিয়া জন্মহার বাড়াতে বেশ কয়েকটি উদ্যোগ হাতে নেয়। তরুণদের বিয়ে করতে এবং সন্তান ধারণে উৎসাহিত করার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে। দক্ষিণ কোরিয়ার বর্তমানের অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওলের ‘জাতীয় জনসংখ্যাগত সংকট’ ঘোষণা করা এবং নিম্ন জন্মহার মোকাবিলায় একটি নতুন মন্ত্রণালয় তৈরির পরিকল্পনাও করা হয়। স্ট্যাটিস্টিক্স কোরিয়ার এক কর্মকর্তা পার্ক হিউন-জং এক ব্রিফিংয়ে বলেন, এখন দেশের সামাজিক মূল্যবোধে পরিবর্তন এসেছে। বিবাহ এবং সন্তান জন্মদান সম্পর্কে আরও ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হয়েছে। এছাড়া ২০২৪ সালে বিবাহ ১৪.৯ শতাংশ বেড়েছে। যা ১৯৭০ সালে তথ্য প্রকাশ শুরু হওয়ার পর থেকে সবচেয়ে বেশি।



