
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

অজ্ঞাত গলাকাটা যুবকের হত্যার রহস্য উন্মোচন, গ্রেফতার ৩

দরজা ভেঙে মিলল নারীর অর্ধগলিত ঝুলন্ত লাশ

চকরিয়া ও পেকুয়ায় গ্রেফতার ২৭

পল্টনে মাদক কারবারিদের গুলিতে দুই ডিবি পুলিশ আহত

পুলিশ ডেকে প্রতিবেশীকে আটকের দাবিতে আত্মহত্যার চেষ্টা, গৃহবধূ গ্রেপ্তার

প্রেমিকের সন্ধানে যাওয়া তরুণীকে গণধর্ষণ

বান্দরবানে ব্যবসায়ীকে অপহরণের অভিযোগ
টঙ্গীতে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

গাজীপুর মহানগরের টঙ্গীর গাজীপুর এলাকায় বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ, ককটেল বিস্ফোরণ ও গুলির ঘটনায় চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
শনিবার দুপুর পৌনে ১টার দিকে টঙ্গী পশ্চিম থানার অন্তর্গত সেটার্ন টেক্সটাইল ও হোপলুন ফ্যাক্টরির সামনের সড়কে এ ঘটনা ঘটে।
সংঘর্ষ চলাকালে অন্তত ২০টি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে এবং পাঁচ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছোড়া হয়। তবে এখন পর্যন্ত হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
স্হানীয়রূ জানায়, দীর্ঘদিন ধরে ঝুট মালামাল ব্যবসা নিয়ে গাজীপুর মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব হালিম মোল্লা ও ৫০ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কাজী হুমায়ুনের অনুসারীদের মধ্যে বিরোধ চলছিল। এর জেরেই এ সহিংসতার ঘটনা ঘটে ।
ঘটনার পর পর কাজী হুমায়ুন সাংবাদিকদের বলেন, “আমার
সঙ্গে করা একটি জুট ব্যবসার চুক্তি হালিম মোল্লা জোরপূর্বক ছিনিয়ে নিতে চাইছে। আজও তার নেতৃত্বে ১৫০-২০০ জন এসে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায় ও বোমা ফাটায়। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা দুজনই বিএনপির গাজীপুর মহানগর কমিটির সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল করিম রনির অনুসারী।” ঘটনার বিষয়ে হালিম মোল্লার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। এদিকে সংঘর্ষস্থল এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে। স্থানীয় এক ব্যবসায়ী বলেন, “প্রায়ই এমন ঘটনা ঘটে। এতে ব্যবসা-বাণিজ্য চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।” উল্লেখ্য, এর আগেও গত ২৩ মে একই জুট ব্যবসাকে কেন্দ্র করে গাজীপুরা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সে ঘটনায় সাংবাদিকসহ
অনেকে আহত হন এবং টঙ্গী পশ্চিম থানায় মামলা দায়ের ও কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিএনপির গাজীপুর মহানগর সভাপতি শওকত হোসেন বলেন, “ঘটনার বিষয়ে আমি অবগত। বিষয়টি কেন্দ্রীয় ফোরামে তোলা হবে এবং দলের শৃঙ্খলা রক্ষায় প্রয়োজনীয় সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” টঙ্গী পশ্চিম থানার ওসি ইস্কান্দার হাবিবুর রহমান জানান, “বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
সঙ্গে করা একটি জুট ব্যবসার চুক্তি হালিম মোল্লা জোরপূর্বক ছিনিয়ে নিতে চাইছে। আজও তার নেতৃত্বে ১৫০-২০০ জন এসে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায় ও বোমা ফাটায়। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা দুজনই বিএনপির গাজীপুর মহানগর কমিটির সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল করিম রনির অনুসারী।” ঘটনার বিষয়ে হালিম মোল্লার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। এদিকে সংঘর্ষস্থল এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে। স্থানীয় এক ব্যবসায়ী বলেন, “প্রায়ই এমন ঘটনা ঘটে। এতে ব্যবসা-বাণিজ্য চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।” উল্লেখ্য, এর আগেও গত ২৩ মে একই জুট ব্যবসাকে কেন্দ্র করে গাজীপুরা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সে ঘটনায় সাংবাদিকসহ
অনেকে আহত হন এবং টঙ্গী পশ্চিম থানায় মামলা দায়ের ও কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিএনপির গাজীপুর মহানগর সভাপতি শওকত হোসেন বলেন, “ঘটনার বিষয়ে আমি অবগত। বিষয়টি কেন্দ্রীয় ফোরামে তোলা হবে এবং দলের শৃঙ্খলা রক্ষায় প্রয়োজনীয় সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” টঙ্গী পশ্চিম থানার ওসি ইস্কান্দার হাবিবুর রহমান জানান, “বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”