
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে পশ্চিমা ১৫ দেশের বড় পদক্ষেপ

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে পশ্চিমা ১৫ দেশের বড় পদক্ষেপ

গাজার একাংশ দখলের ইঙ্গিত ইসরাইল মন্ত্রীর

জাপান পার হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে সুনামির আঘাত

ভারতের পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতির আহ্বানে ১৫ দেশের যৌথ বিবৃতি

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিচ্ছে মাল্টা
গাজার উপকূলে ভেসে আসা খাদ্য বোতল ! রহস্য কী?

পূর্ব ভূমধ্যসাগরের উত্তাল ঢেউয়ের মধ্য দিয়ে একদিন আচমকাই গাজার উপকূলে ভেসে আসে একটি প্লাস্টিকের বোতল। এর ভেতরে ছিল কিছু চাল, ডাল এবং একটি চিরকুট। যখন ইসরায়েলের দীর্ঘকালীন অবরোধের কারণে গাজার মানুষ খাদ্য সংকটে জর্জরিত, তখন এমন একটি খাবারের বোতল যেন তাদের মাঝে নতুন করে আশার সঞ্চার করে।
ভিডিওতে দেখা যায়, গাজার এক জেলে সমুদ্র থেকে সেই বোতল তুলে আনেন। এর ভেতরে পাওয়া যায় শুকনো খাদ্যদ্রব্য এবং একটি বার্তা, যেখানে লেখা ছিল: "মিশর দীর্ঘজীবী হোক, ইসলামি উম্মাহ দীর্ঘজীবী হোক।"
গাজার ওই নাগরিক আবেগে বলেন, "আজ অন্তত ডাল দিয়ে কিছু খেতে পারব। আল্লাহ মিশরের ভাইদের ভালো রাখুন।" জানা গেছে, মিশরের সীনা উপদ্বীপের সাধারণ নাগরিক
ও তরুণেরা এই মানবিক উদ্যোগের অংশ হয়ে, প্লাস্টিকের বোতলে চাল, ডাল, শুকনো খাবার এবং ছোট্ট বার্তা ভরে সাগরে ভাসিয়ে দিচ্ছেন, আশা করে যে একদিন সেগুলো গাজার উপকূলে পৌঁছাবে। এই উদ্যোগের একজন উদ্যোক্তা আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে বলেন, "আমরা কিছুই করতে পারছি না ভাই। অন্তত এইটুকু করতে পারি। গাজার ভাইদের ক্ষমা করবেন।" জানা যায়, এই উদ্যোগ এখন মিশরের বাইরেও ছড়িয়ে পড়েছে। তিউনিসিয়া, আলজেরিয়া ও মরক্কো থেকেও কিছু স্বেচ্ছাসেবী এতে অংশ নিচ্ছেন। যদিও এটি আন্তর্জাতিক ত্রাণ সংস্থা বা রাষ্ট্রীয় উদ্যোগের তুলনায় ছোট, তবে এর প্রতীকী গুরুত্ব অত্যন্ত ব্যাপক। জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, গাজার প্রায় ১০ লাখ মানুষ এখন তীব্র খাদ্য সংকটে ভুগছেন। ইসরায়েলি অবরোধ এবং ধারাবাহিক বিমান হামলায়
পুরো অবকাঠামো বিধ্বস্ত হয়ে গেছে। গাজার প্রায় ৯০% মানুষ নিরাপদ খাদ্য এবং পানীয় জলের অভাবে মানবেতর জীবনযাপন করছে। এই পরিস্থিতিতে, একটি প্লাস্টিকের বোতলে ভেসে আসা চাল ও ডাল শুধুমাত্র খাদ্য নয়, এটি মানবিক সংহতির এক শক্তিশালী প্রতীক। মানবতা কখনো থেমে থাকে না। যখন রাষ্ট্র, কূটনীতি এবং সেনাবাহিনী মুখ ফিরিয়ে নেয়, তখন সাধারণ মানুষ নিঃশব্দে, নিঃস্বার্থভাবে এগিয়ে আসে। গাজার উপকূলে ভেসে আসা এই খাদ্য বোতল শুধুমাত্র খাবার নয়, এটি একটি শক্তিশালী বার্তা: "মানুষ এখনও মানুষকে ভালোবাসে, বিপদে পাশে দাঁড়ায়।" যেভাবে মিশরীয়রা গাজার ক্ষুধার্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে, তেমনি গোটা মুসলিম উম্মাহকে এক হয়ে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে, ইসলামবিদ্বেষী কট্টরপন্থীদের বিপক্ষে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। শুধুমাত্র তখনই গাজাবাসীর
স্বাধীনতার স্বপ্ন বাস্তবায়িত হতে পারে এবং ফিলিস্তিনিরা মুক্তি পেতে পারে।
ও তরুণেরা এই মানবিক উদ্যোগের অংশ হয়ে, প্লাস্টিকের বোতলে চাল, ডাল, শুকনো খাবার এবং ছোট্ট বার্তা ভরে সাগরে ভাসিয়ে দিচ্ছেন, আশা করে যে একদিন সেগুলো গাজার উপকূলে পৌঁছাবে। এই উদ্যোগের একজন উদ্যোক্তা আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে বলেন, "আমরা কিছুই করতে পারছি না ভাই। অন্তত এইটুকু করতে পারি। গাজার ভাইদের ক্ষমা করবেন।" জানা যায়, এই উদ্যোগ এখন মিশরের বাইরেও ছড়িয়ে পড়েছে। তিউনিসিয়া, আলজেরিয়া ও মরক্কো থেকেও কিছু স্বেচ্ছাসেবী এতে অংশ নিচ্ছেন। যদিও এটি আন্তর্জাতিক ত্রাণ সংস্থা বা রাষ্ট্রীয় উদ্যোগের তুলনায় ছোট, তবে এর প্রতীকী গুরুত্ব অত্যন্ত ব্যাপক। জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, গাজার প্রায় ১০ লাখ মানুষ এখন তীব্র খাদ্য সংকটে ভুগছেন। ইসরায়েলি অবরোধ এবং ধারাবাহিক বিমান হামলায়
পুরো অবকাঠামো বিধ্বস্ত হয়ে গেছে। গাজার প্রায় ৯০% মানুষ নিরাপদ খাদ্য এবং পানীয় জলের অভাবে মানবেতর জীবনযাপন করছে। এই পরিস্থিতিতে, একটি প্লাস্টিকের বোতলে ভেসে আসা চাল ও ডাল শুধুমাত্র খাদ্য নয়, এটি মানবিক সংহতির এক শক্তিশালী প্রতীক। মানবতা কখনো থেমে থাকে না। যখন রাষ্ট্র, কূটনীতি এবং সেনাবাহিনী মুখ ফিরিয়ে নেয়, তখন সাধারণ মানুষ নিঃশব্দে, নিঃস্বার্থভাবে এগিয়ে আসে। গাজার উপকূলে ভেসে আসা এই খাদ্য বোতল শুধুমাত্র খাবার নয়, এটি একটি শক্তিশালী বার্তা: "মানুষ এখনও মানুষকে ভালোবাসে, বিপদে পাশে দাঁড়ায়।" যেভাবে মিশরীয়রা গাজার ক্ষুধার্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে, তেমনি গোটা মুসলিম উম্মাহকে এক হয়ে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে, ইসলামবিদ্বেষী কট্টরপন্থীদের বিপক্ষে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। শুধুমাত্র তখনই গাজাবাসীর
স্বাধীনতার স্বপ্ন বাস্তবায়িত হতে পারে এবং ফিলিস্তিনিরা মুক্তি পেতে পারে।