ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
মেট্রোরেলের রক্ষণাবেক্ষণে নেই বরাদ্দ, দুর্ঘটনার দায় ঠিকাদারদের ঘাড়ে চাপালেন এমডি
নিরাপত্তাহীনতার কারণে একে একে বাতিল হচ্ছে ক্রয়াদেশ, আরও অসংখ্য কারখানা বন্ধের শঙ্কা
প্রধান উপদেষ্টার তত্ত্বাবধানে পদোন্নতির নামে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার কোরামপ্রীতি: বঞ্চিত ৮৭৯ চিকিৎসক
বিএনপির নয়নকে ‘বুড়িগঙ্গার পানি’ দিয়ে ধোয়ার মন্তব্যে ঝড়, এনসিপির পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা
জামায়াত কি আদৌ মওদুদীর ‘বিকৃত আকিদা’ ঝেড়ে ফেলতে পেরেছে? নাকি আগের পথেই আছে?
মহিলা পরিষদ: অক্টোবরে ২৩১ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতন-সহিংসতার শিকার
অপসো স্যালাইনের প্রায় ৬শ শ্রমিক ছাঁটাই: পোশাক খাতের পর খড়গ এবার ওষুধ শিল্পের ওপর
জেলহত্যা দিবস: শেখ হাসিনার বাণীতে কলঙ্কমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার প্রতিজ্ঞা
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে প্রকাশিত বাণীতে ১৯৭৫-এর ৩রা নভেম্বরকে “ইতিহাসের কালো দাগ” বলে অভিহিত করেছেন।
তিনি বলেন, এই দিনে শুধু চার জাতীয় নেতা শহিদ হননি, লক্ষ্য ছিল মুক্তিযুদ্ধের আলো নিভিয়ে দেওয়া।
বাণীতে তিনি লেখেন: “১৫ই আগস্টের পর কারাগারে আটকে রাখা হয় বঙ্গবন্ধুর সবচেয়ে বিশ্বস্ত সহচরদের। ৩ নভেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের নিরাপদ দেয়ালের ভেতর সৈয়দ নজরুল, তাজউদ্দীন, মনসুর আলী ও কামারুজ্জামানকে হত্যা করা হয় নৃশংসভাবে। এ ছিল স্বাধীনতাবিরোধীদের শেষ আঘাত—দেশকে নেতৃত্বশূন্য করে পরাজিত শক্তির পুনরুত্থান।”
তিনি স্মরণ করান, মুক্তিযুদ্ধের সময় বঙ্গবন্ধু বন্দী থাকলে এই চার নেতাই প্রবাসী সরকারের হাল ধরেছিলেন। যুদ্ধ পরিচালনা থেকে শুরু করে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের পক্ষে জনমত
গড়ে তোলা—সবই ছিল তাঁদের অবদান। “তাঁদের আত্মত্যাগ আজও আমাদের পথ দেখায়,” বলেন শেখ হাসিনা। বাণীর মূল বার্তা: ষড়যন্ত্রের কাছে মাথা নত না করা, দারিদ্র্য-দুর্নীতি-বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়া, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্ভাসিত আধুনিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা। সমাপ্তিতে তিনি আহ্বান করেন: “আসুন, জাতির পিতা ও চার নেতার রক্তের দাবি পূরণে ঐক্যবদ্ধ হই। অবৈধ দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে সংগ্রাম ত্বরান্বিত করি। জয় আমাদের অবধারিত—ইনশাল্লাহ।”
গড়ে তোলা—সবই ছিল তাঁদের অবদান। “তাঁদের আত্মত্যাগ আজও আমাদের পথ দেখায়,” বলেন শেখ হাসিনা। বাণীর মূল বার্তা: ষড়যন্ত্রের কাছে মাথা নত না করা, দারিদ্র্য-দুর্নীতি-বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়া, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্ভাসিত আধুনিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা। সমাপ্তিতে তিনি আহ্বান করেন: “আসুন, জাতির পিতা ও চার নেতার রক্তের দাবি পূরণে ঐক্যবদ্ধ হই। অবৈধ দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে সংগ্রাম ত্বরান্বিত করি। জয় আমাদের অবধারিত—ইনশাল্লাহ।”



