ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ক্ষমতার লোভে ইতিহাস স্বীকারের ভান: জামায়াতের ‘ক্ষমা’ নয়, এটি সুপরিকল্পিত রাজনৈতিক প্রতারণা
দেশ আবার সারের জন্য ফেটে পড়ছে—এই হলো বিদেশিদের পোষ্য জামাতি ইউনুস সরকারের আসল চেহারা!
‘আওয়ামী লীগ দুর্নীতি করলেও কাজ করেছে, এরা শুধুই পকেট ভরেছে’—সমন্বয়কদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ঝাড়লেন রিকশাচালক
আসিফ মাহমুদের বিরুদ্ধে হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ ও আল্টিমেটাম দিলেন ডাল্টন হীরা
‘ওই নূতনের কেতন ওড়ে’
সবাইকে নিয়ে নির্বাচন না হলে আমরা অংশগ্রহণ করব না : কাদের সিদ্দিকী
তানিয়া রবের গাড়ি বহরে হামলা নব্য ফ্যাসিবাদের পদধ্বনি : জেএসডি
জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে অ্যাকশনে পুলিশ
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আয়োজিত জাতীয় পার্টির (জাপা) কর্মী সমাবেশ দলীয় কোন্দলের কারণে রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। এ সময় তাদের ছত্রভঙ্গ করতে অ্যাকশনে যায় পুলিশ।
শনিবার (১১ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর কাকরাইলে জাপার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত ওই সমাবেশে দুপক্ষের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ, চেয়ার ছোড়াছুড়ি ও বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য পুলিশ লাঠিচার্জ এবং কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে উভয়পক্ষকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
জানা গেছে, পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের নির্বাচন ও দলীয় বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নিয়ে আলোচনা
করতে এই জরুরি কর্মী সমাবেশের ডাক দিয়েছিলেন। একটি ট্রাকের ওপর অস্থায়ী মঞ্চ তৈরি করে সমাবেশ শুরু হয়, যেখানে জিএম কাদেরসহ দলের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু সমাবেশ চলাকালীন দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে দুই গ্রুপের নেতাকর্মীরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। তারা একে অপরের দিকে চেয়ার ছুড়ে মারতে থাকেন এবং কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরিত হওয়ায় সমাবেশ তৎক্ষণাৎ পণ্ড হয়ে যায়। জাতীয় পার্টির দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলম সংঘর্ষের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, সমাবেশে পুলিশ টিয়ারশেল ও ছররা গুলি নিক্ষেপ করেছে। এতে কেন্দ্রীয় নেতাসহ বেশকয়েকজন আহত হয়েছেন।
করতে এই জরুরি কর্মী সমাবেশের ডাক দিয়েছিলেন। একটি ট্রাকের ওপর অস্থায়ী মঞ্চ তৈরি করে সমাবেশ শুরু হয়, যেখানে জিএম কাদেরসহ দলের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু সমাবেশ চলাকালীন দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে দুই গ্রুপের নেতাকর্মীরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। তারা একে অপরের দিকে চেয়ার ছুড়ে মারতে থাকেন এবং কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরিত হওয়ায় সমাবেশ তৎক্ষণাৎ পণ্ড হয়ে যায়। জাতীয় পার্টির দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলম সংঘর্ষের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, সমাবেশে পুলিশ টিয়ারশেল ও ছররা গুলি নিক্ষেপ করেছে। এতে কেন্দ্রীয় নেতাসহ বেশকয়েকজন আহত হয়েছেন।



