
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

দেশের ৬৪ জেলায় হবে ‘মডেল মন্দির’

সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেপ্তার

সাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে ১০ জনকে হস্তান্তর করল বিএসএফ

দখলদাররা গিলে খাচ্ছে কীর্তনখোলা নদী

ছাত্র-জনতাকে জড়িয়ে ধরে অঝোরে কাঁদলেন ইউএনও

সুন্দরবনে দস্যুদের কবল থেকে ৯ জেলে উদ্ধার, আটক ২

বোনকে হত্যাচেষ্টা মামলায় ব্যাংক কর্মকর্তার কারাদণ্ড
তোপের মুখে কার্যালয় ছাড়লেন ইউএনও

দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলা অফিসার ফাতেমা খাতুনের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ তুলে মানববন্ধন করেছেন পার্বতীপুর শাখার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও নাগরিক কমিটির নেতারা।
বুধবার দুপুরে স্থানীয় শহিদ মিনার চত্বরে মানববন্ধন শেষে উপজেলা চত্বরে পৌঁছে তার কক্ষে গিয়ে ‘ভুয়া ভুয়া’ নানা স্লোগান দিয়ে ইউএনওর অপসারণ দাবি করেন তারা। তাদের তোপের মুখে একপর্যায়ে নিজ কার্যালয় ছেড়ে চলে যান ইউএনও।
বিক্ষোভকারীদের দাবি, উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ফাতেমা খাতুনের তিনবার বদলির আদেশ হয়েছে। এরপরও তিনি কোনো এক অদৃশ্য শক্তির বলে পার্বতীপুরে রয়ে গেছেন।
বিক্ষোভকারীরা দুই ঘণ্টার মধ্যে তাকে পার্বতীপুর ছেড়ে চলে যেতে বললে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফাতেমা খাতুন বলেন, আমি সরকারি চাকরি করি। রিলিজ অর্ডার ছাড়া আমি
কি যেতে পারি। আমার বদলি চান কী কারণে আমি জানি না। এ সময় তিনি তার বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগের ভিত্তি দাবি করলে- এডিবি, জনস্বাস্থ্যসহ নানা খাতে দুর্নীতির অভিযোগ বর্ণনা করেন নাগরিক কমিটির প্রতিনিধি তারিকুল ইসলাম। একপর্যায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার কক্ষ ত্যাগ করলে বিক্ষোভকারীরা চলে যান। পরে সেনাবাহিনীর একটি দল উপজেলা চত্বর টহল দেয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফাতেমা খাতুন বলেন, তারা যে আচরণ করেছে সেই পরিস্থিতি সবাইকে বোঝার দাবি করছি। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক রফিকুল ইসলামের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করলে তিনি আচ্ছা বুঝতে পেরেছি বলে ফোন কেটে দেন।
কি যেতে পারি। আমার বদলি চান কী কারণে আমি জানি না। এ সময় তিনি তার বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগের ভিত্তি দাবি করলে- এডিবি, জনস্বাস্থ্যসহ নানা খাতে দুর্নীতির অভিযোগ বর্ণনা করেন নাগরিক কমিটির প্রতিনিধি তারিকুল ইসলাম। একপর্যায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার কক্ষ ত্যাগ করলে বিক্ষোভকারীরা চলে যান। পরে সেনাবাহিনীর একটি দল উপজেলা চত্বর টহল দেয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফাতেমা খাতুন বলেন, তারা যে আচরণ করেছে সেই পরিস্থিতি সবাইকে বোঝার দাবি করছি। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক রফিকুল ইসলামের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করলে তিনি আচ্ছা বুঝতে পেরেছি বলে ফোন কেটে দেন।