ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
পোস্টাল ব্যালটে থাকছে না ৪ দলের প্রতীক
‘আমজনতার দল’ ও ‘জনতার দল’ পাচ্ছে ইসির নিবন্ধন
রোববার আরও ১২ দলের সংলাপ করবে ইসি
নতুন ১৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার বিষয়ে দাবি-আপত্তি চেয়ে ইসির গণবিজ্ঞপ্তি
নীলক্ষেতেই ছাপা ডাকসুর ব্যালট: সংখ্যায় বিশাল গরমিল, নির্বাচনে ঘাপলা
চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
ভোট বর্জন করে পুনর্নির্বাচনের দাবি ৪ প্যানেলের
ঢাকার ভোটে কারচুপির ভয়ানক নীলনকশা: ২০ আসনে ২০ লাখ ভুয়া ভোটার সংযোজনের অভিযোগ
অস্বাভাবিক ভোটার বৃদ্ধি: ঢাকা মহানগরের ২০টি আসনের প্রতিটিতে গড়ে প্রায় ১ লাখ করে মোট ২০ লাখ নতুন ভোটার সংযোজন।
কারচুপির অভিযোগ: রাজনৈতিক দলগুলোর দাবি, এটি স্বাভাবিক হালনাগাদ নয়, বরং ভোটের ফলাফল পাল্টে দেওয়ার সুপরিকল্পিত নীল নকশা।
অভিযোগের তীর: ভুয়া ভোটার তৈরির নেপথ্যে জামায়াতে ইসলামীর বিশেষ ‘মেকানিজম’ ও প্রভাব বিস্তারের অভিযোগ।
বিধি লঙ্ঘনের দাবি: ভোটার নিবন্ধনে ঠিকানা যাচাই ও জাতীয় পরিচয়পত্রের বিধিমালা লঙ্ঘনের গুরুতর অভিযোগ পর্যবেক্ষকদের।
নিজস্ব প্রতিবেদক:
ঢাকা মহানগরের ২০টি নির্বাচনী আসনে একযোগে প্রায় ২০ লাখ নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্তির ঘটনাকে ঘিরে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতা নিয়ে বড় ধরনের প্রশ্ন উঠেছে। প্রতিটি আসনে গড়ে এক লাখ করে নতুন ভোটার সংযোজনকে রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও পর্যবেক্ষকরা
‘অস্বাভাবিক’ ও ‘উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বলে অভিহিত করেছেন। অভিযোগ উঠেছে, নির্বাচন কমিশনকে ব্যবহার করে বা কমিশনের চোখের আড়ালে একটি বিশেষ গোষ্ঠী ভোটের মাঠ নিজেদের দখলে নিতে এই বিশাল কর্মযজ্ঞ চালিয়েছে। রাজনৈতিক অঙ্গনে জোরালো গুঞ্জন রয়েছে যে, এই বিপুল সংখ্যক ভোটার বৃদ্ধি কোনো সাধারণ বা রুটিনমাফিক হালনাগাদ প্রক্রিয়ার অংশ নয়। বরং এটি পক্ষপাতমূলক সিদ্ধান্তের মাধ্যমে আসন্ন নির্বাচনের ফলাফল প্রভাবিত করার একটি সুচিন্তিত কৌশল। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দাবি, নির্দিষ্ট কিছু আসনে জ্যামিতিক হারে এই ভোটার বৃদ্ধি কাকতালীয় হতে পারে না। তাদের মতে, এটি নির্বাচনী ফলাফলকে কৃত্রিমভাবে প্রভাবিত করার একটি বড় ষড়যন্ত্র। এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার গুরুতর অভিযোগও উঠেছে। সূত্রমতে, ভুয়া ভোটার অন্তর্ভুক্তির নেপথ্যে জামায়াতে ইসলামীর
একটি সংগঠিত ও সক্রিয় ‘মেকানিজম’ কাজ করছে। অভিযোগ রয়েছে, ভোটের সমীকরণ নিজেদের অনুকূলে আনতে এবং নির্দিষ্ট প্রার্থীর জয় নিশ্চিত করতে এই বিপুল সংখ্যক ভুয়া ভোটার তৈরি করা হয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক নির্বাচন পর্যবেক্ষক জানিয়েছেন, ভোটার তালিকায় নাম ওঠানোর ক্ষেত্রে অপরিহার্য ধাপগুলো—যেমন সরেজমিন ঠিকানা যাচাই, স্থায়ী বসবাসের প্রমাণ এবং জাতীয় পরিচয়পত্র সংক্রান্ত আইনি বিধি—যথাযথভাবে অনুসরণ করা হয়নি। এর ফলে ভুয়া এবং স্থানান্তরিত ব্যক্তিদের ভোটার হওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে, যা সরাসরি ভোট কারচুপির পথ প্রশস্ত করবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। নির্বাচন কমিশনের প্রধান দায়িত্ব যেখানে নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করা, সেখানে নির্দিষ্ট ভৌগোলিক এলাকায় এমন অস্বাভাবিক ভোটার বৃদ্ধি কমিশনের বিশ্বাসযোগ্যতাকেই কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা
সতর্ক করে বলেছেন, ২০ লাখ ভুয়া ভোটারের এই অভিযোগ সত্য হলে তা শুধু একটি নির্বাচনের ফলাফল নয়, বরং দেশের পুরো গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্যই এক ভয়ানক হুমকি। এটি জনগণের ভোটাধিকার হরণের শামিল। এত বড় অভিযোগ ওঠার পরেও নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে এখনো কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা বা তদন্তের ঘোষণা না আসায় জনমনে সন্দেহ আরও ঘনীভূত হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট মহল মনে করছে, অবিলম্বে একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে এই ২০ লাখ নতুন ভোটারের সত্যতা যাচাই না করা হলে, আসন্ন নির্বাচন ও ভোটার তালিকার গ্রহণযোগ্যতা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ঢাকার এই ঘটনাকে তারা নির্বাচন ব্যবস্থার জন্য এক বড় ‘অশনিসংকেত’ হিসেবে দেখছেন।
‘অস্বাভাবিক’ ও ‘উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বলে অভিহিত করেছেন। অভিযোগ উঠেছে, নির্বাচন কমিশনকে ব্যবহার করে বা কমিশনের চোখের আড়ালে একটি বিশেষ গোষ্ঠী ভোটের মাঠ নিজেদের দখলে নিতে এই বিশাল কর্মযজ্ঞ চালিয়েছে। রাজনৈতিক অঙ্গনে জোরালো গুঞ্জন রয়েছে যে, এই বিপুল সংখ্যক ভোটার বৃদ্ধি কোনো সাধারণ বা রুটিনমাফিক হালনাগাদ প্রক্রিয়ার অংশ নয়। বরং এটি পক্ষপাতমূলক সিদ্ধান্তের মাধ্যমে আসন্ন নির্বাচনের ফলাফল প্রভাবিত করার একটি সুচিন্তিত কৌশল। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দাবি, নির্দিষ্ট কিছু আসনে জ্যামিতিক হারে এই ভোটার বৃদ্ধি কাকতালীয় হতে পারে না। তাদের মতে, এটি নির্বাচনী ফলাফলকে কৃত্রিমভাবে প্রভাবিত করার একটি বড় ষড়যন্ত্র। এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার গুরুতর অভিযোগও উঠেছে। সূত্রমতে, ভুয়া ভোটার অন্তর্ভুক্তির নেপথ্যে জামায়াতে ইসলামীর
একটি সংগঠিত ও সক্রিয় ‘মেকানিজম’ কাজ করছে। অভিযোগ রয়েছে, ভোটের সমীকরণ নিজেদের অনুকূলে আনতে এবং নির্দিষ্ট প্রার্থীর জয় নিশ্চিত করতে এই বিপুল সংখ্যক ভুয়া ভোটার তৈরি করা হয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক নির্বাচন পর্যবেক্ষক জানিয়েছেন, ভোটার তালিকায় নাম ওঠানোর ক্ষেত্রে অপরিহার্য ধাপগুলো—যেমন সরেজমিন ঠিকানা যাচাই, স্থায়ী বসবাসের প্রমাণ এবং জাতীয় পরিচয়পত্র সংক্রান্ত আইনি বিধি—যথাযথভাবে অনুসরণ করা হয়নি। এর ফলে ভুয়া এবং স্থানান্তরিত ব্যক্তিদের ভোটার হওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে, যা সরাসরি ভোট কারচুপির পথ প্রশস্ত করবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। নির্বাচন কমিশনের প্রধান দায়িত্ব যেখানে নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করা, সেখানে নির্দিষ্ট ভৌগোলিক এলাকায় এমন অস্বাভাবিক ভোটার বৃদ্ধি কমিশনের বিশ্বাসযোগ্যতাকেই কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা
সতর্ক করে বলেছেন, ২০ লাখ ভুয়া ভোটারের এই অভিযোগ সত্য হলে তা শুধু একটি নির্বাচনের ফলাফল নয়, বরং দেশের পুরো গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্যই এক ভয়ানক হুমকি। এটি জনগণের ভোটাধিকার হরণের শামিল। এত বড় অভিযোগ ওঠার পরেও নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে এখনো কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা বা তদন্তের ঘোষণা না আসায় জনমনে সন্দেহ আরও ঘনীভূত হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট মহল মনে করছে, অবিলম্বে একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে এই ২০ লাখ নতুন ভোটারের সত্যতা যাচাই না করা হলে, আসন্ন নির্বাচন ও ভোটার তালিকার গ্রহণযোগ্যতা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ঢাকার এই ঘটনাকে তারা নির্বাচন ব্যবস্থার জন্য এক বড় ‘অশনিসংকেত’ হিসেবে দেখছেন।



