
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, টিটন ৫ দিনের রিমান্ডে

পুরান ঢাকায় ব্যবসায়ীকে নৃশংস হত্যা : অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ৪

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে প্রকাশ্যে হত্যায় গ্রেপ্তার দুজন রিমান্ডে

রাজধানীতে লাশ ঘিরে উল্লাস: সব আসামী শনাক্ত, অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ৪

বামনায় ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

ফোনে নারীকে উত্যক্তের জেরে বিএনপির দুই গ্রুপের বন্দুকযুদ্ধে নেতা গুলিবিদ্ধ, আহত ১৫

চাঁদার টাকাসহ ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার, অতঃপর…
চাঁদা না পেয়ে যুবদল নেতার বিরুদ্ধে বাস বন্ধের অভিযোগ

চাঁদা না দেওয়ায় শরীয়তপুর-যাত্রাবাড়ী বাস বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এতে যাত্রীদের চরম ভোগান্তি, অন্যদিকে ব্যবসায় লোকসান গুনতে হচ্ছে বাস মালিকদের।
ঢাকার যাত্রাবাড়ী এলাকার যুবদলের সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ফাহিমকে চাঁদা না দেওয়ায় তার লোকজন ২০টি গাড়ি ভাঙচুর, মোবাইল, টাকা ছিনিয়ে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে প্রায় ৩০ জন চালক হেলপার আহত হন। আহতদের ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
এ ঘটনায় সেনাবাহিনী, পুলিশ ও র্যাবকে লিখিত অভিযোগ দিলেও কোনো প্রতিকার পাচ্ছেন না বলে জানিয়েছেন শরীয়তপুর জেলা সুপার সার্ভিস পরিবহণের চেয়ারম্যান।
শরীয়তপুর সুপার সার্ভিস পরিবহণ মালিক সমিতি ও চালকদের সূত্রে জানা গেছে, গত ৫ আগস্টের পর থেকে ঢাকা-শরীয়তপুর বাস চলাচলের
অন্যতম পরিবহণ শরীয়তপুর সুপার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ করে আসছিল যুবদলের যাত্রাবাড়ী থানা শাখার যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. ফাহিম। তাকে গাড়ি প্রতি ৫০০ টাকা দুটি কাউন্টারের জন্য প্রতি মাসে ৭ লাখ টাকা ভাড়া ও নির্দিষ্ট পাম্পে গাড়ি প্রতি অতিরিক্ত ১০০০ টাকা করে বেশি দিয়ে তেল নিতে হতো। নিয়মিত এসব চাঁদা পরিশোধ করে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছিল শরীয়তপুর জেলার শরীয়তপুর সুপার সার্ভিসের পরিবহণের বাস মালিক সমিতি। তবে বর্তমানে তার চাঁদা দাবির পরিমান ব্যাপক হাড়ে বাড়িয়ে দিলে মালিক সমিতি তা দিতে অস্বীকৃতি জানায়। এতে সে ক্ষিপ্ত হয়ে শরীয়তপুর সুপার সার্ভিস পরিবহণের কোনো গাড়ি যাত্রবাড়ী বাসস্ট্যান্ডে গেলেই ভাঙচুর করা হয়। গত তিনদিনে ২০টি গাড়ি ভাঙচুর করে। প্রায়
৩০ জন চালক-হেলপারকে মারধর করে তাদের কাছ থেকে টাকা ও মোবাইল লুট করে নিয়ে যায়। আহতদের ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এরপর থেকে শরীয়তপুর সুপার সার্ভিসের কোনো গাড়ি যাত্রাবাড়ী এলাকায় যেতে পারছে না। দোলাইরপাড় এলাকায় যাত্রীদের নামিয়ে দিয়ে কোনো মতে গাড়ি ঘুরিয়ে নিয়ে আসছে চালক ও হেলপাররা। এতে যাত্রীরা চরম ভোগান্তির স্বীকার হচ্ছেন। অন্যদিকে ব্যবসায় লোকসান গুনতে হচ্ছে বাস মালিকদের। এ নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে প্রতিবাদের ঝড় বইছে। ভয়ে মুখ খুলতে সাহস পাচ্ছে না বাসমালিক ও শ্রমিকসহ শরীয়তপুর সড়ক পরিবহণ মালিক গ্রুপ ও শ্রমিক ইউনিয়নের নেতারা। এদিকে শরীয়তপুরের সুপার সার্ভিস পরিবহণের গাড়ি যাত্রাবাড়ী যেতে না পারায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে যাত্রীরা। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র
নেতার স্ট্যাটাস এ ঘটনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন শরীয়তপুর জেলা শাখার আহবায়ক ইমরান আল নাজির একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন। তাতে তিনি লিখেন, ‘যাত্রাবাড়ীতে যুবদলের এক নেতা শরীয়তপুরের সব বাস থেকে চাঁদা চেয়েছেন। এককালীন ৫ কোটি, নয়তো প্রতিমাসে ১০ লাখ টাকা। গত তিন দিন ধরে শরীয়তপুর সুপার সার্ভিসের কোনো বাস যাত্রাবাড়ী যেতে পারছে না, সেখান থেকে যাত্রী নিয়ে আসতেও পারছে না। চরম ভোগান্তিতে পরেছেন শরীয়তপুরের মানুষেরা। সরকার প্রশাসনের চেয়ে কি চাঁদাবাজরা বেশি শক্তিশালী? তিনি আরও লিখেন, সরকারের চেয়েও শক্তিশালী হতে পারে কিন্তু জনতার চেয়ে কিন্তু শক্তিশালী নয়। ঢাকাস্থ শরীয়তপুরের সব মানুষ যাত্রাবাড়ী জড়ো হলে এবং শরীয়তপুরের সব মানুষ যাত্রাবাড়ী আসলে কেমন হবে? আর
শরীয়তপুরের মানুষ কিন্তু খালি হাতে জড়ো হবে না। এমনিই বললাম পরিস্থিতি যদি ওদিকেই নিয়ে যায় তাইলে কেউ শান্তিতে থাকতে পারবে না।’ এ ব্যাপারে আহত বাস শ্রমিক রুবেল, মনির, শাহিন বলেন, যাত্রাবাড়িতে আমাদের শরীয়তপুর সুপার সার্ভিস বাস পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সাবেক যুবদল নেতা ফাহিমের লোকজন হামলা করছে। এতে তিনদিনে আমাদের ২০টি বাস ভাঙচুর করে। এ সময় কয়েকটি বাসের চালক ও শ্রমিক মারাত্মক আহত হয়। আহতদের ঢাকার বিভিন্ন হাসপতাল ও ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এ সময় হামলাকারীরা আমাদের কাছে থাকা টাকা পয়সা ও মোবাইল কেড়ে নেয়। শরীয়তপুর সুপার সার্ভিসের বাস মালিক সিরাজুল ইসলাম মাদবর বলেন, আমার বিভিন্ন ব্যাংকে থেকে লোন
নিয়ে গাড়ি কিনেছি। ঢাকার যাত্রাবাড়ী এলাকার চাঁদাবাজ ফাহিমের কারণে আমাদের গাড়িগুলো যাত্রাবাড়ীতে যেতে পারছে না। আমরা প্রতিনিয়ত তাদের চাঁদা দিয়ে গাড়ি চালাই। বর্তমানে আমরা সাবেক যুবদল নেতা ফাহিমের দাবি অনুযায়ী চাঁদা দিতে পারছি না। এ কারণে প্রতিদিন আমাদের বাস ভাঙচুরসহ চালক ও হেলপারদের মারধর করছে। শরীয়তপুর সুপার সার্ভিস পরিবহণের চেয়ারম্যান ফারুক আহাম্মেদ তালুকদার বলেন, ৫ আগস্টের পর যাত্রাবাড়ী এলাকার যুবদলের এক নেতা ফাহিমের মাধ্যমে আমরা পরিচালনা করে আসছি। প্রথমে আমরা কিছু খরচ দিতাম। আস্তে আস্তে সে এমন বেপরোয়া হয়ে উঠে। যে তার দাবির চাঁদা আমরা বর্তমানে পরিশোধ করতে পারছি না। তাই সে বর্তমানে আমাদের গাড়ি ভাঙচুর, চালক ও হেলপারদের মারধর করছে।
আমরা সেনাবাহিনী, পুলিশ ও র্যাবকে জানিয়েও তেমন কোনো প্রতিকার পাচ্ছি না। অভিযোগের বিষয়ে যাত্রাবাড়ী থানা যুবদলের সাবেক নেতা ও আসন্ন কমিটির পদপ্রত্যাশী মুশফিকুর রহমান ফাহিম বলেন, আমাদের গাড়ির রুট পারমিট থাকার পরেও শরীয়তপুরের বাস মালিক সমিতি সেগুলোকে অন্য উপজেলায় যেতে দিচ্ছে না। এখন তারা আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করছে। আমি কারও কাছ থেকে চাঁদা দাবি করিনি। আমি চাঁদাবাজি করে থাকলে আমার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হোক। অভিযোগ প্রমাণ হলে আমি আমার অপরাধ মাথা পেতে নেবো। শরীয়তপুরের পুলিশ সুপার নজরুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। ভুক্তভোগীরা যাতে আইনগত সহায়তা পেতে পারেন এবং শরীয়তপুরের বাস যাতে নির্বিঘ্নে যাত্রাবাড়ীতে প্রবেশ করতে পারেন এজন্য ডিএমপির উপপুলিশ কমিশনার ওয়ারীকে জানানো হয়েছে।
অন্যতম পরিবহণ শরীয়তপুর সুপার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ করে আসছিল যুবদলের যাত্রাবাড়ী থানা শাখার যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. ফাহিম। তাকে গাড়ি প্রতি ৫০০ টাকা দুটি কাউন্টারের জন্য প্রতি মাসে ৭ লাখ টাকা ভাড়া ও নির্দিষ্ট পাম্পে গাড়ি প্রতি অতিরিক্ত ১০০০ টাকা করে বেশি দিয়ে তেল নিতে হতো। নিয়মিত এসব চাঁদা পরিশোধ করে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছিল শরীয়তপুর জেলার শরীয়তপুর সুপার সার্ভিসের পরিবহণের বাস মালিক সমিতি। তবে বর্তমানে তার চাঁদা দাবির পরিমান ব্যাপক হাড়ে বাড়িয়ে দিলে মালিক সমিতি তা দিতে অস্বীকৃতি জানায়। এতে সে ক্ষিপ্ত হয়ে শরীয়তপুর সুপার সার্ভিস পরিবহণের কোনো গাড়ি যাত্রবাড়ী বাসস্ট্যান্ডে গেলেই ভাঙচুর করা হয়। গত তিনদিনে ২০টি গাড়ি ভাঙচুর করে। প্রায়
৩০ জন চালক-হেলপারকে মারধর করে তাদের কাছ থেকে টাকা ও মোবাইল লুট করে নিয়ে যায়। আহতদের ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এরপর থেকে শরীয়তপুর সুপার সার্ভিসের কোনো গাড়ি যাত্রাবাড়ী এলাকায় যেতে পারছে না। দোলাইরপাড় এলাকায় যাত্রীদের নামিয়ে দিয়ে কোনো মতে গাড়ি ঘুরিয়ে নিয়ে আসছে চালক ও হেলপাররা। এতে যাত্রীরা চরম ভোগান্তির স্বীকার হচ্ছেন। অন্যদিকে ব্যবসায় লোকসান গুনতে হচ্ছে বাস মালিকদের। এ নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে প্রতিবাদের ঝড় বইছে। ভয়ে মুখ খুলতে সাহস পাচ্ছে না বাসমালিক ও শ্রমিকসহ শরীয়তপুর সড়ক পরিবহণ মালিক গ্রুপ ও শ্রমিক ইউনিয়নের নেতারা। এদিকে শরীয়তপুরের সুপার সার্ভিস পরিবহণের গাড়ি যাত্রাবাড়ী যেতে না পারায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে যাত্রীরা। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র
নেতার স্ট্যাটাস এ ঘটনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন শরীয়তপুর জেলা শাখার আহবায়ক ইমরান আল নাজির একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন। তাতে তিনি লিখেন, ‘যাত্রাবাড়ীতে যুবদলের এক নেতা শরীয়তপুরের সব বাস থেকে চাঁদা চেয়েছেন। এককালীন ৫ কোটি, নয়তো প্রতিমাসে ১০ লাখ টাকা। গত তিন দিন ধরে শরীয়তপুর সুপার সার্ভিসের কোনো বাস যাত্রাবাড়ী যেতে পারছে না, সেখান থেকে যাত্রী নিয়ে আসতেও পারছে না। চরম ভোগান্তিতে পরেছেন শরীয়তপুরের মানুষেরা। সরকার প্রশাসনের চেয়ে কি চাঁদাবাজরা বেশি শক্তিশালী? তিনি আরও লিখেন, সরকারের চেয়েও শক্তিশালী হতে পারে কিন্তু জনতার চেয়ে কিন্তু শক্তিশালী নয়। ঢাকাস্থ শরীয়তপুরের সব মানুষ যাত্রাবাড়ী জড়ো হলে এবং শরীয়তপুরের সব মানুষ যাত্রাবাড়ী আসলে কেমন হবে? আর
শরীয়তপুরের মানুষ কিন্তু খালি হাতে জড়ো হবে না। এমনিই বললাম পরিস্থিতি যদি ওদিকেই নিয়ে যায় তাইলে কেউ শান্তিতে থাকতে পারবে না।’ এ ব্যাপারে আহত বাস শ্রমিক রুবেল, মনির, শাহিন বলেন, যাত্রাবাড়িতে আমাদের শরীয়তপুর সুপার সার্ভিস বাস পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সাবেক যুবদল নেতা ফাহিমের লোকজন হামলা করছে। এতে তিনদিনে আমাদের ২০টি বাস ভাঙচুর করে। এ সময় কয়েকটি বাসের চালক ও শ্রমিক মারাত্মক আহত হয়। আহতদের ঢাকার বিভিন্ন হাসপতাল ও ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এ সময় হামলাকারীরা আমাদের কাছে থাকা টাকা পয়সা ও মোবাইল কেড়ে নেয়। শরীয়তপুর সুপার সার্ভিসের বাস মালিক সিরাজুল ইসলাম মাদবর বলেন, আমার বিভিন্ন ব্যাংকে থেকে লোন
নিয়ে গাড়ি কিনেছি। ঢাকার যাত্রাবাড়ী এলাকার চাঁদাবাজ ফাহিমের কারণে আমাদের গাড়িগুলো যাত্রাবাড়ীতে যেতে পারছে না। আমরা প্রতিনিয়ত তাদের চাঁদা দিয়ে গাড়ি চালাই। বর্তমানে আমরা সাবেক যুবদল নেতা ফাহিমের দাবি অনুযায়ী চাঁদা দিতে পারছি না। এ কারণে প্রতিদিন আমাদের বাস ভাঙচুরসহ চালক ও হেলপারদের মারধর করছে। শরীয়তপুর সুপার সার্ভিস পরিবহণের চেয়ারম্যান ফারুক আহাম্মেদ তালুকদার বলেন, ৫ আগস্টের পর যাত্রাবাড়ী এলাকার যুবদলের এক নেতা ফাহিমের মাধ্যমে আমরা পরিচালনা করে আসছি। প্রথমে আমরা কিছু খরচ দিতাম। আস্তে আস্তে সে এমন বেপরোয়া হয়ে উঠে। যে তার দাবির চাঁদা আমরা বর্তমানে পরিশোধ করতে পারছি না। তাই সে বর্তমানে আমাদের গাড়ি ভাঙচুর, চালক ও হেলপারদের মারধর করছে।
আমরা সেনাবাহিনী, পুলিশ ও র্যাবকে জানিয়েও তেমন কোনো প্রতিকার পাচ্ছি না। অভিযোগের বিষয়ে যাত্রাবাড়ী থানা যুবদলের সাবেক নেতা ও আসন্ন কমিটির পদপ্রত্যাশী মুশফিকুর রহমান ফাহিম বলেন, আমাদের গাড়ির রুট পারমিট থাকার পরেও শরীয়তপুরের বাস মালিক সমিতি সেগুলোকে অন্য উপজেলায় যেতে দিচ্ছে না। এখন তারা আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করছে। আমি কারও কাছ থেকে চাঁদা দাবি করিনি। আমি চাঁদাবাজি করে থাকলে আমার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হোক। অভিযোগ প্রমাণ হলে আমি আমার অপরাধ মাথা পেতে নেবো। শরীয়তপুরের পুলিশ সুপার নজরুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। ভুক্তভোগীরা যাতে আইনগত সহায়তা পেতে পারেন এবং শরীয়তপুরের বাস যাতে নির্বিঘ্নে যাত্রাবাড়ীতে প্রবেশ করতে পারেন এজন্য ডিএমপির উপপুলিশ কমিশনার ওয়ারীকে জানানো হয়েছে।