ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
প্রকাশ্যে দুর্নীতি কমার সঙ্গে কমেছে কাজের গতিও
কৃষক ও মিলারের অনীহা, সরকারের ভান্ডার খাঁ খাঁ
খুলনা থেকে পৌনে চার ঘণ্টায় ঢাকায় জাহানাবাদ এক্সপ্রেস
আসামে ১৬ বাংলাদেশি গ্রেফতার
জলবায়ু প্রশমনে নতুন এনডিসিতে ভূমি, বন ও জলাভূমিকে অন্তর্ভুক্ত করা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
বৃদ্ধি ভাতা ৫০০০ টাকা প্রত্যাখ্যান, বৈষম্য না মানার প্রত্যয়
কুমিল্লায় মুক্তিযোদ্ধা হেনস্তা, ৩০ বিশিষ্ট নাগরিকের বিবৃতি
জামিনে মুক্ত পি কে হালদার
দীর্ঘ আড়াই বছর পর খোলা আকাশের নিচে পি কে হালদার। বাংলাদেশ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে প্রধান অভিযুক্ত ছিলেন তিনি। মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে তিনি কলকাতার আলিপুরের প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগার থেকে মুক্তি পান।
কারাগার থেকে বের হয়ে পি কে হালদার জানান, আমি এখন কিছু বলব না। আমার আইনজীবীর সঙ্গে কথা বলে পরে সবকিছু জানাবো।
এরপর কারাগারের বাইরে দাঁড়িয়ে থাকা একটি সাদা প্রাইভেটকারে চেপে ওই স্থান ত্যাগ করেন। যদিও ওই মুহূর্তে তিনি কোথায় যান তা সাংবাদিকদের বলেননি।
গত শুক্রবার পি কে হালদারের জামিন মঞ্জুর করে কলকাতার নগরদায়রা আদালত। সেক্ষেত্রে শর্ত সাপেক্ষে ১০ লাখ রুপির ব্যক্তিগত
বন্ডে তাকে জামিন দেয় আদালত। সোমবার আদালতে সেই বন্ড জমা পড়ে। এরপর আদালত থেকে সেই কপি প্রেসিডেন্সি কারাগারে যাওয়ার পর মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তিনি ছাড়া পান। পি কে হালদারের সঙ্গে ওই দিন জামিন পান তার অন্য দুই সহযোগী স্বপন মিস্ত্রি ওরফে স্বপন মিত্র এবং উত্তম মিস্ত্রি উত্তম মিত্র। তবে নথি ও বন্ড সংক্রান্ত জটিলতা থাকায় স্বপন মিত্র কারাগার থেকে মুক্তি পাননি। এই মামলার পরবর্তী শুনানি আগামী ৯ জানুয়ারি। এর আগে পি কে হালদারের বিরুদ্ধে হাজার কোটি টাকা আর্থিক কেলেঙ্কারির অভিযোগের বিষয়ে ২০১৯ সালে অনুসন্ধান শুরু করে দুর্নীতি দমন কমিশন। তখন শোনা গিয়েছিল, তিনি কানাডায় চলে গেছেন। কিন্তু ২০২২ সালের ১৩ মে হঠাৎ
করেই খবর আসে, পি কে হালদার ও তার সহযোগীদের অবৈধ সম্পদের খোঁজে পশ্চিমবঙ্গে অভিযানে নেমেছে ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রণালয়ের তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। পরদিন আসে গ্রেপ্তারের খবর। সেই থেকে তিনি পশ্চিমবঙ্গের কারাগারে ছিলেন। এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক পি কে হালদারের বিরুদ্ধে নামে-বেনামে নানা আর্থিক প্রতিষ্ঠান খুলে হাজার কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগে বাংলাদেশে ৩৪টি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের মামলায় গত বছরের ৮ অক্টোবর তাকে ২২ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে ঢাকার আদালত।
বন্ডে তাকে জামিন দেয় আদালত। সোমবার আদালতে সেই বন্ড জমা পড়ে। এরপর আদালত থেকে সেই কপি প্রেসিডেন্সি কারাগারে যাওয়ার পর মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তিনি ছাড়া পান। পি কে হালদারের সঙ্গে ওই দিন জামিন পান তার অন্য দুই সহযোগী স্বপন মিস্ত্রি ওরফে স্বপন মিত্র এবং উত্তম মিস্ত্রি উত্তম মিত্র। তবে নথি ও বন্ড সংক্রান্ত জটিলতা থাকায় স্বপন মিত্র কারাগার থেকে মুক্তি পাননি। এই মামলার পরবর্তী শুনানি আগামী ৯ জানুয়ারি। এর আগে পি কে হালদারের বিরুদ্ধে হাজার কোটি টাকা আর্থিক কেলেঙ্কারির অভিযোগের বিষয়ে ২০১৯ সালে অনুসন্ধান শুরু করে দুর্নীতি দমন কমিশন। তখন শোনা গিয়েছিল, তিনি কানাডায় চলে গেছেন। কিন্তু ২০২২ সালের ১৩ মে হঠাৎ
করেই খবর আসে, পি কে হালদার ও তার সহযোগীদের অবৈধ সম্পদের খোঁজে পশ্চিমবঙ্গে অভিযানে নেমেছে ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রণালয়ের তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। পরদিন আসে গ্রেপ্তারের খবর। সেই থেকে তিনি পশ্চিমবঙ্গের কারাগারে ছিলেন। এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক পি কে হালদারের বিরুদ্ধে নামে-বেনামে নানা আর্থিক প্রতিষ্ঠান খুলে হাজার কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগে বাংলাদেশে ৩৪টি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের মামলায় গত বছরের ৮ অক্টোবর তাকে ২২ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে ঢাকার আদালত।