
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

পাকিস্তানকে উড়িয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

দেশে ফিরতে কাঁদছে বাংলাদেশে পুশইনের শিকার ভারতীয় দম্পতি

ফের শ্রীলংকাকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা

শ্রীলংকাকে ৫ গোল দিয়ে পাঁচে পাঁচ বাংলাদেশের

জিএসএলের ফাইনালে হৃদয় ভাঙল রংপুর রাইডার্সের

সিরিজ জয়ে চোখ বাংলাদেশের

শান্তির হ্যাটট্রিকে দুই ভেন্যুর ম্যাচে বাংলাদেশের দুর্দান্ত জয়
কোনোরকমে একশ’ ছুঁয়ে অলআউট পাকিস্তান

টাইগারদের দুর্দান্ত বোলিংয়ের সামনে দাঁড়াতেই পারলেন না বাংলাদেশ সফররত পাকিস্তানি ব্যাটাররা। শেষ পর্যন্ত পুরো ২০ ওভার খেলতে পারল না দলটি। শেষ ওভারের প্রথম ৩ বলে তিন উইকেট হারিয়ে ১১০ রানে গুটিয়ে গেল সফরকারীদের ইনিংস। টি-টোয়েন্টিতে এই প্রথম বাংলাদেশের বিপক্ষে অলআউট হল তারা।
এদিন মিরপুরের চেনা কন্ডিশনে ফিরেই যেন নিজেদের হারানো আত্মবিশ্বাস খুঁজে পেল বাংলাদেশ। সর্বশেষ পাকিস্তান সফরে স্বাগতিকদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে হোয়াইটওয়াশ হয়েছিল টাইগাররা। এবার ঘরের মাঠে যেন সেই প্রতিশোধই নিতে চায় বাংলাদেশ! আর তাই টাইগারদের তোপের মুখে কোনোরকমে একশ ছুঁয়ে অলআউট হয়েছে সফরকারীরা।
এদিন শেরে বাংলায় টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক লিটন দাস। প্রথমেই স্পিন দিয়ে আক্রমণ শুরু
করেন তিনি। সব মিলিয়ে মিরপুরের দুর্বোধ্য পিচের সুবিধা দারুণ কাজে লাগালেন তাসকিন-মোস্তাফিজরা। শেখ মেহেদী প্রথম ওভারে সুযোগও তৈরি করেছিলেন। চতুর্থ বলে স্লগ সুইপ খেলতে গেলে বল উঠে গিয়েছিল আকাশে। শর্ট ফাইন লেগে সহজ ক্যাচ ফেলে দেন তাসকিন আহমেদ। ৪ রানে জীবন পান ফখর। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভার করেন তাসকিনই। বল হাতে নিয়ে প্রথম ৪ বলেই দিয়ে বসেন ৯ রান। তবে পঞ্চম বলে উইকেটও নিয়েছেন ডানহাতি এই পেসার। ফ্লিক খেলে ফাইন লেগ বাউন্ডারিতে মোস্তাফিজুর রহমানের ক্যাচ হন সাইম আইয়ুব (৪ বলে ৬)। তৃতীয় ওভারে শেখ মেহেদীকে হাঁকাতে গিয়ে কাউ কর্নারে শামীম পাটোয়ারীর ক্যাচ হন মোহাম্মদ হারিস (৩ বলে ৪)। ৩২ রানে ২ উইকেট হারায় পাকিস্তান। পঞ্চম
ওভারে সালমান আগা খেলতেই পারছিলেন না তানজিম হাসান সাকিবকে। টানা চার বল মিস করার পর চিকি শট খেলতে গিয়ে উইকেটরক্ষক লিটনের ক্যাচ হন পাকিস্তান অধিনায়ক (৯ বলে ৩)। পরের ওভারে বল হাতে নিয়েই উইকেট উপহার দেন মোস্তাফিজুর রহমান। রানের খাতা খোলার আগেই হাসান নওয়াজ ফেরেন সাজঘরে। পাওয়ার প্লের ৬ ওভারে ৪১ রানে ৪ উইকেট হারায় পাকিস্তান। এরপর ফখরের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝিতে রানআউট হন মোহাম্মদ নওয়াজ (৩)। স্ট্রাইকিং এন্ডের কাছে চলে গিয়েছিলেন তিনি। ফখর যখন ফেরত পাঠান, ততক্ষণে লিটন দাস থ্রো করেছেন ননস্ট্রাইকে। বোলার শেখ মেহেদী ভেঙে দেন স্টাম্প। পঞ্চাশের আগে (৪৬ রানে) পড়ে পাকিস্তানের ৫ উইকেট। একটা প্রান্ত ধরে ফখর জামান দলকে এগিয়ে নিচ্ছিলেন।
কিন্তু তাকে থামতে হয় রানআউটে। মোস্তাফিজের ওভারে খুশদিল দুই নিতে গিয়ে ভুল বোঝাবুঝি ফখরের সঙ্গে, তাসকিনের থ্রোতে স্ট্রাইকিং এন্ডের স্টাম্প ভাঙেন লিটন। ৩৪ বলে ৪ চার আর ১ ছক্কায় ফখরের ব্যাট থেকে আসে ৪৪ রান। পরিস্থিতি বুঝে খুশদিল শাহ মাটি কামড়ে পড়ে ছিলেন। ২৩ বলে ১৮ করে তিনি হন মোস্তাফিজের শিকার। স্লোয়ারে মিসটাইমিং করে মিডঅফে রিশাদের ক্যাচ হন খুশদিল। ৯ বলে ৫ করে তাসকিনকে উইকেট দেন ফাহিম আশরাফ। তাসকিন আহমেদ ২২ রানে নেন ৩টি উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমান ৪ ওভারে মাত্র ৬ রান খরচ করে শিকার করেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট তানজিম হাসান সাকিব আর শেখ মেহেদী হাসানের। সংক্ষিপ্ত স্কোর: পাকিস্তান: ১৯.৩ ওভারে ১১০
(ফাখার ৪৪, সাইম ৬, হারিস ৪, সালমান আগা ৩, হাসান নাওয়াজ ০, মোহাম্মদ নাওয়াজ ৩, খুশদিল ১৭, আফ্রিদি ২২, আশরাফ ৫, সালমা মির্জা ০, আবরার ০*; মেহেদি ৪-০-৩৭-১, তাসকিন ৩.৩-০-২২-৩, তানজিম ৪-০-২০-১, মুস্তাফিজ ৪-০-৬-২, শামীম ১-০-২-০, রিশাদ ৩-০-১৯-০)
করেন তিনি। সব মিলিয়ে মিরপুরের দুর্বোধ্য পিচের সুবিধা দারুণ কাজে লাগালেন তাসকিন-মোস্তাফিজরা। শেখ মেহেদী প্রথম ওভারে সুযোগও তৈরি করেছিলেন। চতুর্থ বলে স্লগ সুইপ খেলতে গেলে বল উঠে গিয়েছিল আকাশে। শর্ট ফাইন লেগে সহজ ক্যাচ ফেলে দেন তাসকিন আহমেদ। ৪ রানে জীবন পান ফখর। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভার করেন তাসকিনই। বল হাতে নিয়ে প্রথম ৪ বলেই দিয়ে বসেন ৯ রান। তবে পঞ্চম বলে উইকেটও নিয়েছেন ডানহাতি এই পেসার। ফ্লিক খেলে ফাইন লেগ বাউন্ডারিতে মোস্তাফিজুর রহমানের ক্যাচ হন সাইম আইয়ুব (৪ বলে ৬)। তৃতীয় ওভারে শেখ মেহেদীকে হাঁকাতে গিয়ে কাউ কর্নারে শামীম পাটোয়ারীর ক্যাচ হন মোহাম্মদ হারিস (৩ বলে ৪)। ৩২ রানে ২ উইকেট হারায় পাকিস্তান। পঞ্চম
ওভারে সালমান আগা খেলতেই পারছিলেন না তানজিম হাসান সাকিবকে। টানা চার বল মিস করার পর চিকি শট খেলতে গিয়ে উইকেটরক্ষক লিটনের ক্যাচ হন পাকিস্তান অধিনায়ক (৯ বলে ৩)। পরের ওভারে বল হাতে নিয়েই উইকেট উপহার দেন মোস্তাফিজুর রহমান। রানের খাতা খোলার আগেই হাসান নওয়াজ ফেরেন সাজঘরে। পাওয়ার প্লের ৬ ওভারে ৪১ রানে ৪ উইকেট হারায় পাকিস্তান। এরপর ফখরের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝিতে রানআউট হন মোহাম্মদ নওয়াজ (৩)। স্ট্রাইকিং এন্ডের কাছে চলে গিয়েছিলেন তিনি। ফখর যখন ফেরত পাঠান, ততক্ষণে লিটন দাস থ্রো করেছেন ননস্ট্রাইকে। বোলার শেখ মেহেদী ভেঙে দেন স্টাম্প। পঞ্চাশের আগে (৪৬ রানে) পড়ে পাকিস্তানের ৫ উইকেট। একটা প্রান্ত ধরে ফখর জামান দলকে এগিয়ে নিচ্ছিলেন।
কিন্তু তাকে থামতে হয় রানআউটে। মোস্তাফিজের ওভারে খুশদিল দুই নিতে গিয়ে ভুল বোঝাবুঝি ফখরের সঙ্গে, তাসকিনের থ্রোতে স্ট্রাইকিং এন্ডের স্টাম্প ভাঙেন লিটন। ৩৪ বলে ৪ চার আর ১ ছক্কায় ফখরের ব্যাট থেকে আসে ৪৪ রান। পরিস্থিতি বুঝে খুশদিল শাহ মাটি কামড়ে পড়ে ছিলেন। ২৩ বলে ১৮ করে তিনি হন মোস্তাফিজের শিকার। স্লোয়ারে মিসটাইমিং করে মিডঅফে রিশাদের ক্যাচ হন খুশদিল। ৯ বলে ৫ করে তাসকিনকে উইকেট দেন ফাহিম আশরাফ। তাসকিন আহমেদ ২২ রানে নেন ৩টি উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমান ৪ ওভারে মাত্র ৬ রান খরচ করে শিকার করেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট তানজিম হাসান সাকিব আর শেখ মেহেদী হাসানের। সংক্ষিপ্ত স্কোর: পাকিস্তান: ১৯.৩ ওভারে ১১০
(ফাখার ৪৪, সাইম ৬, হারিস ৪, সালমান আগা ৩, হাসান নাওয়াজ ০, মোহাম্মদ নাওয়াজ ৩, খুশদিল ১৭, আফ্রিদি ২২, আশরাফ ৫, সালমা মির্জা ০, আবরার ০*; মেহেদি ৪-০-৩৭-১, তাসকিন ৩.৩-০-২২-৩, তানজিম ৪-০-২০-১, মুস্তাফিজ ৪-০-৬-২, শামীম ১-০-২-০, রিশাদ ৩-০-১৯-০)