
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ভালুকায় তালাবদ্ধ ঘর থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

কুমিল্লা সিটিতে ঘোষিত সময়ে বর্জ্য অপসারণ হয়নি

কুমিল্লায় সিন্ডিকেটের কবলে চামড়া, ভারতে পাচারের শঙ্কা

আধিপত্য নিয়ে আ.লীগের দুগ্রুপের সংঘর্ষ, ওসিসহ আহত ৬০

কুরবানির পশু জবাই করতে গিয়ে আহত ৩ শতাধিক

ছেলের মুখে হাসি ফোটাতে ২১ ঘণ্টায় সাইকেলে ২০০ কিমি পাড়ি দিলেন বাবা

ফাঁকা ঢাকার নিরাপত্তায় যে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
ডাকাতির সময় অপহৃত সেই শিশুকে মোহাম্মদপুর থেকে উদ্ধার

রাজধানীর আজিমপুরে একটি বাসায় ডাকাতির সময় তুলে নেওয়া শিশুকে উদ্ধার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। এই ঘটনায় আটক করা হয়েছে একজনকে।
শনিবার (১৬ নভেম্বর) ভোরে গণমাধ্যমে পাঠানো এক খুদে বার্তায় এসব তথ্য জানিয়েছে র্যাব।
র্যাবের বার্তায় বলা হয়েছে, ডাকাতির সময় আজিমপুর থেকে অপহরণের শিকার শিশুটিকে রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে উদ্ধার করা হয়। এ সময় একজনকে আটক করা হয়েছে।
তবে র্যাবের তরফ থেকে গ্রেফতারকৃত ব্যক্তির পরিচয় প্রাথমিকভাবে জানানো হয়নি। বলা হয়েছে, শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে কারওয়ান বাজারে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে এই বিষয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিং করবেন বাহিনীটির লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক লে. কর্নেল মুনীম ফেরদৌস।
এরআগে, শুক্রবার সকালে আজিমপুর মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের
ফারজানা আক্তারের বাসায় এই ঘটনা ঘটে। ডাকাতেরা বাসা থেকে নগদ দেড় লাখ টাকা ও চার ভরি স্বর্ণালংকার নেওয়ার পাশাপাশি শিশুটিকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, ফারজানা আক্তার একটি সরকারি চাকরি করেন। তিনি স্বামী-সন্তান নিয়ে ওই কোয়ার্টারে থাকেন। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) লালবাগ বিভাগের ডিসি মো. জসীম উদ্দীন শুক্রবার বলেন, সপ্তাহখানেক আগে থেকে ভুক্তভোগীর পরিবারের সঙ্গে এক নারী সাবলেটে থাকতে শুরু করেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ওই নারীর যোগসাজশেই বাচ্চা চুরি ও বাসায় ডাকাতি হয়েছে। তবে সাবলেটের ওই নারীর কোনো পরিচয় সংক্রান্ত কাগজপত্র এখনো পাওয়া যায়নি।
ফারজানা আক্তারের বাসায় এই ঘটনা ঘটে। ডাকাতেরা বাসা থেকে নগদ দেড় লাখ টাকা ও চার ভরি স্বর্ণালংকার নেওয়ার পাশাপাশি শিশুটিকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, ফারজানা আক্তার একটি সরকারি চাকরি করেন। তিনি স্বামী-সন্তান নিয়ে ওই কোয়ার্টারে থাকেন। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) লালবাগ বিভাগের ডিসি মো. জসীম উদ্দীন শুক্রবার বলেন, সপ্তাহখানেক আগে থেকে ভুক্তভোগীর পরিবারের সঙ্গে এক নারী সাবলেটে থাকতে শুরু করেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ওই নারীর যোগসাজশেই বাচ্চা চুরি ও বাসায় ডাকাতি হয়েছে। তবে সাবলেটের ওই নারীর কোনো পরিচয় সংক্রান্ত কাগজপত্র এখনো পাওয়া যায়নি।