
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

শুল্কের অর্থে ঘাটতি সামলাতে পারবে যুক্তরাষ্ট্র?

মেদভেদেভের কথায় চটে রাশিয়ার কাছাকাছি সাবমেরিন পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের

ইমরান খানের দলের ১০৮ নেতাকর্মীকে কারাদণ্ড

যে কারণে ইংল্যান্ডে টানা ২ বছর সবচেয়ে প্রিয় নাম ‘মোহাম্মদ’

‘টিন সেক্স’ নিয়ে নতুন বিতর্ক

ভূগর্ভের তাপ ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদনের চেষ্টা বিজ্ঞানীদের

চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া: চীনে বন্যায় নিহত ৭০, স্ক্যান্ডিনেভিয়ায় তীব্র তাপপ্রবাহ
কলকাতার হুগলিতে তৃণমূলের রচনা ও অসিত দ্বন্দ্ব!

কলকাতার হুগলির চুঁচুড়ায় তৃণমূল সাংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিধায়ক অসিত মজুমদারের মধ্যে প্রকাশ্য দ্বন্দ্ব নতুন মাত্রা পেয়েছে।
বৃহস্পতিবার চুঁচুড়ার একটি স্কুল পরিদর্শনে রচনা বিধায়কের আচরণের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন।
ঘটনার সূত্রপাত চুঁচুড়ার বাণীমন্দির স্কুল থেকে, যেখানে সাংসদ তহবিলের অর্থে একটি স্মার্ট ক্লাসরুম নির্মিত হয়েছে। অভিযোগ, সেই ক্লাসরুম নিয়ে বিধায়ক অসিত স্কুলে গিয়ে শিক্ষিকাদের গালিগালাজ করেন এবং তহবিলের টাকায় ক্লাসরুম তৈরির ব্যাপারে প্রশ্ন তুলেন।
সাংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “আমি শুনে বাকরুদ্ধ হয়ে গিয়েছি। চুঁচুড়ার মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থানে এতগুলি ছাত্রী পড়াশোনা করছে, ঐতিহ্যবাহী স্কুলে স্মার্ট ক্লাসরুম হওয়া খুবই প্রয়োজন ছিল। কিন্তু বিধায়ক এসে শিক্ষিকাদের সামনে অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করেছেন।
তিনি কেন সাংসদ তহবিলের অর্থ দিয়ে এই ক্লাসরুম
তৈরি করা হয়েছে তা জিজ্ঞেস করেন এবং উগ্র আচরণ দেখান। আমি মনে করি, এটা অসহনীয়। শিক্ষকদের সামনে এমন অবজ্ঞাজনক আচরণ চলতে পারে না।” রচনা আরও বলেন, “আমি ভবিষ্যতেও এই ধরনের ক্লাসরুম নির্মাণ অব্যাহত রাখব। মানুষের পাশে থাকব। যারা আমার পথে বাধা দিতে চায়, তাদের বলব, ‘দম থাকলে আমাকে আটকে দেখাক।’ তিনি জানান, দলের অনেকেই বিধায়কের এই আচরণের কথা জানেন এবং তিনি নিজেও যথাযথ কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানাবেন। অন্যদিকে বিধায়ক অসিত মজুমদার এই ঘটনার বিষয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছেন। তিনি বলেন, “আমি এ বিষয়ে কিছু বলবো না। যদি আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকে, তা লিখিতভাবে থানায় জমা দিন। সাংসদ রচনার কথা আমার ওপর প্রভাব ফেলে না।
দলকে যা বলব, বলব। সাংবাদিকদের কাছে কিছু বলব না। আমি ওই স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের কল্যাণই আমার কাজ।” এভাবে তৃণমূলের একাধিক স্তরে প্রকাশ্যে সাংসদ ও বিধায়কের মতবিরোধ, দলকে অস্বস্তিতে ফেলে দিয়েছে।
তৈরি করা হয়েছে তা জিজ্ঞেস করেন এবং উগ্র আচরণ দেখান। আমি মনে করি, এটা অসহনীয়। শিক্ষকদের সামনে এমন অবজ্ঞাজনক আচরণ চলতে পারে না।” রচনা আরও বলেন, “আমি ভবিষ্যতেও এই ধরনের ক্লাসরুম নির্মাণ অব্যাহত রাখব। মানুষের পাশে থাকব। যারা আমার পথে বাধা দিতে চায়, তাদের বলব, ‘দম থাকলে আমাকে আটকে দেখাক।’ তিনি জানান, দলের অনেকেই বিধায়কের এই আচরণের কথা জানেন এবং তিনি নিজেও যথাযথ কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানাবেন। অন্যদিকে বিধায়ক অসিত মজুমদার এই ঘটনার বিষয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছেন। তিনি বলেন, “আমি এ বিষয়ে কিছু বলবো না। যদি আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকে, তা লিখিতভাবে থানায় জমা দিন। সাংসদ রচনার কথা আমার ওপর প্রভাব ফেলে না।
দলকে যা বলব, বলব। সাংবাদিকদের কাছে কিছু বলব না। আমি ওই স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের কল্যাণই আমার কাজ।” এভাবে তৃণমূলের একাধিক স্তরে প্রকাশ্যে সাংসদ ও বিধায়কের মতবিরোধ, দলকে অস্বস্তিতে ফেলে দিয়েছে।