ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
এমপিও শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন বেতন ৩০
ঢাবি শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে’ দেওয়ার হুমকি দিলেন শিবিরপন্থী ডাকসু সদস্য সর্বমিত্র চাকমা
চবি ক্যাম্পাস থেকে ছাত্রলীগ কর্মী সেজানকে তুলে নিয়ে কোপালো গুপ্ত শিবির সন্ত্রাসীরা
শিক্ষকদের এন্ট্রি পদ নবম গ্রেডসহ ৪-৬ স্তরের পদসোপান দাবি
শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের জন্য মাউশির সতর্কবার্তা
রাবির দ্বাদশ সমাবর্তনের তারিখ ঘোষণা
শিক্ষকদের বাড়িভাড়া বৃদ্ধি, কার কত বাড়বে
চবিতে ‘নিয়োগ বাণিজ্যের জমিদার ভবন’ লেখার ছবি তোলায় ২ ছাত্রীকে হুমকির অভিযোগ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) প্রশাসনিক ভবনের দেয়ালে লেখা হয়েছে ‘নিয়োগ বাণিজ্যের জমিদার ভবন’। দেয়াল লিখনটির ছবি তুলতে গেলে দুই নারী শিক্ষার্থীকে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য অধ্যাপক ইয়াহ্ইয়া আখতারের বিরুদ্ধে। অভিযোগ তুলেছেন খোদ ভুক্তভোগীরা।
শনিবার বিকেলে প্রশাসনিক ভবনের মূল নাম লাল রঙ মুছে প্রতীকীভাবে নতুন নাম লেখেন শিক্ষার্থীরা। বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে উপাচার্য ইয়াহ্ইয়া আখতারসহ কয়েকজন কর্মকর্তা সেখানে যান। ছবি তুলতে থাকা দুই নারী শিক্ষার্থীকে থামিয়ে তাদের পরিচয়পত্র নেন এবং পরিবারকে ডাকার কথা বলেন। পরে আরও শিক্ষার্থী জড়ো হলে পরিচয়পত্র ফেরত দেওয়া হয়।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীদের একজন বলেন, ‘আমি কৌতূহল থেকে ছবি তুলতে গেলে ভিসি স্যার আমার আইডি কার্ড নিয়ে বলেন—‘তোমাদের পরিবারকে ডাকব।’
অথচ আমি দেয়ালে কোনো লেখালেখি করিনি।’ অপর ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমরা ছবি তুলে চলে আসছিলাম, তখন উপাচার্য স্যার ডেকে জেরা শুরু করেন—কারা লিখেছে, কারা জড়িত। পরে আমার বান্ধবীর আইডি কার্ড নেন ও তার ছবি তোলা হয়। রেজিস্টার যাওয়ার সময় বলেন —‘ছবি ডিলিট দিয়েছি, তবে ছবি পেতে দেরি হবে না।’ প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শিক্ষার্থীরা ব্যক্তিগত তথ্য মুছে ফেলতে বললেও উপাচার্য বরং নিয়োগ বোর্ডের স্বচ্ছতা নিয়ে বক্তব্য দিতে থাকেন। সংঘর্ষের দিনও কেন নিয়োগ বোর্ড চলছিল—শিক্ষার্থীদের এমন প্রশ্নে সহকারী প্রক্টর নুরুল হামিদ কানন উত্তেজিত প্রতিক্রিয়া দেখান। এ বিষয়ে সহকারী প্রক্টর নুরুল হামিদ কানন বলেন, প্রশাসনিক ভবনের নাম কেটে নতুন লেখা আগে কখনো দেখা যায়নি, নিয়ম অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের
এমনটা করার অধিকার নেই। তবে শিক্ষার্থীদের হুমকির অভিযোগ নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি তিনি। অন্যদিকে উপাচার্য ইয়াহ্ইয়া আখতার বলেন, ‘দুঃখিত। আমি কথা বলতে পারব না।
অথচ আমি দেয়ালে কোনো লেখালেখি করিনি।’ অপর ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমরা ছবি তুলে চলে আসছিলাম, তখন উপাচার্য স্যার ডেকে জেরা শুরু করেন—কারা লিখেছে, কারা জড়িত। পরে আমার বান্ধবীর আইডি কার্ড নেন ও তার ছবি তোলা হয়। রেজিস্টার যাওয়ার সময় বলেন —‘ছবি ডিলিট দিয়েছি, তবে ছবি পেতে দেরি হবে না।’ প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শিক্ষার্থীরা ব্যক্তিগত তথ্য মুছে ফেলতে বললেও উপাচার্য বরং নিয়োগ বোর্ডের স্বচ্ছতা নিয়ে বক্তব্য দিতে থাকেন। সংঘর্ষের দিনও কেন নিয়োগ বোর্ড চলছিল—শিক্ষার্থীদের এমন প্রশ্নে সহকারী প্রক্টর নুরুল হামিদ কানন উত্তেজিত প্রতিক্রিয়া দেখান। এ বিষয়ে সহকারী প্রক্টর নুরুল হামিদ কানন বলেন, প্রশাসনিক ভবনের নাম কেটে নতুন লেখা আগে কখনো দেখা যায়নি, নিয়ম অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের
এমনটা করার অধিকার নেই। তবে শিক্ষার্থীদের হুমকির অভিযোগ নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি তিনি। অন্যদিকে উপাচার্য ইয়াহ্ইয়া আখতার বলেন, ‘দুঃখিত। আমি কথা বলতে পারব না।



