ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ঋণের জালে আটকে পড়া বাংলাদেশ: ইউনুসের অবৈধ সরকারের ব্যর্থতার চূড়ান্ত প্রমাণ
হাদির ওপর গুলি: পূর্বেই ‘সাজানো হামলার’ ভবিষ্যদ্বাণী করে ভাইরাল ফেসবুক স্ট্যাটাস!
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থায় সায়মা ওয়াজেদকে পুনর্বহালের জোরালো উদ্যোগ: নেতৃত্বে ভারত, সিদ্ধান্ত হতে পারে আগামী সপ্তাহেই
হাদির জন্য কাঁদছে পুরো বাংলাদেশ
মেট্রোরেল চলাচল শুরু
‘বাঁচার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে’: ব্রেন স্টেম চূর্ণ, মৃত্যুর প্রহর গুনছেন শরীফ ওসমান হাদি
ভারত বিরোধিতায় সরব হাদী, জীবন বাঁচাতে চড়লেন ভারতের উপহার দেওয়া অ্যাম্বুলেন্সেই
ঘোষণাপত্র নিয়ে কাল শুরু দেশব্যাপী জনসংযোগ
আগামীকাল সোমবার থেকে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত সপ্তাহব্যাপী জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে দেশজুড়ে জনসংযোগ করবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটি। তারা বলেছে, ঘোষণাপত্র নিয়ে জনমানুষের আকাঙ্ক্ষা কী, তা জানতে তারা তৃণমূল পর্যায়ে ছুটে যাবেন।
গতকাল শনিবার দুপুরে রাজধানীর বাংলামটরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ এ তথ্য জানিয়েছেন। এ সময় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ঘোষণাপত্র নিয়ে সরকারের পদক্ষেপ দৃশ্যমান নয়। এটি দৃশ্যমান না হলে কঠোর কর্মসূচিতে নামবেন তারা।
এর আগে গত ৩১ জুলাই কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ‘মার্চ ফর ইউনিটি’ কর্মসূচিতে প্ল্যাটফর্মটি ১৫ জানুয়ারির মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে জুলাই ঘোষণাপত্র প্রকাশের সময় বেঁধে দিয়েছিল।
সংবাদ সম্মেলনে
হাসনাত জানান, ছয় দিনব্যাপী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটি বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায়, পাড়া-মহল্লায় জনসংযোগ করবে। এ সময় তারা জুলাই ঘোষণাপত্রের বিষয়ে লিফলেট বিতরণ, সমাবেশ এবং বিভিন্ন মাত্রায় জনসংযোগ করবে। তিনি বলেন, গণঅভ্যুত্থানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে সব শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নিয়েছে। আমরা একেবারে প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষের কথা তুলে আনতে চাই। ঘোষণাপত্রে জনমানুষের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটবে জানিয়ে এই আহ্বায়ক বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটি বিশ্বাস করে, এই ঘোষণাপত্রের বাস্তবায়ন জাতীয় ও ঐতিহাসিক জীবনে গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত। এই অভ্যুত্থান বাংলাদেশের প্রতিটি শ্রেণির মানুষের। দেশের মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা কী? তারা কী দেখতে চায় এ ঘোষণাপত্রে– সেটি শোনার জন্য আমরা মানুষের কাছে ছুটে
যাব। আগামী সপ্তাহজুড়ে দেশের প্রতিটি জেলায় এ ঘোষণাপত্রের দাবিতে সারাদেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে, প্রতিটি জেলা-উপজেলায় ছাত্র নাগরিক কৃষক শ্রমিক সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে একযোগে জনসংযোগ চালাব। নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ঘোষণাপত্র প্রণয়নে সরকারের কার্যক্রম এখনও দৃশ্যমান নয়। সরকার অবিলম্বে এ বিষয়ে পদক্ষেপ না নিলে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে। মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে বিপ্লবের ঘোষণাপত্র প্রণয়নে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। তিনি আরও বলেন, ঘোষণাপত্র নিয়ে আজ অথবা কালকের মধ্যে সরকার জনগণের সামনে দৃশ্যমান উদ্যোগ প্রদর্শন করুক। এ বিষয়ে আমাদের মতামত চাওয়া হলে আমরাও দিতে প্রস্তুত আছি। নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক বলেন, ঘোষণাপত্র প্রদানের বিষয়ে সবার ঐকমত্য রয়েছে। কিন্তু দৃষ্টিভঙ্গি বা তা কীভাবে তুলে আনা যায়, সে বিষয়ে
হয়তো পার্থক্য রয়েছে। শব্দচয়নে কিছু পার্থক্য থাকতে পারে। সে বিষয়ে আমরা কথা বলেছি। কিন্তু ঘোষণাপত্র নিয়ে কারও আপত্তি নেই। ঘোষণাপত্র প্রণয়নে সব রাজনৈতিক দলের ইতিবাচক সাড়া ও সহযোগিতা রয়েছে। দৃষ্টিভঙ্গিগত কিছু পার্থক্য থাকলেও সবার মতামতের ভিত্তিতেই ঘোষণাপত্র প্রণয়নের কাজ চলছে।
হাসনাত জানান, ছয় দিনব্যাপী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটি বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায়, পাড়া-মহল্লায় জনসংযোগ করবে। এ সময় তারা জুলাই ঘোষণাপত্রের বিষয়ে লিফলেট বিতরণ, সমাবেশ এবং বিভিন্ন মাত্রায় জনসংযোগ করবে। তিনি বলেন, গণঅভ্যুত্থানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে সব শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নিয়েছে। আমরা একেবারে প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষের কথা তুলে আনতে চাই। ঘোষণাপত্রে জনমানুষের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটবে জানিয়ে এই আহ্বায়ক বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটি বিশ্বাস করে, এই ঘোষণাপত্রের বাস্তবায়ন জাতীয় ও ঐতিহাসিক জীবনে গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত। এই অভ্যুত্থান বাংলাদেশের প্রতিটি শ্রেণির মানুষের। দেশের মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা কী? তারা কী দেখতে চায় এ ঘোষণাপত্রে– সেটি শোনার জন্য আমরা মানুষের কাছে ছুটে
যাব। আগামী সপ্তাহজুড়ে দেশের প্রতিটি জেলায় এ ঘোষণাপত্রের দাবিতে সারাদেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে, প্রতিটি জেলা-উপজেলায় ছাত্র নাগরিক কৃষক শ্রমিক সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে একযোগে জনসংযোগ চালাব। নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ঘোষণাপত্র প্রণয়নে সরকারের কার্যক্রম এখনও দৃশ্যমান নয়। সরকার অবিলম্বে এ বিষয়ে পদক্ষেপ না নিলে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে। মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে বিপ্লবের ঘোষণাপত্র প্রণয়নে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। তিনি আরও বলেন, ঘোষণাপত্র নিয়ে আজ অথবা কালকের মধ্যে সরকার জনগণের সামনে দৃশ্যমান উদ্যোগ প্রদর্শন করুক। এ বিষয়ে আমাদের মতামত চাওয়া হলে আমরাও দিতে প্রস্তুত আছি। নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক বলেন, ঘোষণাপত্র প্রদানের বিষয়ে সবার ঐকমত্য রয়েছে। কিন্তু দৃষ্টিভঙ্গি বা তা কীভাবে তুলে আনা যায়, সে বিষয়ে
হয়তো পার্থক্য রয়েছে। শব্দচয়নে কিছু পার্থক্য থাকতে পারে। সে বিষয়ে আমরা কথা বলেছি। কিন্তু ঘোষণাপত্র নিয়ে কারও আপত্তি নেই। ঘোষণাপত্র প্রণয়নে সব রাজনৈতিক দলের ইতিবাচক সাড়া ও সহযোগিতা রয়েছে। দৃষ্টিভঙ্গিগত কিছু পার্থক্য থাকলেও সবার মতামতের ভিত্তিতেই ঘোষণাপত্র প্রণয়নের কাজ চলছে।



