ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ঋণের জালে আটকে পড়া বাংলাদেশ: ইউনুসের অবৈধ সরকারের ব্যর্থতার চূড়ান্ত প্রমাণ
হাদির ওপর গুলি: পূর্বেই ‘সাজানো হামলার’ ভবিষ্যদ্বাণী করে ভাইরাল ফেসবুক স্ট্যাটাস!
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থায় সায়মা ওয়াজেদকে পুনর্বহালের জোরালো উদ্যোগ: নেতৃত্বে ভারত, সিদ্ধান্ত হতে পারে আগামী সপ্তাহেই
হাদির জন্য কাঁদছে পুরো বাংলাদেশ
মেট্রোরেল চলাচল শুরু
‘বাঁচার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে’: ব্রেন স্টেম চূর্ণ, মৃত্যুর প্রহর গুনছেন শরীফ ওসমান হাদি
ভারত বিরোধিতায় সরব হাদী, জীবন বাঁচাতে চড়লেন ভারতের উপহার দেওয়া অ্যাম্বুলেন্সেই
কারাগারে বসেই নিজের মৃত্যুর খবর শুনেছেন সাবেক বিচারপতি মানিক
সাবেক বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক জানিয়েছেন, কারাগারে থাকাকালীন তিনি নিজেই নিজের মৃত্যুর খবর শুনেছেন। আজ সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে রিমান্ড শুনানির সময় তিনি এ কথা বলেন।
সকাল সোয়া ৯টায় তাকে আদালতে হাজির করা হয় এবং পরে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি.এম. ফারহান ইসতিয়াকের আদালতে তোলা হয়। শুনানি শেষে বাড্ডা থানার অটোরিকশাচালক হাফিজুল শিকদার হত্যা মামলায় তার দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়।
শুনানির সময় বিচারপতি মানিক আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে ছিলেন। মামলার নম্বর ধরে ডাক দেওয়ার পর আদালতে উপস্থিতরা বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, “তিনি কি বেঁচে আছেন?” তখন বিচারপতি মানিক পিছন ফিরে উঁকি দেন। এ সময় এক আইনজীবী রসিকতা করে
বলেন, “উনি তো কলাপাতায় শুয়ে ছিলেন!” এরপর আদালতে হাস্যরসের সৃষ্টি হয়, তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই রিমান্ড শুনানি শুরু হয়। রিমান্ড শুনানি শেষে সকাল ১০টা ১৫ মিনিটের দিকে তাকে আদালত থেকে বের করে সিএমএম আদালতের হাজতখানায় নেওয়া হচ্ছিল। এ সময় সাংবাদিকরা তাকে প্রশ্ন করেন, তিনি নিজের মৃত্যুর খবর শুনেছেন কি না। উত্তরে তিনি বলেন, “হ্যাঁ, শুনেছি।” এরপর পুলিশ প্রহরায় তাকে হাজতখানায় নিয়ে যাওয়া হয়। হত্যা মামলার পটভূমি নথি অনুযায়ী, গত ২০ জুলাই রাজধানীর বাড্ডা এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশ নেন অটোরিকশাচালক হাফিজুল শিকদার। সেদিন বিকেল ৩টার দিকে আসামিদের ছোড়া গুলিতে তিনি ঘটনাস্থলেই নিহত হন। এ ঘটনায় তার পরিবার ২১ আগস্ট বাড্ডা থানায় একটি হত্যা মামলা
দায়ের করে।
বলেন, “উনি তো কলাপাতায় শুয়ে ছিলেন!” এরপর আদালতে হাস্যরসের সৃষ্টি হয়, তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই রিমান্ড শুনানি শুরু হয়। রিমান্ড শুনানি শেষে সকাল ১০টা ১৫ মিনিটের দিকে তাকে আদালত থেকে বের করে সিএমএম আদালতের হাজতখানায় নেওয়া হচ্ছিল। এ সময় সাংবাদিকরা তাকে প্রশ্ন করেন, তিনি নিজের মৃত্যুর খবর শুনেছেন কি না। উত্তরে তিনি বলেন, “হ্যাঁ, শুনেছি।” এরপর পুলিশ প্রহরায় তাকে হাজতখানায় নিয়ে যাওয়া হয়। হত্যা মামলার পটভূমি নথি অনুযায়ী, গত ২০ জুলাই রাজধানীর বাড্ডা এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশ নেন অটোরিকশাচালক হাফিজুল শিকদার। সেদিন বিকেল ৩টার দিকে আসামিদের ছোড়া গুলিতে তিনি ঘটনাস্থলেই নিহত হন। এ ঘটনায় তার পরিবার ২১ আগস্ট বাড্ডা থানায় একটি হত্যা মামলা
দায়ের করে।



