
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

শুধু নিন্দা জানিয়ে ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকানো সম্ভব নয়: মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

নেপালের নতুন প্রধানমন্ত্রীরও পদত্যাগ চায় জেন-জি

গেমিং অ্যাপ ব্যবহার করে যেভাবে প্রধানমন্ত্রী বেছে নিল নেপালের জেন-জিরা

ইসরাইলকে রুখতে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা চায় জর্ডান

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক না রাখার আহ্বান ইরানের

নেপালের নতুন প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শুরু

আমেরিকার সঙ্গে জোট কখনো এত শক্তিশালী ছিল না : নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের শুল্কের পাল্টা জবাব, মার্কিন পণ্যে ২৫% শুল্ক বসাচ্ছে কানাডা: ট্রুডো

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন শুল্ক নীতির বিরুদ্ধে পাল্টা ব্যবস্থা নিচ্ছে কানাডা। এর ধারাবাহিকতায় ১০৬.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের আমদানি পণ্যে ২৫% শুল্ক বসানোর ঘোষণা দিয়েছে দেশটি।
রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে টাইমস অব ইসরাইল।
কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, প্রথম ধাপে ৩০ বিলিয়ন কানাডিয়ান ডলারের পণ্যে এই শুল্ক মঙ্গলবার থেকেই কার্যকর হবে, এবং বাকি ১২৫ বিলিয়ন ডলারের শুল্ক তিন সপ্তাহ পর কার্যকর হবে।
এর আগে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন, যার মাধ্যমে মঙ্গলবার থেকে কানাডা ও মেক্সিকো থেকে আমদানি করা সব পণ্যের ওপর ২৫% শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে
কানাডার জ্বালানি পণ্যের ক্ষেত্রে শুল্কের হার ১০% নির্ধারণ করা হয়েছে। ট্রুডো হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, এই শুল্ক নীতি যুক্তরাষ্ট্রের জন্যও ক্ষতিকর হবে, কারণ কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্র দীর্ঘদিনের মিত্র। তিনি দেশটির নাগরিকদেরকে আমেরিকান পণ্য এড়িয়ে চলতে এবং কানাডার স্থানীয় পণ্য কেনার আহ্বান জানান। এছাড়া, তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ওপর আরও কিছু অশুল্ক ব্যবস্থা নেওয়ারও ইঙ্গিত দেন, যার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ খনিজ সম্পদ, জ্বালানি সরবরাহ ও অন্যান্য দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য অংশীদারিত্বের বিষয় অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। এই শুল্ক যুদ্ধ দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্ককে আরও উত্তপ্ত করতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
কানাডার জ্বালানি পণ্যের ক্ষেত্রে শুল্কের হার ১০% নির্ধারণ করা হয়েছে। ট্রুডো হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, এই শুল্ক নীতি যুক্তরাষ্ট্রের জন্যও ক্ষতিকর হবে, কারণ কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্র দীর্ঘদিনের মিত্র। তিনি দেশটির নাগরিকদেরকে আমেরিকান পণ্য এড়িয়ে চলতে এবং কানাডার স্থানীয় পণ্য কেনার আহ্বান জানান। এছাড়া, তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ওপর আরও কিছু অশুল্ক ব্যবস্থা নেওয়ারও ইঙ্গিত দেন, যার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ খনিজ সম্পদ, জ্বালানি সরবরাহ ও অন্যান্য দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য অংশীদারিত্বের বিষয় অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। এই শুল্ক যুদ্ধ দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্ককে আরও উত্তপ্ত করতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।