
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

চবির সব পরীক্ষা ৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত স্থগিত

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত

চবি ও আশপাশের এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হিজাব-পর্দা নিয়ে যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ

চবি এলাকায় সংঘর্ষ শেষে যৌথবাহিনীর অভিযান শুরু

ডাকসু: ২৮ পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন ৪৭১ প্রার্থী

শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা, অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
ঢাবি ভিসির বাসভবন ঘেরাও করে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন স্থগিতের প্রতিবাদে উত্তাল হয়ে উঠেছে ক্যাম্পাস।
সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) বিকেলে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের (ভিসি) বাসভবন ঘেরাও করে বিক্ষোভ কর্মসূচি করছে।
হাইকোর্টের এক আদেশে ডাকসু নির্বাচন আগামী ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত স্থগিত করা হয়। তফসিল অনুযায়ী, ডাকসু কেন্দ্রীয় কমিটি ও হল সংসদগুলোর নির্বাচন আগামী ৯ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। তবে স্থগিতাদেশের খবর ক্যাম্পাসে পৌঁছালে ক্ষোভে ফেটে পড়েন শিক্ষার্থীরা।
ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত প্যানেলের ভিপি পদপ্রার্থী বিন ইয়ামীন মোল্লা বলেন, “ভিসি স্যারের বাসভবনের সামনে আমরা অবস্থান নিয়েছি। ডাকসু বানচালের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন চলবে।”
অন্যদিকে ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী এস এম ফরহাদ বলেন, “আমরা নির্বাচন স্থগিতের পক্ষে
নই। আমাদের দাবি—ডাকসু নির্বাচন পূর্বঘোষিত সময়েই, অর্থাৎ ৯ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হোক।” শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে ডাকসু নির্বাচন নানা কারণে বিলম্বিত হচ্ছে। এবারও নির্বাচন স্থগিত করায় বিশ্ববিদ্যালয়ের গণতান্ত্রিক চর্চা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে বলে মনে করছেন তারা। আন্দোলনকারীরা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, নির্বাচন সময়মতো না হলে তারা আরও কঠোর কর্মসূচি দেবেন। এদিকে প্রশাসন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সতর্ক অবস্থান নিয়েছে। তবে বিক্ষোভকারীরা জানিয়েছেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তারা ভিসির বাসভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন। ডাকসু নির্বাচন নিয়ে এই অচলাবস্থা বিশ্ববিদ্যালয়জুড়ে নতুন করে অস্থিরতা তৈরি করেছে। শিক্ষার্থীরা বলছেন, তাদের দাবি পূরণ না হলে আন্দোলন আরও তীব্র আকার ধারণ করবে।
নই। আমাদের দাবি—ডাকসু নির্বাচন পূর্বঘোষিত সময়েই, অর্থাৎ ৯ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হোক।” শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে ডাকসু নির্বাচন নানা কারণে বিলম্বিত হচ্ছে। এবারও নির্বাচন স্থগিত করায় বিশ্ববিদ্যালয়ের গণতান্ত্রিক চর্চা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে বলে মনে করছেন তারা। আন্দোলনকারীরা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, নির্বাচন সময়মতো না হলে তারা আরও কঠোর কর্মসূচি দেবেন। এদিকে প্রশাসন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সতর্ক অবস্থান নিয়েছে। তবে বিক্ষোভকারীরা জানিয়েছেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তারা ভিসির বাসভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন। ডাকসু নির্বাচন নিয়ে এই অচলাবস্থা বিশ্ববিদ্যালয়জুড়ে নতুন করে অস্থিরতা তৈরি করেছে। শিক্ষার্থীরা বলছেন, তাদের দাবি পূরণ না হলে আন্দোলন আরও তীব্র আকার ধারণ করবে।