
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ

সাভারে ছাত্র হত্যা মামলার আসামি এখন রাজাপুরের ইউএনও

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

আজ ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

ফেসবুকে কথাকাটাকাটি, টেঁটা-বল্লম নিয়ে দুপক্ষের সংঘর্ষ

‘চিরকুট লিখে না গেলে পুলিশ কাকে না কাকে ফাঁসিয়ে টাকা খাবে’

শনিবার রাজধানীর যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার অনুরোধ জানাল ডিএমপি
ঘন কুয়াশা আর কনকনে ঠান্ডায় বিপর্যস্ত কুড়িগ্রামের জনজীবন

কুড়িগ্রামে ঘন কুয়াশা আর কনকনে ঠান্ডায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। তীব্র শীতের কারণে কাজে বের হতে পারছেন না শ্রমজীবী মানুষরা। টানা ছয়দিন ধরে জেলায় সূর্যের দেখা মিলছে না। বিকাল হতেই নেমে আসে অন্ধকার। এছাড়া হিমশীতল বাতাসে মানুষের দুর্ভোগ আরও বেড়ে যায়।
কুড়িগ্রাম রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ অফিসের পর্যবেক্ষণ সুবল চন্দ্র সরকার জানান, আজ (রোববার) জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এদিকে ঘন কুয়াশার কারণে বোরো বীজতলা ও আলু ক্ষেত নিয়ে ক্ষতির আশঙ্কা করছেন কৃষকরা। কৃষক সাইফুল বলেন, প্রচণ্ড শীতের কারণে আলু ক্ষতি হবে। এতো কষ্ট করে আবাদ করেছি। ভেবেছিলাম আলুর ফলন ভালো হলে বিক্রি করে ভালো টাকা
পাব। এখন দুশ্চিন্তায় আছি। আল্লাহ ভরসা। একই ইউনিয়নের দিনমজুর রহিম বলেন, প্রচণ্ড শীতে হাত পা বরফ হয়ে যায়। আর কাজ না থাকায় কষ্টে আছি। কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার কাঁঠালবাড়ী ইউনিয়নের জেসমিন বেগম বলেন, পাতলা চাদর গায়ে দিয়ে আছি। এই কাপড় দিয়া ঠান্ডা থেকে বাঁচা যায় না। একটা কম্বল দিলে ভালো হতো। অন্যদিকে তীব্র শীতে জেলায় বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা। অনেকেই সমস্য নিয়ে ভিড় করছেন হাসপাতালে কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের ডা. শাহিদ সর্দার বলেন, শীতের কারণে হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশেষ করে শিশুরা ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে বেশি ভর্তি হচ্ছে। কুড়িগ্রাম রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ অফিসের পর্যবেক্ষক সুবল চন্দ্র সরকার জানান, এ রকম শীত আরও
কয়েকদিন থাকতে পারে। একই সঙ্গে থাকতে পারে কুয়াশাও।
পাব। এখন দুশ্চিন্তায় আছি। আল্লাহ ভরসা। একই ইউনিয়নের দিনমজুর রহিম বলেন, প্রচণ্ড শীতে হাত পা বরফ হয়ে যায়। আর কাজ না থাকায় কষ্টে আছি। কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার কাঁঠালবাড়ী ইউনিয়নের জেসমিন বেগম বলেন, পাতলা চাদর গায়ে দিয়ে আছি। এই কাপড় দিয়া ঠান্ডা থেকে বাঁচা যায় না। একটা কম্বল দিলে ভালো হতো। অন্যদিকে তীব্র শীতে জেলায় বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা। অনেকেই সমস্য নিয়ে ভিড় করছেন হাসপাতালে কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের ডা. শাহিদ সর্দার বলেন, শীতের কারণে হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশেষ করে শিশুরা ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে বেশি ভর্তি হচ্ছে। কুড়িগ্রাম রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ অফিসের পর্যবেক্ষক সুবল চন্দ্র সরকার জানান, এ রকম শীত আরও
কয়েকদিন থাকতে পারে। একই সঙ্গে থাকতে পারে কুয়াশাও।