
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

০৪ সেপ্টেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটির তারিখ পরিবর্তন

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী ৬ সেপ্টেম্বর

ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)-এর সরকারি ছুটি কবে?

ফেব্রুয়ারির কত তারিখে রোজা শুরু হতে পারে

জন্মাষ্টমী : সাংবাদিকদের সাথে পূজা পরিষদের মতবিনিময় বৃহস্পতিবার

ইসলামে অর্থনৈতিক ন্যায় ও সুদমুক্ত সমাজ গঠনের পথ
জানা গেল ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ

মুসলিমদের অন্যতম বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর গত ৩১ মার্চ বিদায় নিয়েছে, আর এখন শুরু হয়েছে ঈদুল আজহার অপেক্ষা, যা কোরবানির ঈদ হিসেবেও পরিচিত। এই ঈদ উদযাপনের সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ করেছে আরব আমিরাতের 'আমিরাত জ্যোতির্বিদ্যা সোসাইটি'।
সংস্থাটি জানিয়েছে, আগামী ২৭ মে সন্ধ্যায় হিজরি বর্ষপঞ্জির শেষ মাস জিলহজের চাঁদ দেখা যাবে। ২৮ মে জিলহজ মাসের প্রথম দিন হবে, যার ফলে মধ্যপ্রাচ্যে ৬ জুন ঈদুল আজহা উদযাপিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আমিরাত জ্যোতির্বিদ্যা সোসাইটি চেয়ারম্যান ইব্রাহিম আল জারওয়ান জানিয়েছেন, ২৭ মে সকাল ৭টা ০২ মিনিটে চাঁদটি উঠবে এবং ওই দিন সূর্যাস্তের ৩৮ মিনিট পর পর্যন্ত এটি আকাশে দৃশ্যমান থাকবে। এ সময় অর্ধচন্দ্রটি সহজেই দেখা যাবে।
যদি
এই জ্যোতির্বিদ্যার তথ্য সঠিক হয়, তবে ৫ জুন হবে আরাফাতের দিন, যা পবিত্র হজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিন। এর পরের দিন ৬ জুন উদযাপিত হবে ঈদুল আজহা। তবে, যদি ২৭ মে সন্ধ্যায় জিলহজের চাঁদ না দেখা যায়, তাহলে মধ্যপ্রাচ্যে ঈদ উদযাপিত হবে ৭ জুন। বাংলাদেশে সাধারণত মধ্যপ্রাচ্যের এক দিন পর ঈদ উদযাপিত হয়, সুতরাং এখানে ঈদ হবে ৭ অথবা ৮ জুন। ঈদুল আজহা, কোরবানির ঈদ নামে পরিচিত, যেখানে মুসলমানরা মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে কোরবানি দেন। এটি হযরত ইব্রাহিম (আঃ) এর একটি মহান আত্মত্যাগের স্মরণে পালন করা হয়, যিনি আল্লাহর আদেশে নিজ ছেলেকে কোরবানি করতে প্রস্তুত হয়েছিলেন। সূত্র: গালফ নিউজ
এই জ্যোতির্বিদ্যার তথ্য সঠিক হয়, তবে ৫ জুন হবে আরাফাতের দিন, যা পবিত্র হজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিন। এর পরের দিন ৬ জুন উদযাপিত হবে ঈদুল আজহা। তবে, যদি ২৭ মে সন্ধ্যায় জিলহজের চাঁদ না দেখা যায়, তাহলে মধ্যপ্রাচ্যে ঈদ উদযাপিত হবে ৭ জুন। বাংলাদেশে সাধারণত মধ্যপ্রাচ্যের এক দিন পর ঈদ উদযাপিত হয়, সুতরাং এখানে ঈদ হবে ৭ অথবা ৮ জুন। ঈদুল আজহা, কোরবানির ঈদ নামে পরিচিত, যেখানে মুসলমানরা মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে কোরবানি দেন। এটি হযরত ইব্রাহিম (আঃ) এর একটি মহান আত্মত্যাগের স্মরণে পালন করা হয়, যিনি আল্লাহর আদেশে নিজ ছেলেকে কোরবানি করতে প্রস্তুত হয়েছিলেন। সূত্র: গালফ নিউজ