
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

এনসিপি নেতার চাঁদাবাজি, মবসন্ত্রাস ও দখলবাণিজ্যে অতিষ্ঠ স্থানীয়রা, মানববন্ধনে নিন্দা

ভয়াবহ লোডশেডিংয়ে বিপর্যস্ত দেশ: বন্ধ কয়েকটি বড় বিদ্যুৎকেন্দ্র

ইউনূস সরকারের অধীনে জঙ্গিবাদের উত্থান, দেশে বেড়েছে সংখ্যালঘু নির্যাতন

আধিপত্য বিস্তার নিয়ে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

সরকারের প্রশ্রয়ে উগ্রপন্থীরা মাজার ও খানকা টার্গেট করেছে: অভিযোগ সুফি নেতাদের

নুরাল পাগলার মরদেহ উত্তোলনের নির্দেশদাতা গ্রেপ্তার

বহুল কাঙ্ক্ষিত ডাকসুর ভোট আজ
ঘুম থেকে উঠে দুই শিশুর রক্তাক্ত মরদেহ দেখেন মা

গাজীপুরের টঙ্গীতে একটি ফ্ল্যাটে দুই শিশুকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে টঙ্গী পূর্ব থানার পূর্ব আরিচপুরের রূপবানের টেক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত দুই শিশু হলো- আব্দুল্লাহ বিন ওমর (৪) ও মালিহা আক্তার (৬)। তারা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার তাতুয়াকান্দি গ্রামের আব্দুল বাতেন মিয়ার ছেলে ও মেয়ে।
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্র জানায়, আব্দুল বাতেন মিয়া পরিবার নিয়ে পূর্ব আরিচপুরের রূপবানের টেক এলাকার একটি আটতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় ভাড়া থাকেন। পরিবারের তিন সন্তানের মধ্যে বড় সন্তান ছিলেন নানা বাড়িতে। শুক্রবার দুপুরে শিশুদের মা সালেহা বেগম মাথা ব্যথার ওষুধ খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। বিকেলে ঘুম থেকে উঠে তিনি দেখতে পান, ঘরের মেঝেতে
পড়ে আছে দুই শিশুর রক্তাক্ত নিথর দেহ। নিহতদের পরিবারের ধারণা, বিকেল ৪টা থেকে সাড়ে ৪টার মধ্যে কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা ফ্ল্যাটে ঢুকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে শিশুদের ওপর হামলা চালায়। এতে ঘটনাস্থলেই তাদের মৃত্যু হয়। ঘটনার পর দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে টঙ্গী পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফরিদুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করছি। এখন পর্যন্ত কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। হত্যার কারণ উদঘাটনে তদন্ত চলছে।
পড়ে আছে দুই শিশুর রক্তাক্ত নিথর দেহ। নিহতদের পরিবারের ধারণা, বিকেল ৪টা থেকে সাড়ে ৪টার মধ্যে কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা ফ্ল্যাটে ঢুকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে শিশুদের ওপর হামলা চালায়। এতে ঘটনাস্থলেই তাদের মৃত্যু হয়। ঘটনার পর দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে টঙ্গী পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফরিদুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করছি। এখন পর্যন্ত কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। হত্যার কারণ উদঘাটনে তদন্ত চলছে।