
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

একসঙ্গে ৬ শিশুর জন্ম দিলেন নারী

ছুরিকাঘাতে স্কুলছাত্রকে হত্যা, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন

শাশুড়ির অত্যাচারে পুত্রবধূর আত্মহত্যা চেষ্টা, সইতে না পেরে নিজেকেই শেষ করেন পলাশ

বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুর রহমান খানকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন

সহকারী ভূমি কর্মকর্তাসহ বরখাস্ত ২

সীমান্তে পরিচয়পত্রহীন ৯৬ জনকে পুশইন

সীমান্তের জেলার এসপিদের সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির
কুষ্টিয়ায় ৮ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে দাদা গ্রেফতার

কুষ্টিয়ার খোকসায় ৮ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে।
মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) দিবাগত রাতে খোকসা উপজেলার গোপগ্রাম ইউনিয়নের খদ্দোসাধুয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
প্রায় ২০ ঘন্টা পর বুধবার (২ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ঘটনাটি জানাজানি হয়। রাতেই ক্ষুব্ধ গ্রামবাসী গ্রেফতারের দাবিতে অভিযুক্তের বাড়ি ঘেরাও করে। এরপর আফজাল কাজী (৫৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
এ ঘটনায় খোকসা থানায় ধর্ষণ মামলা করেছেন শিশুটির মা। বৃহস্পতিবার (৩ এপ্রিল) বেলা ১টার দিকে খোকসা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) শেখ মঈনুল ইসলাম মামলা ও গ্রেফতারের তথ্য নিশ্চিত করেছেন। গ্রেফতার আফজাল কাজী একই গ্রামের মৃত ইমান আলী কাজীর ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শিশুটির বাবা প্রায় এক বছর প্রবাসে জীবন যাপন করছেন। তিন
বোনের মধ্যে ধর্ষণের শিকার শিশুটি বড়। পুলিশ ও স্বজনরা জানায়, মঙ্গলবার সকালে ওই শিশুসহ বেশ কয়েকজনকে পেঁয়াজ কাটার জন্য আফজাল কাজী তার বাড়িতে ডেকে নিয়ে যায়। অন্য শিশুরা দিনের শেষে বাড়ি ফেরে। তবে ৮ বছর বয়সী ওই মেয়ে শিশুটি পেঁয়াজ কাটতেই থাকে। রাত ৮টার দিকে শিশুকে নিরাপদে বাড়ি পৌছে দেওয়ার কথা বলে আফজাল কাজী তাকে নিয়ে রওনা হয়। পথিমধ্যে রাস্তার পাশে একটি নির্জন স্থানে শিশুটিকে ধর্ষণ করে। পরে তাকে (শিশুকে) নিজ বাড়িতে পৌঁছে দিয়ে যায় আফজাল কাজী নিজেই। পরদিন বুধবার দুপুরে শিশুটি পেটের ব্যথায় অসুস্থ্য হয়ে পড়লে ধর্ষণের ঘটনা বেড়িয়ে আসে। খবরটি এলাকায় ছড়িয়ে পরলে রাতেই ক্ষুদ্ধ গ্রামবাসীর আফজাল কাজীর বাড়ি ঘেড়াও করে।
পরে থানা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। শিশুটির চাচা জানান, আফজাল কাজী শিশুটির সম্পর্কে প্রতিবেশী দাদা। তিনি এই ঘটনার সুষ্ঠ বিচার দাবি করেন। খোকসা থানার ওসি বলেন, শিশুটির শারিরীক অবস্থার খোঁজ খবর নেওয়া হচ্ছে। পুলিশের গাড়িতে করে শিশুটিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে ওই শিশুর চিকিৎসা ব্যবস্থা না থাকায় বুধবার রাতেই তাকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে। তিনি আরো জানান,এ ঘটনায় মামলা রেকর্ড করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃত আফজাল কাজীকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বোনের মধ্যে ধর্ষণের শিকার শিশুটি বড়। পুলিশ ও স্বজনরা জানায়, মঙ্গলবার সকালে ওই শিশুসহ বেশ কয়েকজনকে পেঁয়াজ কাটার জন্য আফজাল কাজী তার বাড়িতে ডেকে নিয়ে যায়। অন্য শিশুরা দিনের শেষে বাড়ি ফেরে। তবে ৮ বছর বয়সী ওই মেয়ে শিশুটি পেঁয়াজ কাটতেই থাকে। রাত ৮টার দিকে শিশুকে নিরাপদে বাড়ি পৌছে দেওয়ার কথা বলে আফজাল কাজী তাকে নিয়ে রওনা হয়। পথিমধ্যে রাস্তার পাশে একটি নির্জন স্থানে শিশুটিকে ধর্ষণ করে। পরে তাকে (শিশুকে) নিজ বাড়িতে পৌঁছে দিয়ে যায় আফজাল কাজী নিজেই। পরদিন বুধবার দুপুরে শিশুটি পেটের ব্যথায় অসুস্থ্য হয়ে পড়লে ধর্ষণের ঘটনা বেড়িয়ে আসে। খবরটি এলাকায় ছড়িয়ে পরলে রাতেই ক্ষুদ্ধ গ্রামবাসীর আফজাল কাজীর বাড়ি ঘেড়াও করে।
পরে থানা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। শিশুটির চাচা জানান, আফজাল কাজী শিশুটির সম্পর্কে প্রতিবেশী দাদা। তিনি এই ঘটনার সুষ্ঠ বিচার দাবি করেন। খোকসা থানার ওসি বলেন, শিশুটির শারিরীক অবস্থার খোঁজ খবর নেওয়া হচ্ছে। পুলিশের গাড়িতে করে শিশুটিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে ওই শিশুর চিকিৎসা ব্যবস্থা না থাকায় বুধবার রাতেই তাকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে। তিনি আরো জানান,এ ঘটনায় মামলা রেকর্ড করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃত আফজাল কাজীকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।