
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ঠিকাদারদের অর্থে টয়লেট প্রশিক্ষণে সরকারি কর্মকর্তাদের চীন ভ্রমণ, চলছে ভ্রমণ বিভিন্ন দেশে

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত ঘেঁষে আরসা-আরাকান আর্মির তীব্র সংঘর্ষ, গোলাগুলি

রাত ১০টার পরও চলবে মেট্রোরেল

ময়লার ভাগাড় থেকে ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড উদ্ধার

বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ আজ, বাংলাদেশ সময় কখন শুরু

১৩ মাসেও শেষ হয়নি শেখ হাসিনার চালের মজুদ: বস্তা দেখে বিরক্ত হয়ে চলে গেলেন ইউএনও

বাংলাদেশকে ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার করতে চায় স্টারলিংক
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা আনসার উদ্দিন

পুলিশের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনসার উদ্দিন খান পাঠানকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক (কো-অর্ডিনেটর) হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে।
বুধবার (৩০ এপ্রিল) সকালে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে দুই বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক এই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
জারি করা প্রজ্ঞাপনের বলা হয়, সরকারি চাকরি আইন, ২০০৮ এ অনুযায়ী অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা আনসার উদ্দিন খান পাঠান (বিপি ৬৫৮৬০১০০-৫৫)-কে অন্য যে কোনো পেশা, ব্যবসা কিংবা সরকারি, আধা-সকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান/সংগঠনের সঙ্গে কর্মসম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে যোগদানের তারিখ থেকে ০২ (দুই) বছর মেয়াদে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থায় কো-অর্ডিনেটর হিসেবে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ প্রদান করা হলো। এই নিয়োগের অন্যান্য শর্ত চুক্তিপত্র দ্বারা নির্ধারিত হবে।
জানা গেছে, বাংলাদেশ পুলিশের চৌকস ও সৎ
কর্মকর্তা হিসেবে ২০২২ সালে তিনি অবসর গ্রহণ করেন। পুলিশ বিভাগের একজন মানবিক পুলিশ কর্মকর্তা ছাড়াও দক্ষ ও সৃজনশীল শিক্ষক হিসেবে তিনি অধিক পরিচিত এবং প্রচণ্ড জনপ্রিয়। বর্তমান বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের অধিকাংশ পুলিশ কর্মকর্তা তার সরাসরি ছাত্র। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে পুলিশের সংস্কার ও দায়িত্বশীল পদে থাকার কারণে পরবর্তী ক্ষমতাসীনদের দ্বারা চাকরি জীবনের শেষ পর্যন্ত তিনি প্রচণ্ডরকম নিগৃহীত হয়েছেন। তার পেশাদারিত্ব ও সততার জন্য তারা তাকে সে সময় পুলিশ বাহিনী থেকে সরিয়ে দিতে পারেনি। অবসরের পর থেকে তিনি বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কর্মকাণ্ড ও লেখালেখিতে ব্যস্ত ছিলেন। নেত্রকোনার পূর্বধলার কাজলা গ্রামের বাসিন্দা তিনি।
কর্মকর্তা হিসেবে ২০২২ সালে তিনি অবসর গ্রহণ করেন। পুলিশ বিভাগের একজন মানবিক পুলিশ কর্মকর্তা ছাড়াও দক্ষ ও সৃজনশীল শিক্ষক হিসেবে তিনি অধিক পরিচিত এবং প্রচণ্ড জনপ্রিয়। বর্তমান বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের অধিকাংশ পুলিশ কর্মকর্তা তার সরাসরি ছাত্র। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে পুলিশের সংস্কার ও দায়িত্বশীল পদে থাকার কারণে পরবর্তী ক্ষমতাসীনদের দ্বারা চাকরি জীবনের শেষ পর্যন্ত তিনি প্রচণ্ডরকম নিগৃহীত হয়েছেন। তার পেশাদারিত্ব ও সততার জন্য তারা তাকে সে সময় পুলিশ বাহিনী থেকে সরিয়ে দিতে পারেনি। অবসরের পর থেকে তিনি বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কর্মকাণ্ড ও লেখালেখিতে ব্যস্ত ছিলেন। নেত্রকোনার পূর্বধলার কাজলা গ্রামের বাসিন্দা তিনি।