
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

মধ্যরাতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভে উত্তাল ঢাবি

ওসমানী মেডিকেল কলেজে হোস্টেল সংকট, শিক্ষার্থীদের ক্লাস বর্জন

ইরাসমাস মুন্ডাস স্কলারশিপে ইউরোপের পাঁচ বিশ্ববিদ্যালয়ে যাচ্ছেন পবিপ্রবির ডা. আবু সাঈদ

১৫ দিন পর মাইলস্টোনে পাঠদান কার্যক্রম শুরু

‘শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি চালানো দেখেই মানুষ রাস্তায় নেমেছিলো, সমন্বয়কদের ডাকে নয়’

শোকাতুর পরিবেশে খুললো মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি কমবে
ঢাবির হলে প্রকাশ্য ও গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ ঘোষণা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) হলে সব প্রকার প্রকাশ্য ও গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এমনটা জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান।
শুক্রবার (০৮ আগস্ট) মধ্যরাতে তিনি এ কথা বলেন।
এ ছাড়া ঢাবি প্রশাসনের পক্ষ থেকে শুক্রবার রাত ২টা ৫০মিনিটে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে একই ঘোষণা দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দিন আহমদ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সায়মা হক বিদিশা, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ প্রমুখ।
প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দিন আহমদ বলেন, আজ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে সব ধরনের গুপ্ত ও প্রকাশ্য রাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলো।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছ থেকে
এমন ঘোষণা পাওয়ার পরে রাত তিনটার দিকে ভিসি কার্যালয় হলে ফিরে যান শিক্ষার্থীরা। এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) একাডেমিক ও হল পর্যায়ে সব ধরনের ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের উত্তাল হয়ে উঠে ক্যাম্পাস। শুক্রবার (০৮ আগস্ট) দিবাগত রাত ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হল থেকে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভে অংশ নেন। পরে রাজু ভাস্কর্যের বিক্ষোভ মিছিল করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। বিক্ষোভে শেখ মুজিবুর রহমান হল, মুহসীন হল, বিজয় ৭১ হল, এ এফ রহমান হলসহ বিভিন্ন হলের শিক্ষার্থীরা অংশ নেন। রোকেয়া হলের ছাত্রীরা গেটের তালা ভেঙে বাইরে বের হয়ে এসে বিক্ষোভ করেন। জানা যায়, শুক্রবার সকালে ছাত্রদলের হল কমিটি প্রকাশের পর পরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শুরু হয় নানা আলোচনা-সমালোচনা। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮টি হলে
গত বছরের ১৭ জুলাই থেকে অফিসিয়ালি ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ থাকলেও ছাত্রদল হলগুলোতে আহ্বায়ক কমিটি প্রকাশ করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থীদের পাঁচ হলের নারী শিক্ষার্থীরা বিকেল থেকেই হল প্রশাসনকে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ, যারা ছাত্রদলে পদ পেয়েছেন তাদেরকে হল থেকে বহিষ্কারের দাবিতে বিক্ষোভ শুরু করেন তারা। রাত ১২টা পর্যন্ত আল্টিমেটাম দেওয়া হলেও হল প্রশাসন থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের কোনো সিদ্ধান্ত না আসায় রাত ১টার দিকে হল গেটের তালা ভেঙে বেরিয়ে আসেন রোকেয়া হলের নারী শিক্ষার্থীরা। এ সময় মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল, কবি জসীম উদ্দিন হল, শেখ মুজিবুর রহমান হল, বিজয় একাত্তর হল, হাজী মুহাম্মদ মুহসিন হল, শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল ও মাস্টারদা সূর্য সেন হলের প্রায়
পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী মিছিল নিয়ে রাজু ভাস্কর্যে জড়ো হন। সেখানে দশ মিনিট অবস্থান ও বিক্ষোভ শেষে মিছিল নিয়ে ১টা ২০মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খানের বাসভবনের সামনে বসে পড়েন শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষার্থীরা, ‘এক দুই তিন চার, কমিটি দিছিস হল ছাড়’, ‘একশন টু একশন ডাইকরেক্ট একশন’, ‘হল পলিটিক্সের বিরুদ্ধে ডাইরেক্ট একশন’, ‘জেগেছে রে জেগেছে ছাত্র সমাজ জেগেছে’, ‘লেগেছে রে লেগেছে, রক্তে আগুন লেগেছে’সহ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
এমন ঘোষণা পাওয়ার পরে রাত তিনটার দিকে ভিসি কার্যালয় হলে ফিরে যান শিক্ষার্থীরা। এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) একাডেমিক ও হল পর্যায়ে সব ধরনের ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের উত্তাল হয়ে উঠে ক্যাম্পাস। শুক্রবার (০৮ আগস্ট) দিবাগত রাত ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হল থেকে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভে অংশ নেন। পরে রাজু ভাস্কর্যের বিক্ষোভ মিছিল করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। বিক্ষোভে শেখ মুজিবুর রহমান হল, মুহসীন হল, বিজয় ৭১ হল, এ এফ রহমান হলসহ বিভিন্ন হলের শিক্ষার্থীরা অংশ নেন। রোকেয়া হলের ছাত্রীরা গেটের তালা ভেঙে বাইরে বের হয়ে এসে বিক্ষোভ করেন। জানা যায়, শুক্রবার সকালে ছাত্রদলের হল কমিটি প্রকাশের পর পরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শুরু হয় নানা আলোচনা-সমালোচনা। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮টি হলে
গত বছরের ১৭ জুলাই থেকে অফিসিয়ালি ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ থাকলেও ছাত্রদল হলগুলোতে আহ্বায়ক কমিটি প্রকাশ করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থীদের পাঁচ হলের নারী শিক্ষার্থীরা বিকেল থেকেই হল প্রশাসনকে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ, যারা ছাত্রদলে পদ পেয়েছেন তাদেরকে হল থেকে বহিষ্কারের দাবিতে বিক্ষোভ শুরু করেন তারা। রাত ১২টা পর্যন্ত আল্টিমেটাম দেওয়া হলেও হল প্রশাসন থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের কোনো সিদ্ধান্ত না আসায় রাত ১টার দিকে হল গেটের তালা ভেঙে বেরিয়ে আসেন রোকেয়া হলের নারী শিক্ষার্থীরা। এ সময় মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল, কবি জসীম উদ্দিন হল, শেখ মুজিবুর রহমান হল, বিজয় একাত্তর হল, হাজী মুহাম্মদ মুহসিন হল, শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল ও মাস্টারদা সূর্য সেন হলের প্রায়
পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী মিছিল নিয়ে রাজু ভাস্কর্যে জড়ো হন। সেখানে দশ মিনিট অবস্থান ও বিক্ষোভ শেষে মিছিল নিয়ে ১টা ২০মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খানের বাসভবনের সামনে বসে পড়েন শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষার্থীরা, ‘এক দুই তিন চার, কমিটি দিছিস হল ছাড়’, ‘একশন টু একশন ডাইকরেক্ট একশন’, ‘হল পলিটিক্সের বিরুদ্ধে ডাইরেক্ট একশন’, ‘জেগেছে রে জেগেছে ছাত্র সমাজ জেগেছে’, ‘লেগেছে রে লেগেছে, রক্তে আগুন লেগেছে’সহ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।