
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

১০৪ সদস্যের লটবহর নিয়ে ড. ইউনূসের নিউইয়র্ক সফর: জনগণের অর্থের শ্রাদ্ধ করে প্রাপ্তিযোগ কী?

দেশে থেমে গেছে বিনিয়োগ: সংকোচন, স্থবিরতা ও অনিশ্চয়তার দুষ্টচক্রে অর্থনীতি

জেএফকের মতোই ড. ইউনুস একদিন সঙ্গীদের ছেড়ে দেশ থেকে পালাবেন!

আন্তর্জাতিক অপশক্তির সাথে সম্পৃক্ত শিশু বক্তার দম্ভোক্তি: আমরা এখন আর আঞ্চলিক খেলোয়াড় না

বন্ধ হচ্ছে সিইপিজেডের কারখানাগুলো: সংকট ধামাচাপায় সংবাদ প্রকাশে বাধা দিলেও দাবিয়ে রাখা যায়নি শ্রমিকদের

অপহরণসহ সকল অপরাধ বেড়েছে কয়েক গুণ: ইউনূস-আমলে আইনশৃঙ্খলার চরম অবনতি

বিগ চেঞ্জ পদক পেয়ে ড. ইউনূস: মানুষের সব সমস্যার সমাধান ব্যবসায়িক উপায়ে করা সম্ভব
কারাগারে বসেই নিজের মৃত্যুর খবর শুনেছেন সাবেক বিচারপতি মানিক

সাবেক বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক জানিয়েছেন, কারাগারে থাকাকালীন তিনি নিজেই নিজের মৃত্যুর খবর শুনেছেন। আজ সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে রিমান্ড শুনানির সময় তিনি এ কথা বলেন।
সকাল সোয়া ৯টায় তাকে আদালতে হাজির করা হয় এবং পরে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি.এম. ফারহান ইসতিয়াকের আদালতে তোলা হয়। শুনানি শেষে বাড্ডা থানার অটোরিকশাচালক হাফিজুল শিকদার হত্যা মামলায় তার দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়।
শুনানির সময় বিচারপতি মানিক আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে ছিলেন। মামলার নম্বর ধরে ডাক দেওয়ার পর আদালতে উপস্থিতরা বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, “তিনি কি বেঁচে আছেন?” তখন বিচারপতি মানিক পিছন ফিরে উঁকি দেন। এ সময় এক আইনজীবী রসিকতা করে
বলেন, “উনি তো কলাপাতায় শুয়ে ছিলেন!” এরপর আদালতে হাস্যরসের সৃষ্টি হয়, তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই রিমান্ড শুনানি শুরু হয়। রিমান্ড শুনানি শেষে সকাল ১০টা ১৫ মিনিটের দিকে তাকে আদালত থেকে বের করে সিএমএম আদালতের হাজতখানায় নেওয়া হচ্ছিল। এ সময় সাংবাদিকরা তাকে প্রশ্ন করেন, তিনি নিজের মৃত্যুর খবর শুনেছেন কি না। উত্তরে তিনি বলেন, “হ্যাঁ, শুনেছি।” এরপর পুলিশ প্রহরায় তাকে হাজতখানায় নিয়ে যাওয়া হয়। হত্যা মামলার পটভূমি নথি অনুযায়ী, গত ২০ জুলাই রাজধানীর বাড্ডা এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশ নেন অটোরিকশাচালক হাফিজুল শিকদার। সেদিন বিকেল ৩টার দিকে আসামিদের ছোড়া গুলিতে তিনি ঘটনাস্থলেই নিহত হন। এ ঘটনায় তার পরিবার ২১ আগস্ট বাড্ডা থানায় একটি হত্যা মামলা
দায়ের করে।
বলেন, “উনি তো কলাপাতায় শুয়ে ছিলেন!” এরপর আদালতে হাস্যরসের সৃষ্টি হয়, তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই রিমান্ড শুনানি শুরু হয়। রিমান্ড শুনানি শেষে সকাল ১০টা ১৫ মিনিটের দিকে তাকে আদালত থেকে বের করে সিএমএম আদালতের হাজতখানায় নেওয়া হচ্ছিল। এ সময় সাংবাদিকরা তাকে প্রশ্ন করেন, তিনি নিজের মৃত্যুর খবর শুনেছেন কি না। উত্তরে তিনি বলেন, “হ্যাঁ, শুনেছি।” এরপর পুলিশ প্রহরায় তাকে হাজতখানায় নিয়ে যাওয়া হয়। হত্যা মামলার পটভূমি নথি অনুযায়ী, গত ২০ জুলাই রাজধানীর বাড্ডা এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশ নেন অটোরিকশাচালক হাফিজুল শিকদার। সেদিন বিকেল ৩টার দিকে আসামিদের ছোড়া গুলিতে তিনি ঘটনাস্থলেই নিহত হন। এ ঘটনায় তার পরিবার ২১ আগস্ট বাড্ডা থানায় একটি হত্যা মামলা
দায়ের করে।