ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র কী ইসরাইলের লাগাম টেনে ধরতে অক্ষম?
তাঁবুর ভেতর গর্ত খুঁড়ে থাকছেন গাজার বাসিন্দারা
চীনে প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেও অনিশ্চয়তায় ১৭ মেরিন ক্যাডেট
ইতালীয় সাংবাদিককে মুক্তি দিয়েও সমালোচিত ইরান
ব্যারিস্টার আরমানের স্ত্রীকে হেনস্তা করান টিউলিপ
মিথ্যা বিয়ের সিন্ডিকেট
গাজায় ইসরাইলের বর্বর হামলায় আরো ৪৯ জন নিহত
তিব্বতে শক্তিশালী ভূমিকম্প, মৃত বেড়ে ১২৬
চীনের তিব্বত অঞ্চলে একটি শক্তিশালী ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১২৬ জনে পৌঁছেছে। এছাড়া আহত হয়েছেন প্রায় ২০০ জন। ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে আছেন আরও অনেক মানুষ।
মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) সকালে ৬ দশমিক ৮ মাত্রায় ভূমিকম্পটি আঘাত হানে, যা পার্বত্য অঞ্চলজুড়ে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে। চীনা বার্তা সংস্থা সিনহুয়ার বরাতে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে এএফপি।
চীনের ভূমিকম্প নেটওয়ার্ক সেন্টার (সিইএনসি) বলেছে, স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সকাল ৯টা ৫ মিনিটে এই ভূমিকম্প হয়। ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল প্রতিবেশী দেশ নেপালের সীমান্তবর্তী তিব্বতের ডিংরি কাউন্টি।
সিইএনসি জানিয়েছে, রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৮। তবে মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) বলছে, রিখটার
স্কেলে ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ১। নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে এই ভূকম্পন অনুভূত হয়। এছাড়া ভারতের বিভিন্ন অংশে ভূকম্পন অনুভূত হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, আহতের সংখ্যা শতাধিক ছাড়িয়েছে এবং বহু মানুষ এখনো নিখোঁজ। উদ্ধারকর্মীরা ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে পড়া লোকদের উদ্ধারে প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে দুর্গম এলাকা ও বৈরী আবহাওয়ার কারণে উদ্ধার কার্যক্রমে চ্যালেঞ্জ দেখা দিয়েছে। ভূমিকম্পে অসংখ্য বাড়িঘর ধসে পড়েছে এবং সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। বিধ্বস্ত এলাকার বাসিন্দাদের জন্য ত্রাণশিবির স্থাপন করা হয়েছে। চীনের কেন্দ্রীয় সরকার ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় সহযোগিতা করছে।
স্কেলে ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ১। নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে এই ভূকম্পন অনুভূত হয়। এছাড়া ভারতের বিভিন্ন অংশে ভূকম্পন অনুভূত হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, আহতের সংখ্যা শতাধিক ছাড়িয়েছে এবং বহু মানুষ এখনো নিখোঁজ। উদ্ধারকর্মীরা ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে পড়া লোকদের উদ্ধারে প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে দুর্গম এলাকা ও বৈরী আবহাওয়ার কারণে উদ্ধার কার্যক্রমে চ্যালেঞ্জ দেখা দিয়েছে। ভূমিকম্পে অসংখ্য বাড়িঘর ধসে পড়েছে এবং সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। বিধ্বস্ত এলাকার বাসিন্দাদের জন্য ত্রাণশিবির স্থাপন করা হয়েছে। চীনের কেন্দ্রীয় সরকার ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় সহযোগিতা করছে।