ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
*জনগণের প্রত্যাশা থেকে বিচ্ছিন্ন জুলাই সনদ, প্রতিশ্রুতির স্থলে প্রতারণা*
আইসিটি বন্ধ ও রাজবন্দীদের মুক্তির দাবি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার
তীব্র নিন্দা প্রধানমন্ত্রীর, ভারতের পাশে থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস
শেখ হাসিনার বিচার: গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে জাতিসংঘে অভিযোগ
‘অবৈধ সরকারকে’ হটাতে চূড়ান্ত আল্টিমেটাম: ১৩ তারিখ ঢাকা অচল করে দেওয়ার ডাক সজীব ওয়াজেদ জয়ের
মেট্রোরেলের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সব ছুটি বাতিল
খাগড়াছড়ি কারাগার থেকে পালাল দুই আসামি
কাপ্তাই হ্রদে ৩ মাস মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সর্ববৃহৎ কৃত্রিম জলরাশি বাংলাদেশের রাঙামাটির কাপ্তাই হ্রদ। এই হ্রদে তিন মাসের জন্য মাছ শিকারের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে প্রশাসন।
১ মে মধ্যরাত থেকে ৩১ জুলাই পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ আদেশ বলবৎ থাকবে। এ সময়ে হ্রদে সব ধরনের মাছ আহরণ, পরিবহণ, বিপণন ও বাজারজাতকরণ বন্ধ থাকবে। আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রতি বছরের মতো এবার মৌসুমেও হ্রদে কার্পজাতীয় মাছের প্রাকৃতিক প্রজনন, বংশবৃদ্ধি ও উৎপাদনের লক্ষ্যে এ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
তারা জানান, কাপ্তাই হ্রদে মাছ শিকারের ওপর নিষেধাজ্ঞা চলাকালে জেলার বরফকলগুলো বন্ধ রাখতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি আদেশ কার্যকর করতে
হ্রদে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে অভিযান পরিচালিত হবে। এছাড়া পরবর্তী তিন মাসের মধ্যে মাছের প্রাকৃতিক প্রজনন সম্পন্ন না হলে এবং হ্রদে পর্যাপ্ত পানি না বাড়লে সেক্ষেত্রে প্রয়োজনে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বাড়ানো হতে পারে। জেলা প্রশাসক মো. হাবিব উল্লাহ জানান, চলতি মৌসুমে কাপ্তাই হ্রদে কার্পজাতীয় মাছের প্রাকৃতিক প্রজনন, বংশবৃদ্ধি ও উৎপাদনের জন্য হ্রদে সব ধরনের মাছ আহরণের ওপর তিন মাসের জন্য নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। তবে প্রয়োজনে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আরও বাড়ানো হতে পারে। মাছ শিকার বন্ধকালীন হ্রদে মাছের ওপর নির্ভরশীল জেলেদের ভিজিএফ কার্ডের মাধ্যমে খাদ্যশস্য বিতরণ করা হবে। কাপ্তাই হ্রদ মৎস্য উন্নয়ন ও বিপণন কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক কমান্ডার মো. ফয়েজ আল করিম বলেন, এবার মৌসুমে
কাপ্তাই হ্রদে ৬০ টন কার্পজাতীয় মাছের পোনা ছাড়া হবে। নিষেধাজ্ঞা চলাকালে কাপ্তাই হ্রদে মাছের ওপর নির্ভরশীল ২৭ হাজার নিবন্ধিত জেলের মাঝে ৩০ কেজি করে চাল বিতরণ করা হবে।
হ্রদে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে অভিযান পরিচালিত হবে। এছাড়া পরবর্তী তিন মাসের মধ্যে মাছের প্রাকৃতিক প্রজনন সম্পন্ন না হলে এবং হ্রদে পর্যাপ্ত পানি না বাড়লে সেক্ষেত্রে প্রয়োজনে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বাড়ানো হতে পারে। জেলা প্রশাসক মো. হাবিব উল্লাহ জানান, চলতি মৌসুমে কাপ্তাই হ্রদে কার্পজাতীয় মাছের প্রাকৃতিক প্রজনন, বংশবৃদ্ধি ও উৎপাদনের জন্য হ্রদে সব ধরনের মাছ আহরণের ওপর তিন মাসের জন্য নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। তবে প্রয়োজনে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আরও বাড়ানো হতে পারে। মাছ শিকার বন্ধকালীন হ্রদে মাছের ওপর নির্ভরশীল জেলেদের ভিজিএফ কার্ডের মাধ্যমে খাদ্যশস্য বিতরণ করা হবে। কাপ্তাই হ্রদ মৎস্য উন্নয়ন ও বিপণন কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক কমান্ডার মো. ফয়েজ আল করিম বলেন, এবার মৌসুমে
কাপ্তাই হ্রদে ৬০ টন কার্পজাতীয় মাছের পোনা ছাড়া হবে। নিষেধাজ্ঞা চলাকালে কাপ্তাই হ্রদে মাছের ওপর নির্ভরশীল ২৭ হাজার নিবন্ধিত জেলের মাঝে ৩০ কেজি করে চাল বিতরণ করা হবে।



