
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ছুরিকাঘাতে স্কুলছাত্রকে হত্যা, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন

শাশুড়ির অত্যাচারে পুত্রবধূর আত্মহত্যা চেষ্টা, সইতে না পেরে নিজেকেই শেষ করেন পলাশ

বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুর রহমান খানকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন

সহকারী ভূমি কর্মকর্তাসহ বরখাস্ত ২

সীমান্তে পরিচয়পত্রহীন ৯৬ জনকে পুশইন

সীমান্তের জেলার এসপিদের সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

বিজেজিইএ’র নতুন চেয়ারম্যান বাবুল, সি. ভাইস চেয়ারম্যান রেজাউল
গৃহবধূকে ধর্ষণের পর হত্যা, দুজনের মৃত্যুদণ্ড

বরিশালের বাবুগঞ্জে এক গৃহবধূকে ধর্ষণের পর হত্যা করে লাশ নদীতে ভাসিয়ে দেওয়ার ঘটনায় দুজনকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে দণ্ডিতদের এক লাখ টাকা করে জরিমানার আদেশ দিয়েছেন।
সোমবার বরিশালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. রকিবুল ইসলাম এই রায় দেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী কাজী হুমায়ুন কবির।
দণ্ডিতরা হলেন, বাবুগঞ্জ উপজেলার কেদারপুর ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড ভূতেরদিয়া গ্রামের বাসিন্দা শয়ন চন্দ্রশীল এবং সুমন ফকির।
মামলার বরাতে জানা গেছে, ২০২২ সালের ১২ জানুয়ারি বাবুগঞ্জ উপজেলার কেদারপুর ইউনিয়নের সন্ধ্যা নদীর নালায় ৩০ বছর বয়সী এক গৃহবধূর রক্তাক্ত লাশ পাওয়া যায়। এ ঘটনায় নিহতের ছেলে বাদী হয়ে পরের দিন থানায় অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
মামলার তদন্তে বেড়িয়ে আসে ওই নারীর স্বামী এক বছর আগে মারা যাওয়ায় ছোট ছেলে নিয়ে বাড়িতে একাই থাকতেন। ২০২২ সালের ১১ জানুয়ারি রাতে ছোট ছেলে গৌরনদী আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে গেলে ওই গৃহবধূকে ধরে একা পেয়ে ধর্ষণ করে দণ্ডিতরা। এরপরে লাঠি, বৈঠা ও ইটের আঘাতে হত্যা করে বিবস্ত্র লাশ নদীর নালায় ফেলে দেয়। তবে নালা শুকনা থাকায় লাশটি ভেসে যায়নি। মামলায় ৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আসামিদের বিরুদ্ধে এই রায় দেন। মামলার বাদী বলেন, আমার মায়ের হত্যার বিচার হয়েছে আমরা সন্তুষ্ট। শুধু রায় নয় আমি চাই অতিদ্রুত আসামিদের বিরুদ্ধে হওয়া রায় কার্যকর হোক এবং সমাজে দৃষ্টান্ত স্থাপন হোক।
মামলার তদন্তে বেড়িয়ে আসে ওই নারীর স্বামী এক বছর আগে মারা যাওয়ায় ছোট ছেলে নিয়ে বাড়িতে একাই থাকতেন। ২০২২ সালের ১১ জানুয়ারি রাতে ছোট ছেলে গৌরনদী আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে গেলে ওই গৃহবধূকে ধরে একা পেয়ে ধর্ষণ করে দণ্ডিতরা। এরপরে লাঠি, বৈঠা ও ইটের আঘাতে হত্যা করে বিবস্ত্র লাশ নদীর নালায় ফেলে দেয়। তবে নালা শুকনা থাকায় লাশটি ভেসে যায়নি। মামলায় ৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আসামিদের বিরুদ্ধে এই রায় দেন। মামলার বাদী বলেন, আমার মায়ের হত্যার বিচার হয়েছে আমরা সন্তুষ্ট। শুধু রায় নয় আমি চাই অতিদ্রুত আসামিদের বিরুদ্ধে হওয়া রায় কার্যকর হোক এবং সমাজে দৃষ্টান্ত স্থাপন হোক।