
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ধর্ষণের শিকার জুলাই আন্দোলনে শহিদের কন্যা লামিয়ার আত্মহত্যা

ঘুমন্ত শিশুকে হত্যা মায়ের

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে মুখে মাটি ঢুকিয়ে শিশু জান্নাতিকে হত্যা করে বেলাল

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে চা বাগানের টিলায় নিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণ

নখ উপড়ে, ছ্যাঁকা দিয়ে পঙ্গু করে ভিক্ষাবৃত্তি

ঘুমন্ত শিশুকে তুলে নিয়ে ধর্ষণচেষ্টা, যুবক গ্রেফতার

দোকানে বসেছিলেন যুবদলকর্মী ইব্রাহিম, তিন অটোরিকশায় এসে বুকে-মাথায় গুলি
তালতলীতে কিশোরীকে গণধর্ষণ, থানায় মামলা না নেওয়ার অভিযোগ

বরগুনার তালতলীতে পাশের বাড়ির ভাবির সহযোগিতায় এক কিশোরীকে রাতভর গণধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে ইব্রাহিমসহ তার চার বন্ধুর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ৫ দিন ধরে মামলা না নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে।
মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) উপজেলার নিশানাবাড়ি ইউনিয়নের তাঁতিপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগীর পরিবার সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় বশিরের স্ত্রী রিনা বেগম তার দূরসর্ম্পকের আত্মীয় ইব্রাহিম নামে এক যুবকের সঙ্গে পাশের বাড়ির এক কিশোরীকে বিয়ের প্রস্তাব দেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে মঙ্গলবার রাতে রিনা বেগমের বাড়িতে ওই কিশোরী ও তার মাকে ডেকে নেওয়া হয়। এ সময় বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ইব্রাহিমের সঙ্গে মোটরসাইকেলে পাঠিয়ে দেন রিনা। ইব্রাহিম কিশোরীকে নিয়ে রাত ১০টার দিকে উপজেলার নকরী
খেয়াঘাটে নিয়ে যান। রাতে খেয়া না পেয়ে সেখানে একটি মাছের ঘেরে আশ্রয় নেন। সেখানে তাকে ইব্রাহিমসহ তার চার বন্ধু মিলে ধর্ষণ করেন। পরে সকালে ২শ টাকা গাড়ি ভাড়া দিয়ে কিশোরীকে চলে যেতে বলেন। এদিকে কিশোরী ইব্রাহিমকে বিয়ের কথা বললে তিনি জবাব দেন, তোকে বিয়ের জন্য আনা হয়নি। ৫০ হাজার টাকার বিনিময়ে কেনা হয়েছে। এ কথা বলে ইব্রাহিমরা চলে যান। এদিকে মেয়ে নিখোঁজ হওয়ার পরে বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে ওই রাতেই ভুক্তভোগীর পরিবার থানায় যায়। থানা থেকে বলা হয়েছে, সকালে আসেন। পরে কিশোরীর খোঁজ মিললে তাকে নিয়ে পরদিন (২৪ এপ্রিল) ফের থানায় যাওয়া হয়। বিষয়টি বিস্তারিত পুলিশকে জানানো হয়।
তবে এ ঘটনায় থানার ওসি মো. শাহজালাল গণধর্ষণের মামলা না নিয়ে ভুক্তভোগী পরিবারকে ধর্ষণের আলামত সংরক্ষণ রাখতে বলে বাড়িতে পাঠিয়ে দেন। এদিকে এ ঘটনার পর রিনা বেগম পলাতক রয়েছেন। ভুক্তভোগী কিশোরী বলেন, ইব্রাহিমের সঙ্গে আগে দেখা বা পরিচয় ছিল না। বাড়ির পাশের রিনা ভাবি আমাকে বিয়ের প্রস্তাবসহ বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে রাতে ওই ছেলের সঙ্গে পাঠিয়ে দেন। আমাকে নিয়ে ইব্রাহিমসহ তার ৪ বন্ধু রাতভর ধর্ষণ করে। তিনি বলেন, সকালে আমি ইব্রাহিমকে বিয়ের কথা বললে তিনি জবাব দেন, তোর ভাবির কাছ থেকে তোকে ৫০ হাজার টাকায় ক্রয় করে এনেছি। তোকে বিয়ে করব কেন? এই বলে আমাকে বাড়িতে যাওয়ার জন্য ২শ টাকা ভাড়া দিয়ে
ফেলে রেখে চলে যান তারা। ভুক্তভোগী কিশোরীর বাবা বলেন, আমি মেয়েকে পেয়ে ইউপি সদস্য শাকিল খানসহ কয়েকবার থানায় যাই। মেয়ে বিস্তারিত ঘটনা পুলিশকে জানায়। তবে ওসি সাহেব কোনো ব্যবস্থা না নিয়ে আমাদের বাড়িতে পাঠিয়ে দেন। আমরা জিডি করতে চাইলেও নানা অজুহাত দেখান ও ইব্রাহিমকে থানায় ডাকার কথা বলেন। আমার মেয়ের সঙ্গে যে ঘটনা ঘটেছে তার বিচার চাই। ইউপি সদস্য শাকিল খান বলেন, ঘটনার বিষয়টি শুনে ওই মেয়ের পরিবারের সঙ্গে আমিও থানায় যাই। তবে ছেলের সঠিক পরিচয় না পেয়ে মামলা নেয়নি পুলিশ। তবে আলামত রেখে দিতে বলেছেন। তালতলী থানার ওসি মো. শাহজালালের কাছে গণধর্ষণের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, কোনো লিখিত অভিযোগ বা
বক্তব্য পাইনি। নিখোঁজের বিষয়ে একটা তথ্য পেয়েছিলাম। পরে তাদের জিডি করার জন্য ছবিসহ আসতে বলেছিলাম। পরদিন আবার আসছে ও নিখোঁজ মেয়ে পেয়েছি বলে তারা চলে গেছেন। বরগুনার পুলিশ সুপার মো. ইব্রাহিম খলিল বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। ঘটনার সত্যতা পেলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
খেয়াঘাটে নিয়ে যান। রাতে খেয়া না পেয়ে সেখানে একটি মাছের ঘেরে আশ্রয় নেন। সেখানে তাকে ইব্রাহিমসহ তার চার বন্ধু মিলে ধর্ষণ করেন। পরে সকালে ২শ টাকা গাড়ি ভাড়া দিয়ে কিশোরীকে চলে যেতে বলেন। এদিকে কিশোরী ইব্রাহিমকে বিয়ের কথা বললে তিনি জবাব দেন, তোকে বিয়ের জন্য আনা হয়নি। ৫০ হাজার টাকার বিনিময়ে কেনা হয়েছে। এ কথা বলে ইব্রাহিমরা চলে যান। এদিকে মেয়ে নিখোঁজ হওয়ার পরে বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে ওই রাতেই ভুক্তভোগীর পরিবার থানায় যায়। থানা থেকে বলা হয়েছে, সকালে আসেন। পরে কিশোরীর খোঁজ মিললে তাকে নিয়ে পরদিন (২৪ এপ্রিল) ফের থানায় যাওয়া হয়। বিষয়টি বিস্তারিত পুলিশকে জানানো হয়।
তবে এ ঘটনায় থানার ওসি মো. শাহজালাল গণধর্ষণের মামলা না নিয়ে ভুক্তভোগী পরিবারকে ধর্ষণের আলামত সংরক্ষণ রাখতে বলে বাড়িতে পাঠিয়ে দেন। এদিকে এ ঘটনার পর রিনা বেগম পলাতক রয়েছেন। ভুক্তভোগী কিশোরী বলেন, ইব্রাহিমের সঙ্গে আগে দেখা বা পরিচয় ছিল না। বাড়ির পাশের রিনা ভাবি আমাকে বিয়ের প্রস্তাবসহ বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে রাতে ওই ছেলের সঙ্গে পাঠিয়ে দেন। আমাকে নিয়ে ইব্রাহিমসহ তার ৪ বন্ধু রাতভর ধর্ষণ করে। তিনি বলেন, সকালে আমি ইব্রাহিমকে বিয়ের কথা বললে তিনি জবাব দেন, তোর ভাবির কাছ থেকে তোকে ৫০ হাজার টাকায় ক্রয় করে এনেছি। তোকে বিয়ে করব কেন? এই বলে আমাকে বাড়িতে যাওয়ার জন্য ২শ টাকা ভাড়া দিয়ে
ফেলে রেখে চলে যান তারা। ভুক্তভোগী কিশোরীর বাবা বলেন, আমি মেয়েকে পেয়ে ইউপি সদস্য শাকিল খানসহ কয়েকবার থানায় যাই। মেয়ে বিস্তারিত ঘটনা পুলিশকে জানায়। তবে ওসি সাহেব কোনো ব্যবস্থা না নিয়ে আমাদের বাড়িতে পাঠিয়ে দেন। আমরা জিডি করতে চাইলেও নানা অজুহাত দেখান ও ইব্রাহিমকে থানায় ডাকার কথা বলেন। আমার মেয়ের সঙ্গে যে ঘটনা ঘটেছে তার বিচার চাই। ইউপি সদস্য শাকিল খান বলেন, ঘটনার বিষয়টি শুনে ওই মেয়ের পরিবারের সঙ্গে আমিও থানায় যাই। তবে ছেলের সঠিক পরিচয় না পেয়ে মামলা নেয়নি পুলিশ। তবে আলামত রেখে দিতে বলেছেন। তালতলী থানার ওসি মো. শাহজালালের কাছে গণধর্ষণের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, কোনো লিখিত অভিযোগ বা
বক্তব্য পাইনি। নিখোঁজের বিষয়ে একটা তথ্য পেয়েছিলাম। পরে তাদের জিডি করার জন্য ছবিসহ আসতে বলেছিলাম। পরদিন আবার আসছে ও নিখোঁজ মেয়ে পেয়েছি বলে তারা চলে গেছেন। বরগুনার পুলিশ সুপার মো. ইব্রাহিম খলিল বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। ঘটনার সত্যতা পেলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।