ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
‘অখণ্ড ভারত’ সেমিনারে বাংলাদেশ-পাকিস্তানকে আমন্ত্রণ নয়াদিল্লির
সাবেক এমপিসহ ৪ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মধ্যরাতে এজলাসে আগুন শুনানি ১৯ জানুয়ারি
হজ ব্যবস্থাপনায় জটিলতা নিরসনে সরকারের হস্তক্ষেপ দাবি হাবের
বিডিআর হত্যাকাণ্ডের পুনঃতদন্তের দাবিতে শাহবাগ মোড় অবরোধ
ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ট্রেসি জ্যাকবসন
ষোলো সংস্কার কমিশনেও স্থান নেই নগরের
তামাক আইন সংশোধনের খসড়ায় ‘পরিমার্জন’ চায় সরকার
পরিমার্জন করতে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক থেকে ফেরত পাঠানো হলো ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার(নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০০৫ (২০১৩ সালে সংশোধিত) এর সংশোধনীর খসড়া। পরিমার্জনের কাজটি করবে একটি ‘হাই পাওয়ার কমিটি।‘ যার নেতৃত্ব দেবেন অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
আজ বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ওই সভায় সভাপতিত্ব করেন। রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে উপদেষ্টারা উপস্থিত ছিলেন। সভা শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
ওই কমিটি রাজস্ব বিবেচনায় আইনটির পরিমার্জন করতে নতুন করে ভাবতে পারে বলে জানিয়েছেন শফিকুল আলম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার
উপ-প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার এবং অপূর্ব জাহাঙ্গীর। শফিকুল আলম বলেন, ‘রিভিউ করার জন্য হাই পাওয়ার কমিটি হবে। যার প্রধান হবেন অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। বাংলাদেশে প্রায় ৩৫ শতাংশ মানুষ ধূমপান করেন। ধূমপানজনিত কারণে অনেক স্বাস্থ্যহানি হয়। আবার সিগারেট ইন্ডাস্ট্রি থেকে আমাদের বড় অংশের রেভিনিউ আসে। এসব কিছু বিবেচনা করে কমিটি নতুন করে এই আইনের বিষয়ে ভাববেন।’ ২০০৫ সালে পাস হওয়া ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইনে প্রথমবার সংশোধন আনা হয় ২০১৩ সালে। ২০২২ সালে ওই আইনে আবারো সংশোধনীর প্রস্তাব দেয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এর আগে ২০২৩ সালে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মন্ত্রিপরিষদ সভা থেকে খসড়াটি অধিকতর
যাচাই বাছাইয়ের জন্য ফেরত পাঠানো হয়।
উপ-প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার এবং অপূর্ব জাহাঙ্গীর। শফিকুল আলম বলেন, ‘রিভিউ করার জন্য হাই পাওয়ার কমিটি হবে। যার প্রধান হবেন অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। বাংলাদেশে প্রায় ৩৫ শতাংশ মানুষ ধূমপান করেন। ধূমপানজনিত কারণে অনেক স্বাস্থ্যহানি হয়। আবার সিগারেট ইন্ডাস্ট্রি থেকে আমাদের বড় অংশের রেভিনিউ আসে। এসব কিছু বিবেচনা করে কমিটি নতুন করে এই আইনের বিষয়ে ভাববেন।’ ২০০৫ সালে পাস হওয়া ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইনে প্রথমবার সংশোধন আনা হয় ২০১৩ সালে। ২০২২ সালে ওই আইনে আবারো সংশোধনীর প্রস্তাব দেয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এর আগে ২০২৩ সালে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মন্ত্রিপরিষদ সভা থেকে খসড়াটি অধিকতর
যাচাই বাছাইয়ের জন্য ফেরত পাঠানো হয়।