
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হিজাব-পর্দা নিয়ে যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ

চবি এলাকায় সংঘর্ষ শেষে যৌথবাহিনীর অভিযান শুরু

ডাকসু: ২৮ পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন ৪৭১ প্রার্থী

শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা, অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

তিন ডিগ্রি বহালে শিক্ষার্থী ক্ষুব্ধ, উপাচার্যসহ শিক্ষকরা তালাবদ্ধ

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও আশপাশের এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি

চবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের সংঘর্ষ কী নিয়ে?
চবি ও আশপাশের এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি

সংঘাতের জেরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও এর আশপাশের এলাকায় আগামীকাল (সোমবার) রাত ১২টা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা জারি। রোববার (৩১ আগস্ট) উপজেলা প্রশাসন এক প্রজ্ঞাপনে বিষয়টি নিশ্চিত করে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের সংঘর্ষ হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ, জনসাধারণের জীবন ও সম্পদ রক্ষা ও শান্তি শৃঙ্খলা স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২নং গেট বাজারের পূর্ব থেকে রেলগেট পর্যন্ত রাস্তার উভয়পাশে ১৪৪ ধারা জারি করা হলো। এ অবস্থা রোববার (৩১ আগস্ট) দুপুর ২টা থেকে সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) রাত ১২টা পর্যন্ত বলবত থাকবে।
এ সময়ে এসব এলাকায় সব সভা সমাবেশ, বিক্ষোভ মিছিল, গণজমায়েত, বিস্ফোরকদ্রব্য, আগ্নেয়াস্ত্র ও সকল প্রকার দেশীয় অস্ত্র বহন নিষিদ্ধ করা হলো। পাশাপাশি
সংশ্লিষ্ট এলাকায় ৫ বা ততোধিক ব্যক্তির একত্রে অবস্থান কিংবা চলাফেরা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হলো। এর আগে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) ফের স্থানীয় ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে আহত হয়েছেন প্রায় ২০ জনের মতো শিক্ষার্থী। এ সময় উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিন স্থানীয়দের ধাওয়ায় অসুস্থ হয়ে পড়েন। রোববার (৩১ আগস্ট) সকালে শিক্ষার্থী ও স্থানীয়রা ফের মুখোমুখি অবস্থানে আসে। এ সময় তিনি (উপ-উপাচার্য) উপস্থিত হয়ে সমাধানের চেষ্টা করেন। একপর্যায়ে স্থানীয় লোকজন শিক্ষার্থীদের ধাওয়া করলে তিনি আহত হন। জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী উভয় পক্ষের সঙ্গে কথা বলে উত্তেজনা প্রশমনের চেষ্টা করছে। রোববার সকাল থেকে প্রধান ফটক বন্ধ করে জিরো পয়েন্ট
এলাকায় বিক্ষোভ শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় হামলায় জড়িতদের বিচার দাবি করেন তারা। একপর্যায়ে ক্যাম্পাসের পাশে রাতের সংঘর্ষের স্থানে গেলে স্থানীয় লোকজনও লাঠিসোঁটা নিয়ে এগিয়ে আসেন। এতে উভয়পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়।
সংশ্লিষ্ট এলাকায় ৫ বা ততোধিক ব্যক্তির একত্রে অবস্থান কিংবা চলাফেরা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হলো। এর আগে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) ফের স্থানীয় ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে আহত হয়েছেন প্রায় ২০ জনের মতো শিক্ষার্থী। এ সময় উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিন স্থানীয়দের ধাওয়ায় অসুস্থ হয়ে পড়েন। রোববার (৩১ আগস্ট) সকালে শিক্ষার্থী ও স্থানীয়রা ফের মুখোমুখি অবস্থানে আসে। এ সময় তিনি (উপ-উপাচার্য) উপস্থিত হয়ে সমাধানের চেষ্টা করেন। একপর্যায়ে স্থানীয় লোকজন শিক্ষার্থীদের ধাওয়া করলে তিনি আহত হন। জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী উভয় পক্ষের সঙ্গে কথা বলে উত্তেজনা প্রশমনের চেষ্টা করছে। রোববার সকাল থেকে প্রধান ফটক বন্ধ করে জিরো পয়েন্ট
এলাকায় বিক্ষোভ শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় হামলায় জড়িতদের বিচার দাবি করেন তারা। একপর্যায়ে ক্যাম্পাসের পাশে রাতের সংঘর্ষের স্থানে গেলে স্থানীয় লোকজনও লাঠিসোঁটা নিয়ে এগিয়ে আসেন। এতে উভয়পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়।