ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
১০ মাসে ১৩০০ মিছিল, দমন-পীড়নে ৭০০ নেতা-কর্মী নিহত
নামাজ পড়ে বাসার ছাদে যান সিলেটের আ. লীগ নেতা, সিঁড়ির পাশে মিলল রক্তাক্ত মরদেহ
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
সংকট তীব্র, ক্ষুব্ধ বিএনপি
শেষ ১৪ মাস উদ্বাস্তু জীবন: বাবার মৃত্যুতে সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রীর মর্মস্পর্শী স্ট্যাটাস, দেশের পরিস্থিতির ওপর ক্ষোভ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ব্লাফ দিয়েছে ইউনূস সরকার, বিএনপির ক্ষোভ
লগি-বইঠার অগ্নিশপথ থেকে প্রতিরোধ-পর্ব: আওয়ামী লীগের নীরবতা নয়, এ এক নতুন রণহুঙ্কার
জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে অ্যাকশনে পুলিশ
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আয়োজিত জাতীয় পার্টির (জাপা) কর্মী সমাবেশ দলীয় কোন্দলের কারণে রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। এ সময় তাদের ছত্রভঙ্গ করতে অ্যাকশনে যায় পুলিশ।
শনিবার (১১ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর কাকরাইলে জাপার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত ওই সমাবেশে দুপক্ষের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ, চেয়ার ছোড়াছুড়ি ও বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য পুলিশ লাঠিচার্জ এবং কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে উভয়পক্ষকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
জানা গেছে, পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের নির্বাচন ও দলীয় বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নিয়ে আলোচনা
করতে এই জরুরি কর্মী সমাবেশের ডাক দিয়েছিলেন। একটি ট্রাকের ওপর অস্থায়ী মঞ্চ তৈরি করে সমাবেশ শুরু হয়, যেখানে জিএম কাদেরসহ দলের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু সমাবেশ চলাকালীন দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে দুই গ্রুপের নেতাকর্মীরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। তারা একে অপরের দিকে চেয়ার ছুড়ে মারতে থাকেন এবং কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরিত হওয়ায় সমাবেশ তৎক্ষণাৎ পণ্ড হয়ে যায়। জাতীয় পার্টির দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলম সংঘর্ষের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, সমাবেশে পুলিশ টিয়ারশেল ও ছররা গুলি নিক্ষেপ করেছে। এতে কেন্দ্রীয় নেতাসহ বেশকয়েকজন আহত হয়েছেন।
করতে এই জরুরি কর্মী সমাবেশের ডাক দিয়েছিলেন। একটি ট্রাকের ওপর অস্থায়ী মঞ্চ তৈরি করে সমাবেশ শুরু হয়, যেখানে জিএম কাদেরসহ দলের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু সমাবেশ চলাকালীন দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে দুই গ্রুপের নেতাকর্মীরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। তারা একে অপরের দিকে চেয়ার ছুড়ে মারতে থাকেন এবং কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরিত হওয়ায় সমাবেশ তৎক্ষণাৎ পণ্ড হয়ে যায়। জাতীয় পার্টির দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলম সংঘর্ষের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, সমাবেশে পুলিশ টিয়ারশেল ও ছররা গুলি নিক্ষেপ করেছে। এতে কেন্দ্রীয় নেতাসহ বেশকয়েকজন আহত হয়েছেন।



