
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

অভিনেতা প্রিয়াংশুর অর্ধনগ্ন মরদেহ উদ্ধার

অভিনেতা বিজয় থালাপতির বাড়ি ঘিরে রেখেছে পুলিশ

ভারত সফরে রানি মুখার্জির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর, কেন?

কারিনা কাপুরের গোপন ফিটনেস রুটিন ফাঁস

টালিউড সিনেমায় শারমান যোশির সঙ্গে কে?

সান মিউজিক অ্যান্ড মোশন পিকচার্সের সঙ্গে শাকিব খানের চুক্তি

ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন
জনসমক্ষে যৌন হেনস্তার শিকার হয়েছিলেন এই অভিনেত্রী

ভারতে নারীর নিরাপত্তা নিয়ে প্রায়ই প্রশ্ন ওঠে। কমবেশি অনেক নারীই জীবনে যৌন হেনস্তার শিকার হয়েছেন। বাদ যাননি বলিউড অভিনেত্রী ফাতিমা সানা শেখও। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে নিজের জীবনের এক তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা প্রকাশ করেছেন তিনি।
ফাতিমা জানান, জনসমক্ষে একবার এক ব্যক্তি তাকে অপ্রীতিকরভাবে স্পর্শ করেছিলেন। সঙ্গে সঙ্গে তিনি প্রতিবাদ করেন এবং ওই ব্যক্তিকে আঘাত করেন। কিন্তু সেই ব্যক্তি পাল্টা আঘাত করেন তাকে। ফাতিমার ভাষায়, ‘এক ব্যক্তি আমাকে খুব খারাপভাবে স্পর্শ করেছিল। আমি সঙ্গে সঙ্গে তাকে মেরেছিলাম। কিন্তু সে সহ্য করতে পারেনি। পাল্টা আমাকেই মেরে দেয় এবং আমি মাটিতে পড়ে যাই।’
এই ঘটনার প্রভাব সম্পর্কে ফাতিমা বলেন, ‘এই ঘটনার পর থেকে আমি আরও বেশি
সতর্ক হয়ে গেছি। তখনই বুঝলাম, আমাদের সঙ্গে খারাপ কিছু ঘটলেও কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানাব, তা নিয়েও ভাবতে হয় আমাদের। এটা ভীষণ দুঃখজনক।’ তিনি আরও একটি ঘটনার কথা জানান। করোনা মহামারির সময় মাস্ক পরে মুম্বাইয়ের রাস্তায় সাইকেল চালাচ্ছিলেন তিনি। তখন এক টেম্পোচালক তার পিছু নেন এবং অশালীন শব্দ করে যান। ফাতিমার ভাষায়, ‘আমি আমার বাড়ির গলি পর্যন্ত এসেও তার হাত থেকে রেহাই পাইনি। তারকা হয়েও এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয় আমাকে। আসলে, এই অভিজ্ঞতার জন্য শুধু একজন নারী হয়ে জন্মালেই হয়।’ নারী হয়েই যেন নিরাপত্তাহীনতায় বাঁচতে হয় প্রতিনিয়ত- এমন বাস্তবতাই উঠে এসেছে ফাতিমার বক্তব্যে। তার অভিজ্ঞতা আরও একবার চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিল, নারীদের
জন্য রাস্তাঘাট কতটা অনিরাপদ এবং এই পরিস্থিতি বদলানো কতটা জরুরি।
সতর্ক হয়ে গেছি। তখনই বুঝলাম, আমাদের সঙ্গে খারাপ কিছু ঘটলেও কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানাব, তা নিয়েও ভাবতে হয় আমাদের। এটা ভীষণ দুঃখজনক।’ তিনি আরও একটি ঘটনার কথা জানান। করোনা মহামারির সময় মাস্ক পরে মুম্বাইয়ের রাস্তায় সাইকেল চালাচ্ছিলেন তিনি। তখন এক টেম্পোচালক তার পিছু নেন এবং অশালীন শব্দ করে যান। ফাতিমার ভাষায়, ‘আমি আমার বাড়ির গলি পর্যন্ত এসেও তার হাত থেকে রেহাই পাইনি। তারকা হয়েও এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয় আমাকে। আসলে, এই অভিজ্ঞতার জন্য শুধু একজন নারী হয়ে জন্মালেই হয়।’ নারী হয়েই যেন নিরাপত্তাহীনতায় বাঁচতে হয় প্রতিনিয়ত- এমন বাস্তবতাই উঠে এসেছে ফাতিমার বক্তব্যে। তার অভিজ্ঞতা আরও একবার চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিল, নারীদের
জন্য রাস্তাঘাট কতটা অনিরাপদ এবং এই পরিস্থিতি বদলানো কতটা জরুরি।