ঐন্দ্রিলাকে অঙ্কুশের বিয়ে করতে না পারার কারণ তাহলে এই

সন্ত্রাস ভুলে নাকি নারীর মন বুঝতে চেষ্টা করছেন পর্দার ‘মুনির আলম’। অনেক পুরুষের মতো তিনিও নাকি মেয়েদের মন বুঝতে পারেন না। প্রেমিকা ঐন্দ্রিলা সেনের মন নাকি আজও পড়তে পারেননি টালিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা অঙ্কুশ হাজরা। সে কারণেই নাকি তার বিয়ে হচ্ছে না বলে জানান এ অভিনেতা।
এবারের পূজার সিনেমা ‘রক্তবীজ ২’-এ সন্ত্রাসবাদী ‘মুনির আলম’-এর ভূমিকায় অভিনয় করেছেন অঙ্কুশ হাজরা। সেই অভিনেতাই আবার সরস্বতী পূজায় ফিরছেন চেনা অবতারে, ‘লাভার বয়’ হয়ে।
নিজের প্রযোজিত সিনেমা ‘নারী চরিত্র বেজায় জটিল’-এ। যে প্রচলিত প্রবাদ দিয়ে সিনেমার নাম, তা নিয়ে কমবেশি সব পুরুষই বোধহয় একমত। অঙ্কুশও কি সেটাই বিশ্বাস করেন?
অভিনেতা বরাবরের রসিকতা করে একটি গণমাধ্যমের এক সাক্ষাৎকারে এ
প্রশ্নের জবাবে বললেন, কোনো পুরুষ ঠিকঠাক যদি কোনো নারীর চরিত্র বুঝে থাকেন, তার নাম জানান। মন্দির বানাব। এর মানে ঐন্দ্রিলার মন পড়তে পারেননি অঙ্কুশ। সে কারণেই আজও অবিবাহিত তিনি। প্রশ্ন শুনে একটু যেন থমকে যান, এরপর অভিনেতা বলেন, এক যুগেরও বেশি ঐন্দ্রিলার সঙ্গে আছি। বলতে পারেন, ঘরকন্না করে ফেলেছি। কোন ঘটনায় কোন প্রতিক্রিয়া আসবে— চোখ বুজে বলে দিতে পারি। নিজেকে নিরাপত্তার ঘেরাটোপে রেখে ফের স্বমহিমায়। জানালেন তিনি বাকি পুরুষের কথা বলেছেন। একই সঙ্গে ‘রক্তবীজ ২’ আর ‘নারী চরিত্র বেজায় জটিল’-এর শুটিং করেছেন। তিনি বলেন, একই সময়ে অভিনেতার সম্পূর্ণ বিপরীতধর্মী দুটি সিনেমায় অভিনয় খুব চাপের। আবার আনন্দেরও। নিজেদের অভিনয় ক্ষমতা এর মাধ্যমে আমরা
যাচাই করে নিই।
প্রশ্নের জবাবে বললেন, কোনো পুরুষ ঠিকঠাক যদি কোনো নারীর চরিত্র বুঝে থাকেন, তার নাম জানান। মন্দির বানাব। এর মানে ঐন্দ্রিলার মন পড়তে পারেননি অঙ্কুশ। সে কারণেই আজও অবিবাহিত তিনি। প্রশ্ন শুনে একটু যেন থমকে যান, এরপর অভিনেতা বলেন, এক যুগেরও বেশি ঐন্দ্রিলার সঙ্গে আছি। বলতে পারেন, ঘরকন্না করে ফেলেছি। কোন ঘটনায় কোন প্রতিক্রিয়া আসবে— চোখ বুজে বলে দিতে পারি। নিজেকে নিরাপত্তার ঘেরাটোপে রেখে ফের স্বমহিমায়। জানালেন তিনি বাকি পুরুষের কথা বলেছেন। একই সঙ্গে ‘রক্তবীজ ২’ আর ‘নারী চরিত্র বেজায় জটিল’-এর শুটিং করেছেন। তিনি বলেন, একই সময়ে অভিনেতার সম্পূর্ণ বিপরীতধর্মী দুটি সিনেমায় অভিনয় খুব চাপের। আবার আনন্দেরও। নিজেদের অভিনয় ক্ষমতা এর মাধ্যমে আমরা
যাচাই করে নিই।