ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
গাজা যুদ্ধবিরতির আলোচনা ৯০ শতাংশ সম্পন্ন
দীর্ঘ ১২ বছর পর দামেস্কে কাজ শুরু করল তুরস্কের দূতাবাস
মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে ইরানের ‘স্বপ্নভঙ্গ’, বিকল্প কী
সিরিয়ার ক্ষমতা দখলকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র
হামাসের সাথে শান্তি চুক্তি চায় ৭২ শতাংশ ইসরাইলি
‘অখণ্ড বাংলাদেশ’ গঠনের ডাক, তীব্র প্রতিক্রিয়া দিল্লির
সংখ্যালঘুদের নির্যাতনের ঘটনায় মিঠুন চক্রবর্তীর সতর্কবার্তা
চায়না বিষয়ে কঠোর হবে ট্রাম্প প্রশাসন: স্পিকার জনসন
নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন চায়নার বিষয়ে আগ্রাসী অবস্থান নিতে যাচ্ছে। চায়নাকে পুরো বিশ্বের জন্য হুমকি আখ্যা দিয়ে হাউয রিপাবলিকানদের সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে মঙ্গলবার এই কথা বলেছেন হাউয স্পিকার মাইক জনসন। হাউয স্পিকার মাইক জনসন বলেছেন, দেশের মানুষের জন্য নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের অনেক পরিকল্পনা রয়েছে। সেগুলো বাস্তবায়নের জন্য আগ্রাসী ক্যাবিনেট প্রয়োজন।
এছাড়া হাউয রিপাবলিকানরা ডনাল্ড ট্রাম্প ও তার মনোনীত ব্যক্তিদের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত বলেও নিশ্চিত করেন জনসন।
স্পিকার আরও বলেন, ‘ট্রাম্প দায়িত্ব নেয়ার প্রথম ১০০ দিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এই সময় দেশের সংস্কার করতে নানা পদক্ষেপ নেয়া হবে।‘
এছাড়া আসন্ন প্রশাসনের প্রতি যে সাংবিধানিক দায়িত্ব রয়েছে, সেনেট সেই দায়িত্ব পরিপূর্ণভাবে পালন করবে
বলে প্রত্যাশা রয়েছে তার। স্পিকার মনে করেন, নির্বাচনের ট্রাম্পের জয় এবং হাউয ও সেনেটে নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিতের মধ্য দিয়ে রিপাবলিকান পার্টি দেশকে রক্ষার একটি সুযোগ পেয়েছে। নতুন প্রশাসনের চায়না নীতি বিষয়ে জানতে চাইলে স্পিকার বলেন, ‘চায়না শুধু অ্যামেরিকার না, পুরো বিশ্বের জন্য হুমকি, তাই তাদের মোকাবিলা করার ক্ষেত্রে আক্রমণাত্মক পদক্ষেপের কোনো বিকল্প নেই।‘ এদিকে হাউয মেজোরিটি হুইপ টম এমার বর্তমান বাইডেন প্রশাসনের উন্মুক্ত সীমান্ত নীতিমালার সমালোচনা করে বলেন, ‘তাদের কারণেই অবৈধ অভিবাসীদের হাতে দেশের মানুষের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে।‘ দেশের মানুষ এই প্রশাসনের অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে ৫ নভেম্বরের নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী ট্রাম্পকে জয়যুক্ত করেছেন তিনি দাবি করেন তিনি। হাউয মেজোরিটি লিডার স্টিভ স্ক্যালিস
জানান, রিপাবলিকান পার্টি সেনেট ও হাউযে নিয়ন্ত্রণ নেয়ায়, তারা এখন নিজেদের মতো করে নীতিমালা তৈরি করবেন এবং হোয়াইট হাউযে বসে ট্রাম্প সেগুলো বাস্তবায়ন করবেন।‘
বলে প্রত্যাশা রয়েছে তার। স্পিকার মনে করেন, নির্বাচনের ট্রাম্পের জয় এবং হাউয ও সেনেটে নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিতের মধ্য দিয়ে রিপাবলিকান পার্টি দেশকে রক্ষার একটি সুযোগ পেয়েছে। নতুন প্রশাসনের চায়না নীতি বিষয়ে জানতে চাইলে স্পিকার বলেন, ‘চায়না শুধু অ্যামেরিকার না, পুরো বিশ্বের জন্য হুমকি, তাই তাদের মোকাবিলা করার ক্ষেত্রে আক্রমণাত্মক পদক্ষেপের কোনো বিকল্প নেই।‘ এদিকে হাউয মেজোরিটি হুইপ টম এমার বর্তমান বাইডেন প্রশাসনের উন্মুক্ত সীমান্ত নীতিমালার সমালোচনা করে বলেন, ‘তাদের কারণেই অবৈধ অভিবাসীদের হাতে দেশের মানুষের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে।‘ দেশের মানুষ এই প্রশাসনের অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে ৫ নভেম্বরের নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী ট্রাম্পকে জয়যুক্ত করেছেন তিনি দাবি করেন তিনি। হাউয মেজোরিটি লিডার স্টিভ স্ক্যালিস
জানান, রিপাবলিকান পার্টি সেনেট ও হাউযে নিয়ন্ত্রণ নেয়ায়, তারা এখন নিজেদের মতো করে নীতিমালা তৈরি করবেন এবং হোয়াইট হাউযে বসে ট্রাম্প সেগুলো বাস্তবায়ন করবেন।‘