
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

তিন ভাইয়ের ‘নিয়ন্ত্রণে’মোহাম্মদপুর-আদাবর এক হয়েছে পাঁচ গ্যাং

৩৮ লাখ টাকা ঘুষ নেয়ার অভিযোগে কর কর্মকর্তা মিতু বরখাস্ত

বিএনপি সভাপতির গুদাম থেকে হতদরিদ্রদের সাড়ে ৩ টন সরকারি চাল জব্দ

বিকেলে ব্যাংকে লুকিয়ে রাতে ভল্ট ভাঙার চেষ্টা, সরঞ্জামসহ সেনাসদস্য আটক

ভাড়াটিয়া সেজে গৃহকর্ত্রীকে খুন, পরে মামলা তুলে নিতে হুমকি

শ্বশুরবাড়িতে মদপানে জামাইয়ের মৃত্যু

শিশু ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ, গ্রেপ্তারের দাবি শিক্ষার্থী
ছোট সাজ্জাদের আলোচিত স্ত্রী তামান্না অবশেষে গ্রেফতার

চট্টগ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী বহুল আলোচিত তামান্না শারমিনকে অবশেষে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে নগরীর বহদ্দারহাট বাড়ইপাড়া এলাকা থেকে বাকলিয়া থানা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। বাকলিয়া থানার ওসি ইখতিয়ার উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ জানায়, বাকলিয়া এক্সেস রোডে চাঞ্চল্যকর জোড়া খুনের ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় সাজ্জাদের পাশপাশি তার স্ত্রী তামান্না শারমিনকেও আসামি করা হয়েছিল। তিনি উচ্চ আদালত থেকে আগাম জামিন পান। কিন্তু জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ না করায় পুলিশের খাতায় তিনি পলাতক হিসেবেই ছিলেন।
জানা গেছে, বহদ্দারহাটে প্রকাশ্য দিবালোকে এক যুবককে গুলি করে হত্যার ঘটনায় অসামি ছিলেন ছোট সাজ্জাদ।
ওই মামলায় তাকে গত আগে ১৫ মার্চ রাজধানীর বসুন্ধরা সিটি থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তখন সাজ্জাদের স্ত্রী তামান্না ফেসবুক লাইভে এসে তার স্বামীকে কাড়ি কাড়ি টাকা খরচ করে জেল থেকে ছাড়িয়ে আনার ঘোষণা দেন। সাজ্জাদকে পুলিশের হাতে ধরিয়ে দেওয়ার অভিযোগ এনে তার সহযোগীরা বাকলিয়ার এক্সেস রোডে প্রাইভেট কারে ব্রাশ ফায়ার করে দুই যুবককে হত্যা করে। ওই ঘটনায় নিহত এক যুবক- মানিকের মা বাদি হয়ে বাকলিয়া থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় হুকুমদাতা হিসেবে কারাবন্দি সাজ্জাদ এবং তার স্ত্রীসহ সুনির্দিষ্ট ৫ জন ও অজ্ঞাতনামাদের আসামি করেন। সাজ্জাদ বায়েজিদ বোস্তামী থানার হাটহাজারীর শিকারপুরের মো. জামালের ছেলে। তার বিরুদ্ধে হত্যা, অস্ত্র, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন
অভিযোগে এক ডজনেরও বেশি মামলা রয়েছে। বাকলিয়া থানার ওসি জানান, গ্রেফতারের সময় তামান্না হত্যা মামলায় উচ্চ আদালত থেকে জামিন নেওয়ার পর নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করেছিলেন বলে জানান। কিন্তু তিনি এ সংক্রান্ত কোন কাগজপত্র দেখাতে না পারায় তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
ওই মামলায় তাকে গত আগে ১৫ মার্চ রাজধানীর বসুন্ধরা সিটি থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তখন সাজ্জাদের স্ত্রী তামান্না ফেসবুক লাইভে এসে তার স্বামীকে কাড়ি কাড়ি টাকা খরচ করে জেল থেকে ছাড়িয়ে আনার ঘোষণা দেন। সাজ্জাদকে পুলিশের হাতে ধরিয়ে দেওয়ার অভিযোগ এনে তার সহযোগীরা বাকলিয়ার এক্সেস রোডে প্রাইভেট কারে ব্রাশ ফায়ার করে দুই যুবককে হত্যা করে। ওই ঘটনায় নিহত এক যুবক- মানিকের মা বাদি হয়ে বাকলিয়া থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় হুকুমদাতা হিসেবে কারাবন্দি সাজ্জাদ এবং তার স্ত্রীসহ সুনির্দিষ্ট ৫ জন ও অজ্ঞাতনামাদের আসামি করেন। সাজ্জাদ বায়েজিদ বোস্তামী থানার হাটহাজারীর শিকারপুরের মো. জামালের ছেলে। তার বিরুদ্ধে হত্যা, অস্ত্র, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন
অভিযোগে এক ডজনেরও বেশি মামলা রয়েছে। বাকলিয়া থানার ওসি জানান, গ্রেফতারের সময় তামান্না হত্যা মামলায় উচ্চ আদালত থেকে জামিন নেওয়ার পর নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করেছিলেন বলে জানান। কিন্তু তিনি এ সংক্রান্ত কোন কাগজপত্র দেখাতে না পারায় তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।