ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
“এখন টাকা পয়সা-মোবাইল সন্ধ্যার পর ঠেক দিয়ে নিয়ে যায়, নিরাপত্তা পাচ্ছিনা” — জনতার কথা
গোলাপ গ্রাম এখন ‘মরুভূমি’
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
অবৈধ বিচারিক রায় বাতিল এবং অবৈধ দখলদার ইউনুস সরকারের পদত্যাগের দাবিতে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল
জঘন্য রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের শিকার অষ্টম শ্রেনীর ছাত্র!
বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন আজাদের মৃত্যুতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শোক
২৬ নভেম্বর বন্দর অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদ
গারো পাহাড়ের বনে আগুন, পুড়ছে ক্ষুদ্র প্রাণী-গুল্মলতা গাছপালা
শেরপুর জেলার সীমান্তবর্তী ঝিনাইগাতী উপজেলার গারো পাহাড়ের কাংশা ইউনিয়নের দুটি এলাকার বিস্তীর্ণ বনভূমিতে দুর্বৃত্তদের দেওয়া আগুনে পুড়ে ভস্মীভূত হয়ে যাচ্ছে। এতে জঙ্গলে বসবাস করা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রাণী ও বনজ গুল্মলতা পুড়ে বনের প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্টসহ জীববৈচিত্র্য হুমকির মুখে পড়েছে।
বুধবার গিয়ে দেখা গেছে, ঝিনাইগাতীর কাংশা ইউনিয়নের হালচাটি, গান্ধীগাঁও, গজনী বিট এলাকার বিস্তৃত বনে বাতাসের তোড়ে আগুন প্রবল বেগে ছড়িয়ে পড়ছে। আগুনের তোড়ে পুড়ছে উপকারী কীটপতঙ্গ পোকামাকড়সহ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রাণী এবং চারাগাছ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ করেন, কিছুদিনের মধ্যেই বনের গাছ নিলামে বিক্রি করা হবে। বনের যে সমস্ত অংশী রয়েছেন এবং কিছু দুর্বৃত্ত বনের গাছ কাটার সুবিধার্থে এ আগুন
লাগিয়ে দিয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে ময়মনসিংহ বন বিভাগের রাংটিয়া রেঞ্জের রেঞ্জ কর্মকর্তা আব্দুল করিম বলেন, এখন শুকনো মৌসুমে শালপাতা খুবই শুষ্ক অবস্থায় বনে পড়ে স্তূপ হয়ে থাকে। যার ফলে স্থানীয় বাসিন্দা ও গজনী অবকাশ এলাকায় টুরিস্টদের আনাগোনা বেশি; এছাড়া বনে গরুর রাখালের বিচরণ থাকায় তারা যে বিড়ি বা সিগারেট খায় সেই আগুন থেকেই জঙ্গলে আগুনের সূত্রপাত ঘটছে বলে আমরা মনে করছি। ইতোমধ্যে ১০ থেকে ১৫টি স্থানের আগুন নিভানো হয়েছে। এছাড়া আমরা মাইকিং করে স্থানীয় বাসিন্দাদের সচেতনতা তৈরি করতে কাজ করছি; যাতে তারা বিড়ি সিগারেটের আগুন বনে না ফেলে। আমাদের গার্ডরা আগুন নেভাতে সর্বাত্মক চেষ্টা করে যাচ্ছেন। তবে আমাদের কোনো আগুন নেভানোর
জন্য পর্যাপ্ত লোকবল ও সরঞ্জাম নেই। যেটুকু আছে তাই দিয়ে সনাতন পদ্ধতিতে আগুন নেভানোর চেষ্টা করে যাচ্ছি। তিনি জানান, বনের ভিতর এমন আগুনে জীববৈচিত্র্যসহ বনের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। তাই এ বিষয়ে এর আগেও মাইকিং করে এলাকাবাসীকে সচেতন করা হয়েছে।
লাগিয়ে দিয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে ময়মনসিংহ বন বিভাগের রাংটিয়া রেঞ্জের রেঞ্জ কর্মকর্তা আব্দুল করিম বলেন, এখন শুকনো মৌসুমে শালপাতা খুবই শুষ্ক অবস্থায় বনে পড়ে স্তূপ হয়ে থাকে। যার ফলে স্থানীয় বাসিন্দা ও গজনী অবকাশ এলাকায় টুরিস্টদের আনাগোনা বেশি; এছাড়া বনে গরুর রাখালের বিচরণ থাকায় তারা যে বিড়ি বা সিগারেট খায় সেই আগুন থেকেই জঙ্গলে আগুনের সূত্রপাত ঘটছে বলে আমরা মনে করছি। ইতোমধ্যে ১০ থেকে ১৫টি স্থানের আগুন নিভানো হয়েছে। এছাড়া আমরা মাইকিং করে স্থানীয় বাসিন্দাদের সচেতনতা তৈরি করতে কাজ করছি; যাতে তারা বিড়ি সিগারেটের আগুন বনে না ফেলে। আমাদের গার্ডরা আগুন নেভাতে সর্বাত্মক চেষ্টা করে যাচ্ছেন। তবে আমাদের কোনো আগুন নেভানোর
জন্য পর্যাপ্ত লোকবল ও সরঞ্জাম নেই। যেটুকু আছে তাই দিয়ে সনাতন পদ্ধতিতে আগুন নেভানোর চেষ্টা করে যাচ্ছি। তিনি জানান, বনের ভিতর এমন আগুনে জীববৈচিত্র্যসহ বনের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। তাই এ বিষয়ে এর আগেও মাইকিং করে এলাকাবাসীকে সচেতন করা হয়েছে।



