
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

নরসিংদীতে আ. লীগ-বিএনপির সংঘর্ষে নিহত ২, গুলিবিদ্ধ ১

কয়লা উত্তোলনে পেপার ওয়ার্কই শেষ হয় না!

অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা, নারী-শিশুসহ আটক ১৬

এনজিওর নারী কর্মীকে নিপীড়নের পর ওসির বদলি

শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদের সহযোগীরা অধরা

আবারও বেপরোয়া ছাত্র-জনতা হত্যায় জড়িত আ.লীগ নেতা কোপাত ডাকাত

ইফতার পার্টিতে বিএনপির দুগ্রুপের সংঘর্ষ, ১৪৪ ধারা জারি
গুলশানে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক নিহত

রাজধানীর গুলশানে পুলিশ প্লাজার সামনে গোলাগুলিতে সুমন (৩৫) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) রাত ৯টার দিকে গুলশানের পুলিশ প্লাজার সামনে এ ঘটনা ঘটে। গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আহত সুমন মহাখালী টিভি গেট এলাকায় ইন্টারনেট সংযোগ অফিসে চাকরি করতেন। তার বাড়ি রংপুর।
গুরুতর আহত অবস্থায় সুমনকে উদ্ধার করে পথচারীরা স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে যায় পুলিশ।
পুলিশ জানায়, গুলশান থানার পুলিশসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক।
গুলশান থানার উপ-পরিদর্শক এসআই মারুফ আহমেদ জানান, গুলশান থানাধীন পুলিশ প্লাজার উত্তর পাশে রাস্তার বাম
পাশ থেকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে পরীক্ষা-নীরিক্ষার পর রাত ১১টায় কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। মরদেহটি হাসপাতালের জরুরি বিভাগ মর্গে রাখা হয়েছে বলেও নিশ্চিত করেন পুলিশের এই কর্মকর্তা। নিহত সুমনের মাথায়, বুকের বামপাশে গুলির ক্ষত চিহ্ন রয়েছে। তবে কী কারণে কে বা কারা তাকে হত্যা করেছে সে বিষয়ে এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তদন্তের পর বিস্তারিত বলা যাবে বলেও জানান তিনি। এদিকে, নিহত সুমনের স্ত্রীর বড় ভাই মো. বাদশা মিয়া রুবেল জানান, সুমন এক ছেলে এক মেয়ের জনক। তার গ্রামের বাড়ি রংপুরের মিঠাপুকুরে। তার অভিযোগ, স্থানীয় সেভেন স্টার নামের একটি সন্ত্রাসী গ্রুপের সঙ্গে দ্বন্দ্ব ছিল
সুমনের। তারাই তাকে হত্যা করে থাকতে পারে।
পাশ থেকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে পরীক্ষা-নীরিক্ষার পর রাত ১১টায় কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। মরদেহটি হাসপাতালের জরুরি বিভাগ মর্গে রাখা হয়েছে বলেও নিশ্চিত করেন পুলিশের এই কর্মকর্তা। নিহত সুমনের মাথায়, বুকের বামপাশে গুলির ক্ষত চিহ্ন রয়েছে। তবে কী কারণে কে বা কারা তাকে হত্যা করেছে সে বিষয়ে এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তদন্তের পর বিস্তারিত বলা যাবে বলেও জানান তিনি। এদিকে, নিহত সুমনের স্ত্রীর বড় ভাই মো. বাদশা মিয়া রুবেল জানান, সুমন এক ছেলে এক মেয়ের জনক। তার গ্রামের বাড়ি রংপুরের মিঠাপুকুরে। তার অভিযোগ, স্থানীয় সেভেন স্টার নামের একটি সন্ত্রাসী গ্রুপের সঙ্গে দ্বন্দ্ব ছিল
সুমনের। তারাই তাকে হত্যা করে থাকতে পারে।