
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইয়েমেন উপকূলে নৌকাডুবি: নিহত বেড়ে ১৪৪

রাশিয়া থেকে তেল আমদানির বিষয়ে ট্রাম্পের মন্তব্য অযৌক্তিক: ভারত

‘বাংলাদেশি ভাষার’ অনুবাদক কেন খুঁজছে দিল্লি পুলিশ?

কলকাতায় ‘মিনি বাংলাদেশে’ বছরে ক্ষতি ১ হাজার কোটি রুপি

রাশিয়া যাচ্ছেন ট্রাম্পের বিশেষ দূত

ট্রাম্পকে গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করতে বললেন ইসরায়েলের শীর্ষ সাবেক কর্মকর্তারা

খাবারের সন্ধানে ৫ ঘণ্টার পথ পাড়ি, চোখে গুলি খেয়ে ফিরল ফিলিস্তিনি কিশোর
গাজায় মানবিক করিডোর খুললে জিম্মিদের ত্রাণের অনুমতি দেবে হামাস

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র সংগঠন হামাস জানিয়েছে, ইসরায়েল বিমান হামলা বন্ধ করলে এবং মানবিক করিডর খোলা হলে গাজায় বন্দিদের কাছে ত্রাণ পৌঁছাতে অনুমতি দেওয়া হবে।
হামাসের দাবি, রেড ক্রসের সঙ্গে সমন্বয় করে ত্রাণ তখনই দেয়া হবে, যদি ইসরায়েল স্থায়ী মানবিক করিডোর খুলে দেয় এবং ত্রাণ বিতরণের সময় বিমান হামলা বন্ধ রাখে।
সম্প্রতি এক ভিডিও প্রকাশ করে হামাস। যেখানে এক ইসরায়েলি বন্দিকে কঙ্কালসার অবস্থায় দেখা যায়। ভিডিওটি পশ্চিমা দেশগুলোয় তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। খবর রয়টার্স।
ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের মতে, বর্তমানে গাজায় ৫০ জন বন্দি রয়েছে, যার মধ্যে কেবল ২০ জন জীবিত বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এখন পর্যন্ত হামাস কোনো মানবিক সংস্থাকে বন্দিদের কাছে যেতে দেয়নি। পরিবারগুলোও তাদের
অবস্থান ও স্বাস্থ্য সম্পর্কে প্রায় কিছুই জানে না। শনিবার হামাস দ্বিতীয় দিনের মতো ইসরায়েলি বন্দি এভিয়াতার ডেভিডের ভিডিও প্রকাশ করে। ভিডিওতে ডেভিড নিজেই জানান, তিনি নিজের কবর খুঁড়ছেন। এই ভিডিওকে কেন্দ্র করে পশ্চিমা দেশগুলোয় নিন্দা ও ইসরায়েলিদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। ফ্রান্স, জার্মানি, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্র এই ভিডিওর বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানায়। ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, গাজায় বন্দিদের পরিস্থিতি নিয়ে আগামী মঙ্গলবার জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ বিশেষ অধিবেশন করবে। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, তিনি রেড ক্রসের স্থানীয় প্রধানের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন এবং বন্দিদের জন্য মানবিক সহায়তা দিতে বলেছেন। গাজায় বন্দিদের পরিবারের প্রতিনিধিত্বকারী সংগঠন ‘দ্য হোস্টেজ ফ্যামিলিজ ফোরাম’ এক বিবৃতিতে বলে, ‘হামাসের মন্তব্য প্রমাণ করে
যে তারা ৬৬০ দিন ধরে মানুষদের অমানবিক অবস্থায় আটকে রেখেছে।’ তারা অবিলম্বে বন্দিদের মুক্তির দাবি করে। বিবৃতিতে আরো বলা হয়, ‘যতক্ষণ না তারা মুক্তি পাচ্ছে, হামাসের দায়িত্ব তাদের প্রয়োজনীয় সবকিছু দেয়া। বন্দি কেউ মারা গেলে তার দায় হামাসকেই নিতে হবে।‘ উল্লেখ্য, জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতে একটি যুদ্ধবিরতির ঘোষণা এলেও মার্চে যুদ্ধবিরতি ভেঙে ইসরায়েল আবার হামলা শুরু করে। রোববার ইসরায়েলি বিমান ও স্থল হামলায় অন্তত ৮০ জন নিহত হয়েছেন বলে স্থানীয় চিকিৎসা সূত্র জানায়। নিহতদের মধ্যে অনেকেই খাদ্য সংগ্রহ করতে যাচ্ছিলেন। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর, হামাস ইসরায়েলের দক্ষিণে হামলা চালিয়ে প্রায় ১,২০০ জনকে হত্যা ও ২৫১ জনকে অপহরণ করে। জবাবে ইসরায়েল গাজায় বিমান ও স্থল অভিযান শুরু করে।
এই গণহত্যায় এখন পর্যন্ত গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মতে, ৬০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এর মাঝে অধিকাংশই নারী ও শিশু।
অবস্থান ও স্বাস্থ্য সম্পর্কে প্রায় কিছুই জানে না। শনিবার হামাস দ্বিতীয় দিনের মতো ইসরায়েলি বন্দি এভিয়াতার ডেভিডের ভিডিও প্রকাশ করে। ভিডিওতে ডেভিড নিজেই জানান, তিনি নিজের কবর খুঁড়ছেন। এই ভিডিওকে কেন্দ্র করে পশ্চিমা দেশগুলোয় নিন্দা ও ইসরায়েলিদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। ফ্রান্স, জার্মানি, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্র এই ভিডিওর বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানায়। ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, গাজায় বন্দিদের পরিস্থিতি নিয়ে আগামী মঙ্গলবার জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ বিশেষ অধিবেশন করবে। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, তিনি রেড ক্রসের স্থানীয় প্রধানের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন এবং বন্দিদের জন্য মানবিক সহায়তা দিতে বলেছেন। গাজায় বন্দিদের পরিবারের প্রতিনিধিত্বকারী সংগঠন ‘দ্য হোস্টেজ ফ্যামিলিজ ফোরাম’ এক বিবৃতিতে বলে, ‘হামাসের মন্তব্য প্রমাণ করে
যে তারা ৬৬০ দিন ধরে মানুষদের অমানবিক অবস্থায় আটকে রেখেছে।’ তারা অবিলম্বে বন্দিদের মুক্তির দাবি করে। বিবৃতিতে আরো বলা হয়, ‘যতক্ষণ না তারা মুক্তি পাচ্ছে, হামাসের দায়িত্ব তাদের প্রয়োজনীয় সবকিছু দেয়া। বন্দি কেউ মারা গেলে তার দায় হামাসকেই নিতে হবে।‘ উল্লেখ্য, জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতে একটি যুদ্ধবিরতির ঘোষণা এলেও মার্চে যুদ্ধবিরতি ভেঙে ইসরায়েল আবার হামলা শুরু করে। রোববার ইসরায়েলি বিমান ও স্থল হামলায় অন্তত ৮০ জন নিহত হয়েছেন বলে স্থানীয় চিকিৎসা সূত্র জানায়। নিহতদের মধ্যে অনেকেই খাদ্য সংগ্রহ করতে যাচ্ছিলেন। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর, হামাস ইসরায়েলের দক্ষিণে হামলা চালিয়ে প্রায় ১,২০০ জনকে হত্যা ও ২৫১ জনকে অপহরণ করে। জবাবে ইসরায়েল গাজায় বিমান ও স্থল অভিযান শুরু করে।
এই গণহত্যায় এখন পর্যন্ত গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মতে, ৬০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এর মাঝে অধিকাংশই নারী ও শিশু।