ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বিশ্ব গণমাধ্যমে ওসমান হাদির মৃত্যু পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ
মাচাদোকে নোবেল দেওয়ায় ফৌজদারি অভিযোগ দায়ের অ্যাসাঞ্জের
রাশিয়ার সম্পদ নয়, ভিন্ন উপায়ে ইউক্রেনকে অর্থ দেবে ইইউ
যুক্তরাষ্ট্রে নিষেধাজ্ঞা এড়াতে চুক্তি করলো টিকটক
গুপ্তচর ধাঁচের সিনেমা কেন ভারত-পাকিস্তানে রাজনৈতিক ঝড় তুলেছে
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার আওতায় আরো ৭ দেশ, মাঠে বিশ্বকাপ দেখা অনিশ্চিত
সিডনিতে হামলাকারীর বিরুদ্ধে ৫৯ অভিযোগ, ১৫টি হত্যার
চীনা ঋণ পুনঃতফসিলের অনুরোধ পাকিস্তানের
৩.৪ বিলিয়ন ডলারের ঋণ পরিশোধ দুই বছরের জন্য পিছিয়ে দেওয়ার জন্য চীনকে আনুষ্ঠানিকভাবে অনুরোধ করেছে পাকিস্তান।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণ কর্মসূচির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ শর্ত পূরণের অংশ হিসেবে এই অনুরোধ করেছে দেশটি।
পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ইসহাক দার চীন সফরের সময় এই অনুরোধ করেছিলেন বলে দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের খবরে বলা হয়েছে।
ইসলামাবাদ যদিও বলেছে যে, বেইজিং পাকিস্তানের বহিরাগত তহবিল সংকট কমাতে অনুরোধটি গ্রহণ করবে; তবুও কিছু বিশ্লেষক সন্দেহ প্রকাশ করেছেন যে চীনের এক্সিম ব্যাংক আইএমএফ পর্যালোচনার আগে ২০২৪ সালের অক্টোবর থেকে ২০২৭ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ঋণ পরিশোধ পিছিয়ে দিতে রাজি হবে কিনা।
খবরে আরো বলা হয়, ২০২৫ সালের মার্চ মাসে আইএমএফের
সঙ্গে পাকিস্তানের আলোচনার আগে এই ঋণ পুনর্নির্ধারণ নিশ্চিত করতে হবে। এতে ব্যর্থ হলে আইএমএফের ঋণের কিস্তি বিতরণে বিলম্ব হতে পারে। এমনকি ৭ বিলিয়ন ডলারের কর্মসূচি বাতিলও হতে পারে। গত পাঁচ মাসে এটি দ্বিতীয়বারের মতো চীনের কাছে পাকিস্তানের অনুরোধ। এর আগে, গত বছরের সেপ্টেম্বরে পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রী এক্সিম ব্যাংককে চিঠি লিখে ঋণটি পুনর্নির্ধারণের অনুরোধ করেছিলেন। প্রতিবেদনে বলা হয়, আইএমএফ ইসলামাবাদকে সৌদি আরবের কাছ থেকে বিলম্বিত শর্তে তেল চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছে এবং চীনকে তার ঋণ পুনঃতফসিলের জন্য অনুরোধ করেছে। পাকিস্তানের ঋণ ব্যবস্থাপনা ও অর্থনৈতিক সংস্কারের বিষয়ে আইএমএফ ক্রমবর্ধমান উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। যদিও পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ইসহাক দার আইএমএফের সমালোচনা করে অভিযোগ করেছেন, প্রতিষ্ঠানটি ইচ্ছাকৃতভাবে তহবিল প্রকাশে
বিলম্ব করছে এবং ভূ-রাজনৈতিক কারণগুলোর জন্য এই বিপর্যয়কে দায়ী করছে। তবে আইএমএফের উদ্বেগ পাকিস্তানের বৈদেশিক ঋণকে কেন্দ্র করে, যা ১৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে, যার প্রায় ৩০ শতাংশ চীনের কাছে।
সঙ্গে পাকিস্তানের আলোচনার আগে এই ঋণ পুনর্নির্ধারণ নিশ্চিত করতে হবে। এতে ব্যর্থ হলে আইএমএফের ঋণের কিস্তি বিতরণে বিলম্ব হতে পারে। এমনকি ৭ বিলিয়ন ডলারের কর্মসূচি বাতিলও হতে পারে। গত পাঁচ মাসে এটি দ্বিতীয়বারের মতো চীনের কাছে পাকিস্তানের অনুরোধ। এর আগে, গত বছরের সেপ্টেম্বরে পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রী এক্সিম ব্যাংককে চিঠি লিখে ঋণটি পুনর্নির্ধারণের অনুরোধ করেছিলেন। প্রতিবেদনে বলা হয়, আইএমএফ ইসলামাবাদকে সৌদি আরবের কাছ থেকে বিলম্বিত শর্তে তেল চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছে এবং চীনকে তার ঋণ পুনঃতফসিলের জন্য অনুরোধ করেছে। পাকিস্তানের ঋণ ব্যবস্থাপনা ও অর্থনৈতিক সংস্কারের বিষয়ে আইএমএফ ক্রমবর্ধমান উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। যদিও পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ইসহাক দার আইএমএফের সমালোচনা করে অভিযোগ করেছেন, প্রতিষ্ঠানটি ইচ্ছাকৃতভাবে তহবিল প্রকাশে
বিলম্ব করছে এবং ভূ-রাজনৈতিক কারণগুলোর জন্য এই বিপর্যয়কে দায়ী করছে। তবে আইএমএফের উদ্বেগ পাকিস্তানের বৈদেশিক ঋণকে কেন্দ্র করে, যা ১৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে, যার প্রায় ৩০ শতাংশ চীনের কাছে।



