ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত পুলিশ ছাঁটাই, তড়িঘড়ি করে রাজনৈতিক কর্মী নিয়োগের অভিযোগ
‘বাঙালি চুদনা জাতি, আমি ইসরায়েলের সিকিউরিটিতে ঢুকেছি’—বনি আমিনের ফোনালাপ ফাঁস!
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র: ব্যয় বাড়লো ২৬ হাজার কোটি, সময়সীমা ৩ বছর পিছিয়ে, বর্তমান সরকারের দুর্বলতা উন্মোচিত
‘বাঙালি চুদনা জাতি, আমি ইসরায়েলের সিকিউরিটিতে ঢুকেছি’—বনি আমিনের ফোনালাপ ফাঁস!
২০০৯-এর ষড়যন্ত্রকারীদের মুক্তি: বিডিআর বিদ্রোহের আসামিরা কি তবে বিএনপি-জামায়াতের ‘দাবার ঘুঁটি’ ছিল?
‘টকশোতে জ্ঞানদানকারী ধর্ষক’: এবি পার্টি নেতা ফুয়াদের বিরুদ্ধে মামলার নির্দেশে তোলপাড়
‘বিডিআর বিদ্রোহের তদন্ত করেছিলেন বর্তমান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর, এখন সব উল্টে দিচ্ছেন’—ফাঁস হওয়া অডিওতে শেখ হাসিনা
জেলহত্যা দিবস: শেখ হাসিনার বাণীতে কলঙ্কমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার প্রতিজ্ঞা
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে প্রকাশিত বাণীতে ১৯৭৫-এর ৩রা নভেম্বরকে “ইতিহাসের কালো দাগ” বলে অভিহিত করেছেন।
তিনি বলেন, এই দিনে শুধু চার জাতীয় নেতা শহিদ হননি, লক্ষ্য ছিল মুক্তিযুদ্ধের আলো নিভিয়ে দেওয়া।
বাণীতে তিনি লেখেন: “১৫ই আগস্টের পর কারাগারে আটকে রাখা হয় বঙ্গবন্ধুর সবচেয়ে বিশ্বস্ত সহচরদের। ৩ নভেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের নিরাপদ দেয়ালের ভেতর সৈয়দ নজরুল, তাজউদ্দীন, মনসুর আলী ও কামারুজ্জামানকে হত্যা করা হয় নৃশংসভাবে। এ ছিল স্বাধীনতাবিরোধীদের শেষ আঘাত—দেশকে নেতৃত্বশূন্য করে পরাজিত শক্তির পুনরুত্থান।”
তিনি স্মরণ করান, মুক্তিযুদ্ধের সময় বঙ্গবন্ধু বন্দী থাকলে এই চার নেতাই প্রবাসী সরকারের হাল ধরেছিলেন। যুদ্ধ পরিচালনা থেকে শুরু করে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের পক্ষে জনমত
গড়ে তোলা—সবই ছিল তাঁদের অবদান। “তাঁদের আত্মত্যাগ আজও আমাদের পথ দেখায়,” বলেন শেখ হাসিনা। বাণীর মূল বার্তা: ষড়যন্ত্রের কাছে মাথা নত না করা, দারিদ্র্য-দুর্নীতি-বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়া, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্ভাসিত আধুনিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা। সমাপ্তিতে তিনি আহ্বান করেন: “আসুন, জাতির পিতা ও চার নেতার রক্তের দাবি পূরণে ঐক্যবদ্ধ হই। অবৈধ দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে সংগ্রাম ত্বরান্বিত করি। জয় আমাদের অবধারিত—ইনশাল্লাহ।”
গড়ে তোলা—সবই ছিল তাঁদের অবদান। “তাঁদের আত্মত্যাগ আজও আমাদের পথ দেখায়,” বলেন শেখ হাসিনা। বাণীর মূল বার্তা: ষড়যন্ত্রের কাছে মাথা নত না করা, দারিদ্র্য-দুর্নীতি-বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়া, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্ভাসিত আধুনিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা। সমাপ্তিতে তিনি আহ্বান করেন: “আসুন, জাতির পিতা ও চার নেতার রক্তের দাবি পূরণে ঐক্যবদ্ধ হই। অবৈধ দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে সংগ্রাম ত্বরান্বিত করি। জয় আমাদের অবধারিত—ইনশাল্লাহ।”



