
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

অভিনেতা প্রিয়াংশুর অর্ধনগ্ন মরদেহ উদ্ধার

অভিনেতা বিজয় থালাপতির বাড়ি ঘিরে রেখেছে পুলিশ

ভারত সফরে রানি মুখার্জির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর, কেন?

কারিনা কাপুরের গোপন ফিটনেস রুটিন ফাঁস

টালিউড সিনেমায় শারমান যোশির সঙ্গে কে?

সান মিউজিক অ্যান্ড মোশন পিকচার্সের সঙ্গে শাকিব খানের চুক্তি

ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন
কলকাতায় বাংলাদেশি মডেল শান্তা ৮ দিনের রিমান্ডে

ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কলকাতায় গ্রেপ্তার হওয়া বাংলাদেশি মডেল ও অভিনেত্রী শান্তা পালকে আট দিনের রিমান্ডে নিয়েছে লালবাজার গোয়েন্দা বিভাগ। বুধবার (৩০ জুলাই) তাকে কলকাতা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার স্বামীর বিরুদ্ধেও তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
ভারতীয় গণমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানায়, গ্রেপ্তারের সময় শান্তার কাছ থেকে ভারতীয় আধার কার্ড ও ভোটার আইডি উদ্ধার করা হয়েছে। এছাড়া তার কাছে পাওয়া গেছে বাংলাদেশে ইস্যু করা মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ও একটি বিমান সংস্থার পরিচয়পত্র।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শান্তা ২০২৩ সাল থেকে কলকাতার যাদবপুরের বিজয়নগরে একটি ভাড়া বাসায় বসবাস করছিলেন। তিনি অ্যাপ-ভিত্তিক ক্যাব ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। এ ব্যবসার সূত্র ধরেই পুলিশের নজরে আসেন এবং পরে
গ্রেপ্তার হন। তদন্তকারীরা জানান, শান্তা একাধিক মডেলিং প্রতিযোগিতায় পুরস্কারপ্রাপ্ত এবং বাংলাদেশে তার পরিচিতি রয়েছে। তবে ভারতে অবস্থানের বৈধতা ও ভারতীয় নাগরিকত্ব-সম্পর্কিত নথিপত্রের বিষয়ে তিনি সঠিক কোনো তথ্য দিতে পারেননি। এছাড়া, কিছুদিন আগে শান্তা পশ্চিমবঙ্গের ঠাকুরপুর থানায় একটি প্রতারণার মামলা দায়ের করেন, যেখানে তিনি ভিন্ন ঠিকানা ব্যবহার করেন। পুলিশ বলছে, শান্তা প্রায়ই নিজের পরিচয় ও ঠিকানা পরিবর্তন করতেন। তদন্তসংশ্লিষ্টরা সন্দেহ করছেন, শান্তার সঙ্গে একটি বড় ধরনের জালিয়াত চক্র জড়িত থাকতে পারে। ইতোমধ্যে তার এক পুরুষ সঙ্গীকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে, যদিও তার বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত কোনো অপরাধমূলক তথ্য পাওয়া যায়নি। শান্তার বিরুদ্ধে ভারতীয় বিভিন্ন আইনে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানিয়েছে লালবাজার গোয়েন্দা বিভাগ।
গ্রেপ্তার হন। তদন্তকারীরা জানান, শান্তা একাধিক মডেলিং প্রতিযোগিতায় পুরস্কারপ্রাপ্ত এবং বাংলাদেশে তার পরিচিতি রয়েছে। তবে ভারতে অবস্থানের বৈধতা ও ভারতীয় নাগরিকত্ব-সম্পর্কিত নথিপত্রের বিষয়ে তিনি সঠিক কোনো তথ্য দিতে পারেননি। এছাড়া, কিছুদিন আগে শান্তা পশ্চিমবঙ্গের ঠাকুরপুর থানায় একটি প্রতারণার মামলা দায়ের করেন, যেখানে তিনি ভিন্ন ঠিকানা ব্যবহার করেন। পুলিশ বলছে, শান্তা প্রায়ই নিজের পরিচয় ও ঠিকানা পরিবর্তন করতেন। তদন্তসংশ্লিষ্টরা সন্দেহ করছেন, শান্তার সঙ্গে একটি বড় ধরনের জালিয়াত চক্র জড়িত থাকতে পারে। ইতোমধ্যে তার এক পুরুষ সঙ্গীকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে, যদিও তার বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত কোনো অপরাধমূলক তথ্য পাওয়া যায়নি। শান্তার বিরুদ্ধে ভারতীয় বিভিন্ন আইনে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানিয়েছে লালবাজার গোয়েন্দা বিভাগ।