ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ব্যাংকের সম্পদ মূল্যায়নে বিদেশি পরামর্শক নিয়োগে নীতিমালা
২১ দিনে দুই বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স
দেশের গণ্ডি পেরিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে ‘কারকুমা’ ফাংশনাল ফুড
খাদ্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি: সংকটে নিম্ন আয়ের মানুষ
উদ্বৃত্ত ধানের এলাকা রংপুরে চালের দামে নাভিশ্বাস
অর্থনীতিতে অশনিসংকেত, প্রবৃদ্ধি নামবে ৩.৮ শতাংশে
দ্বিগুণ পণ্য নিয়ে আবারও চট্টগ্রাম আসছে সেই পাকিস্তানি জাহাজ
ডিমের মূল্য স্বাভাবিক করতে নতুন ১১ উপকেন্দ্র স্থাপন
ডিমের মূল্য স্থিতিশীল ও সরবরাহ স্বাভাবিক করতে ডিমের উৎপাদক থেকে ডিলার পর্যায়ে ঢাকায় আরও নতুন ১১টি উপকেন্দ্র উপস্থাপন করার কথা জানিয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিদপ্তর।
বুধবার কারওয়ান বাজার জাতীয় ভোক্তা অধিদপ্তরের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে একথা জানান অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ আলীম আখতার খান।
তিনি বলেন, ডিমের মূল্য স্থিতিশীল ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে নতুন করে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের তেজগাঁও বাজার, মিরপুর-১, মিরপুর-১০, মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট, সাদেক খান কৃষি মার্কেট ও উত্তরা ১০ নম্বরে উপকেন্দ্র চালু করা হচ্ছে।
এছাড়াও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের কাপ্তান বাজার, নিউ মার্কেট, খিলগাঁও, জুরাইন, কোনাপাড়া সারুলিয়া, শনিরআখড়া, চিটাগংরোড এ উপকেন্দ্র চালু করা হচ্ছে।
এরমধ্যে ঢাকায় আসা প্রতিদিন ২০ লাখ ডিমের
মধ্যে তেজগাঁও ও কাপ্তান বাজারে দেওয়া হবে ১৩ লাখ ডিম। আর বাকি ৭ লাখ ডিম ১১টি উপকেন্দ্রে ভাগ করে দেওয়া হবে। ভোক্তা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক জানান, ঈদ ও শীতের সময় যখন ডিমের চাহিদা কম থাকে, সে সময় ডিম নষ্ট হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে ডিম সংগ্রহ করা যায় কি না সে নিয়ে প্রাণিসম্পদ ও কৃষি বিপণন একসাথে মিলে কৌশল খসরা নীতি করছে, যা ৩/৪ দিনের মধ্যেই আমরা পাবো। উপকেন্দ্রগুলোতে গাড়ি থেকে ডিম ওঠা-নামার স্থান ব্যবস্থা করে দেওয়ার জন্য সিটি করপোরেশনকে জানিয়ে আমরা ব্যবস্থা করা হবে বলেও জানান তিনি। এ সময় তিনি আরও বলেন, ঢাকায় প্রতিদিন ২০ লক্ষ ডিম ডিলারদের মাধ্যমে সরবরাহ করা হয়। আর বাকি
চাহিদা প্রান্তিক খামারিরা দিয়ে থাকে। তবে ঢাকার চাহিদা কত সেটা আমরা জানি না। সারা দেশে আমাদের প্রতিদিন ৫ কোটি ডিমের চাহিদা আছে। দুর্যোগ না থাকলে অভ্যন্তরীণভাবে এই চাহিদা আমরা পূরণ করতে পারি।
মধ্যে তেজগাঁও ও কাপ্তান বাজারে দেওয়া হবে ১৩ লাখ ডিম। আর বাকি ৭ লাখ ডিম ১১টি উপকেন্দ্রে ভাগ করে দেওয়া হবে। ভোক্তা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক জানান, ঈদ ও শীতের সময় যখন ডিমের চাহিদা কম থাকে, সে সময় ডিম নষ্ট হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে ডিম সংগ্রহ করা যায় কি না সে নিয়ে প্রাণিসম্পদ ও কৃষি বিপণন একসাথে মিলে কৌশল খসরা নীতি করছে, যা ৩/৪ দিনের মধ্যেই আমরা পাবো। উপকেন্দ্রগুলোতে গাড়ি থেকে ডিম ওঠা-নামার স্থান ব্যবস্থা করে দেওয়ার জন্য সিটি করপোরেশনকে জানিয়ে আমরা ব্যবস্থা করা হবে বলেও জানান তিনি। এ সময় তিনি আরও বলেন, ঢাকায় প্রতিদিন ২০ লক্ষ ডিম ডিলারদের মাধ্যমে সরবরাহ করা হয়। আর বাকি
চাহিদা প্রান্তিক খামারিরা দিয়ে থাকে। তবে ঢাকার চাহিদা কত সেটা আমরা জানি না। সারা দেশে আমাদের প্রতিদিন ৫ কোটি ডিমের চাহিদা আছে। দুর্যোগ না থাকলে অভ্যন্তরীণভাবে এই চাহিদা আমরা পূরণ করতে পারি।