
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

প্রস্তুত সিলেট: ঈদে ১৫ লাখ পর্যটক সমাগমের প্রত্যাশা

ভারসাম্যপূর্ণ রাষ্ট্র গঠনে যাকাতভিত্তিক অর্থব্যবস্থার বিকল্প নেই

মুন্সীগঞ্জে ১০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রি

চাঁদ রাতে শ্রীমঙ্গল রণক্ষেত্র, সাবেক মেয়রসহ আটক ১৪

দিনাজপুরের গোর-এ শহীদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত

শোলাকিয়ায় ঈদের জামাতে ৬ লাখ মুসল্লি

পটুয়াখালীতে আতশবাজি ফোটাতে গিয়ে নিহত ১; গুরুতর আহত ২
ছোট্ট শিশুর লাশ নেওয়ার কেউ নেই

দুই মাস সাত দিন বয়স। শ্বাসকষ্ট ছিল। হাসপাতালে ভর্তিও ছিল। শেষ পর্যন্ত বাঁচানো যায়নি। লাপাত্তা বাবা। মৃত্যুর ৩৬ ঘণ্টা পার হলেও গতকাল শনিবার রাত ৮টা পর্যন্ত শিশুটির লাশ নিতে কেউ আসেনি।
ভর্তির তথ্য অনুযায়ী, শিশুটির নাম সুমাইয়া। বাবার নাম কামাল হোসেন। ঠিকানা মাগুরার শালিখা। ঢাকার কাঁটাবনের হোম কেয়ার হাসপাতালে গত শুক্রবার সকালে শিশুটির মৃত্যু হয়। লাশ হাসপাতালে রেখে পালিয়ে যায় স্বজন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হওয়ায় বিপাকে পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। পুলিশকে খবর দেন তারা। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠায় পুলিশ।
নাম প্রকাশ না করা শর্তে হোম কেয়ার হাসপাতালের এক কর্মকর্তা বলেন, ২৩ মার্চ শ্বাসকষ্টের কারণে শিশুটিকে তার
বাবা ভর্তি করান। শিশুটির অবস্থা বেশি খারাপ হওয়ায় তাকে পেডিয়াট্রিক ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট (পিআইসিইউ) বা শিশু নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে ভর্তি করা হয়। এর পর থেকে স্বজনের খুঁজে পাওয়া যায়নি। একটি মোবাইল নম্বর দিলেও সেটি বন্ধ পাওয়া যায়। শিশুটি চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার সকালে মারা যায়। লাশ নিয়ে বিপাকে পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। স্বজনের খুঁজে না পেয়ে থানায় বিষয়টি জানানো হয়। তিনি আরও বলেন, শিশুটির চিকিৎসায় প্রায় ৯০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। সেই টাকা দেওয়ার কেউ নেই। ধারণা করা হচ্ছে, শ্বাসকষ্টের কারণে শিশুটি মারা গেছে। নিউমার্কেট থানার ওসি মোহসিন উদ্দিন বলেন, ময়নাতদন্ত হওয়ার পর মরদেহ মর্গের হিমঘরে রাখা হয়েছে। শিশুটির স্বজনের দেওয়া মোবাইল ফোন নম্বর বন্ধ
পাওয়া যাচ্ছে। অন্য কোনো উপায়ে এখন পর্যন্ত তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। কিছুদিনের মধ্যে তাদের পাওয়া গেলে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে। নইলে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের মাধ্যমে লাশ দাফন করা হবে।
বাবা ভর্তি করান। শিশুটির অবস্থা বেশি খারাপ হওয়ায় তাকে পেডিয়াট্রিক ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট (পিআইসিইউ) বা শিশু নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে ভর্তি করা হয়। এর পর থেকে স্বজনের খুঁজে পাওয়া যায়নি। একটি মোবাইল নম্বর দিলেও সেটি বন্ধ পাওয়া যায়। শিশুটি চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার সকালে মারা যায়। লাশ নিয়ে বিপাকে পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। স্বজনের খুঁজে না পেয়ে থানায় বিষয়টি জানানো হয়। তিনি আরও বলেন, শিশুটির চিকিৎসায় প্রায় ৯০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। সেই টাকা দেওয়ার কেউ নেই। ধারণা করা হচ্ছে, শ্বাসকষ্টের কারণে শিশুটি মারা গেছে। নিউমার্কেট থানার ওসি মোহসিন উদ্দিন বলেন, ময়নাতদন্ত হওয়ার পর মরদেহ মর্গের হিমঘরে রাখা হয়েছে। শিশুটির স্বজনের দেওয়া মোবাইল ফোন নম্বর বন্ধ
পাওয়া যাচ্ছে। অন্য কোনো উপায়ে এখন পর্যন্ত তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। কিছুদিনের মধ্যে তাদের পাওয়া গেলে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে। নইলে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের মাধ্যমে লাশ দাফন করা হবে।