ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
মেলবোর্নে অনিশ্চিত ভারতের ‘ঘুম হারাম’ করা হেড
এনসিএল টি-টোয়েন্টির প্রথম চ্যাম্পিয়ন রংপুর
ভারতের ইশারায় চলে ক্রিকেট, আইসিসি শুধুই দর্শক
ভারতের ‘সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ অধিনায়কের’ স্মরণীয় দিন
সাদা পোশাকে সেঞ্চুরি করে ইতিহাসের পাতায় জ্যোতি
৯ গোলের ম্যাচে টটেনহ্যামকে হারাল লিভারপুল
‘চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে এতো ব্যস্ত কেন’, প্রশ্ন সালাউদ্দিনের
ক্যারিয়ারসেরা ইনিংস খেলেও যে আক্ষেপ জর্জির
চট্টগ্রাম টেস্টে ১৭৭ রানের অনবদ্য একটা ইনিংস খেলেছেন টনি ডি জর্জি। ৭ ম্যাচের টেস্ট ক্যারিয়ারে যার তার ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রানের ইনিংস। তার এই ইনিংসের সুবাদেই চট্টগ্রাম টেস্টে চালকের আসনে দক্ষিণ আফ্রিকা। এমন ইনিংস খেলে যখন বাহবা পাচ্ছেন এই প্রোটিয়া ওপেনার। তখন তিনি পুড়ছেন আক্ষেপে। দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে এমনটাই জানিয়েছেন এই ব্যাটার।
সব মিলিয়ে সাত ঘণ্টা ব্যাট করে ১২ চার ও ৪টি ছক্কায় ২৬৯ বলে ১৭৭ রানের ইনিংস খেলেও ডাবল সেঞ্চুরির আক্ষেপ এই ব্যাটারের। যা নিয়ে দিনশেষে আক্ষেপ ঝরে পড়েছে তার কণ্ঠে।
এই ব্যাটার বলেন, ‘হ্যাঁ (হতাশা আছে)। দুইশ করার সুযোগ তো অবশ্যই ছিল। প্রতিদিন এমন পরিস্থিতি আসবে না, যেখানে দুইশ করার
যথেষ্ট সময় থাকবে। আজকে আমার সামনে সুযোগ ছিল দুইশ বা আরও বেশি রান করার।’ ডি জর্জি ছাড়াও চট্টগ্রামে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি করেন ট্রিস্টান স্টাবস ও ভিয়ান মুল্ডার। এছাড়া ডেভিড বেডিংহ্যাম ও সেনুরান মুথুসামি খেলেন পঞ্চাশছোঁয়া ইনিংস। দক্ষিণ আফ্রিকা ৬ উইকেটে ৫৭৫ রান করে ইনিংস ঘোষণা করে। যার জবাবে শেষ বিকেলে ৩৮ রান তুলতে গিয়ে ৪ উইকেট খুইয়ে বসেছে বাংলাদেশ। যা নিয়ে জর্জি বলেন, ‘একাদশে যখন কেজি (কাগিসো রাবাদা) থাকে, তখন যে কোনো কিছুই হতে পারে। তাকে পেয়ে আমরা ভাগ্যবান। (ড্যান) পিটারসন নিয়ন্ত্রিত বোলিং করে উইকেট পেয়েছে। আমাদের জন্য বিষয়টা ছিল, বাংলাদেশের ক্লান্তির সুযোগ নেওয়া। আমি যদি ওপেনার হতাম, ওই পরিস্থিতিতে ব্যাটিং
করতে খুশি হতাম না। ক্লান্ত শরীর ও মনে যে কোনো কিছু হতে পারে। আমরা সঠিক সময়ে সঠিক অবস্থানে ছিলাম।’
যথেষ্ট সময় থাকবে। আজকে আমার সামনে সুযোগ ছিল দুইশ বা আরও বেশি রান করার।’ ডি জর্জি ছাড়াও চট্টগ্রামে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি করেন ট্রিস্টান স্টাবস ও ভিয়ান মুল্ডার। এছাড়া ডেভিড বেডিংহ্যাম ও সেনুরান মুথুসামি খেলেন পঞ্চাশছোঁয়া ইনিংস। দক্ষিণ আফ্রিকা ৬ উইকেটে ৫৭৫ রান করে ইনিংস ঘোষণা করে। যার জবাবে শেষ বিকেলে ৩৮ রান তুলতে গিয়ে ৪ উইকেট খুইয়ে বসেছে বাংলাদেশ। যা নিয়ে জর্জি বলেন, ‘একাদশে যখন কেজি (কাগিসো রাবাদা) থাকে, তখন যে কোনো কিছুই হতে পারে। তাকে পেয়ে আমরা ভাগ্যবান। (ড্যান) পিটারসন নিয়ন্ত্রিত বোলিং করে উইকেট পেয়েছে। আমাদের জন্য বিষয়টা ছিল, বাংলাদেশের ক্লান্তির সুযোগ নেওয়া। আমি যদি ওপেনার হতাম, ওই পরিস্থিতিতে ব্যাটিং
করতে খুশি হতাম না। ক্লান্ত শরীর ও মনে যে কোনো কিছু হতে পারে। আমরা সঠিক সময়ে সঠিক অবস্থানে ছিলাম।’